ভবিষ্যৎ নির্মাণে দরকার বাধাহীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা -সোমনাথ হালদার
পৃথিবী
এখন প্রযুক্তি নির্ভর। বর্তমান এবং ভবিষ্যতেও যোগ্যতার প্রধান মাপকাঠি হবে
প্রযুক্তি জ্ঞান ও প্রযুক্তি দক্ষতা। নিজেদেরকে বিশ্বে তুলে ধরতে হলে
জনশক্তিকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। আর এ জন্য ভবিষ্যৎ নির্মাণে দরকার
বাঁধাহীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে সাধারণ মানুষের
কাছে পৌঁছানোই একমাত্র গন্তব্য। এ লক্ষ্যে চিটাগাং সায়েন্স ফাউন্ডেশন এর
উদ্যোগ প্রশংসনীয়। বিশ্ব বিজ্ঞান দিবস-২০১৫ উপলক্ষে চিটাগাং সায়েন্স
ফাউন্ডেশন (সিএসএফ) এর আলোচনা সভা, সম্মাননা স্মারক ও কর্মশালার সনদ প্রদান
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার সোমনাথ হালদার এ
কথাগুলো বলেন।
গতকাল (১০ নভেম্বর মঙ্গলবার) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ড. মো. সানাউল্লাহ। চিটাগাং সায়েন্স ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট কল্যাণ চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউএসটিসির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়–য়া, সমাজবিজ্ঞানী ড. মনজুর-উল-আমিন চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা পিপি এড. চন্দন বিশ্বাস, শ্রীশ্রী জন্মাষ্টমী পরিষদ কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এড. তপন কান্তি দাশ, চ্যানেল আই’র ব্যুরো চীফ চৌধুরী ফরিদ, বঙ্গবন্ধু সবুজ স্কুলের প্রেসিডেন্ট নাসরিন সুলতানা, ফোরাম ফর পিপলস ভয়েসের নির্বাহী সদস্য বেলায়েত হোসেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন দক্ষিণ জেলার সভাপতি অজিত কুমার দাশ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রফেসর বেলায়েত হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নীলরতন দাশগুপ্ত, রিমন মুহুরী, অনিন্দ্য দেব, সানি তালুকদার, সমীর পাল প্রমুখ। ইউএসটিসির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়–য়া বলেন, উচ্চ শিক্ষা বলতে আমরা উন্নত সমাজ-সভ্যতা ও জ্ঞান-বিজ্ঞান সৃষ্টির কথা বলি। কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, উন্নত বিশ্বের সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতায় আমরা অনেকটা পিছিয়ে। সমাজবিজ্ঞানী ড. মনজুর-উল- আমিন চৌধুরী বলেন, ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য তাই সর্বাগ্রে দরকার বাধাহীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা। এখনই সময় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির আন্দোলনকে এগিয়ে নেওয়ার। তিনি এই আন্দোলনকে বাংলাদেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার আশা ব্যক্ত করেন। অজিত কুমার দাশ বলেন, এই প্রথম চট্টগ্রামে যে বিজ্ঞান আন্দোলন প্রতিষ্টা লাভ করেছে তা অদুর ভবিষ্যতে পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়বে।
আলোচনা সভা শেষে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন প্রধান অতিথি সোমনাথ হালদার। এবার বিশ্ব বিজ্ঞান দিবসের সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন সজল কুমার নাথ, ডা. মো. নাছির উদ্দিন, আলমগীর শিপন, মো. আরিফ চৌধুরী, দিদারুল ইসলাম, ডা. আর কে রুবেল, প্রিন্সিপ্যাল ডা. বরুণ কুমার আচার্য্য। উল্লেখ্য যে, বিকাল ৩টার কর্মশালায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। পরে শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
গতকাল (১০ নভেম্বর মঙ্গলবার) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ড. মো. সানাউল্লাহ। চিটাগাং সায়েন্স ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট কল্যাণ চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউএসটিসির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়–য়া, সমাজবিজ্ঞানী ড. মনজুর-উল-আমিন চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা পিপি এড. চন্দন বিশ্বাস, শ্রীশ্রী জন্মাষ্টমী পরিষদ কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এড. তপন কান্তি দাশ, চ্যানেল আই’র ব্যুরো চীফ চৌধুরী ফরিদ, বঙ্গবন্ধু সবুজ স্কুলের প্রেসিডেন্ট নাসরিন সুলতানা, ফোরাম ফর পিপলস ভয়েসের নির্বাহী সদস্য বেলায়েত হোসেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন দক্ষিণ জেলার সভাপতি অজিত কুমার দাশ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রফেসর বেলায়েত হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নীলরতন দাশগুপ্ত, রিমন মুহুরী, অনিন্দ্য দেব, সানি তালুকদার, সমীর পাল প্রমুখ। ইউএসটিসির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়–য়া বলেন, উচ্চ শিক্ষা বলতে আমরা উন্নত সমাজ-সভ্যতা ও জ্ঞান-বিজ্ঞান সৃষ্টির কথা বলি। কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, উন্নত বিশ্বের সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতায় আমরা অনেকটা পিছিয়ে। সমাজবিজ্ঞানী ড. মনজুর-উল- আমিন চৌধুরী বলেন, ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য তাই সর্বাগ্রে দরকার বাধাহীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা। এখনই সময় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির আন্দোলনকে এগিয়ে নেওয়ার। তিনি এই আন্দোলনকে বাংলাদেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার আশা ব্যক্ত করেন। অজিত কুমার দাশ বলেন, এই প্রথম চট্টগ্রামে যে বিজ্ঞান আন্দোলন প্রতিষ্টা লাভ করেছে তা অদুর ভবিষ্যতে পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়বে।
আলোচনা সভা শেষে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন প্রধান অতিথি সোমনাথ হালদার। এবার বিশ্ব বিজ্ঞান দিবসের সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন সজল কুমার নাথ, ডা. মো. নাছির উদ্দিন, আলমগীর শিপন, মো. আরিফ চৌধুরী, দিদারুল ইসলাম, ডা. আর কে রুবেল, প্রিন্সিপ্যাল ডা. বরুণ কুমার আচার্য্য। উল্লেখ্য যে, বিকাল ৩টার কর্মশালায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। পরে শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
No comments