কুনদুজ ফিরে পেতে মরিয়া আফগান বাহিনী
কুনদুজ শহর পুনরুদ্ধারে এগিয়ে যাচ্ছে আফগান সেনাবাহিনী |
আফগানিস্তানের
সেনাবাহিনী তালেবান জঙ্গিদের কাছ থেকে উত্তরাঞ্চলীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর
কুনদুজের দখলের ফিরে পাওয়ার লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার পাল্টা হামলা শুরু করেছে।
মার্কিন বিমানবাহিনী এতে তাদের সহায়তা করছে।
শহরটি তালেবান জঙ্গিরা গতকাল সোমবার দখল করে নেয়। ২০০১ সালে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে তালেবানের সবচেয়ে বড় সাফল্যগুলোর একটি হলো কুনদুজ শহর দখল করে নেওয়া।
কুনদুজ প্রদেশের রাজধানী শহর তালেবান দখল করে নেওয়ায় চাপের মুখে পড়েছে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনির সরকার। কারণ আজই আশরাফ গনির ক্ষমতা গ্রহনের এক বছর পূর্ন হলো। সেনারা কুনদুজ পুনর্দখল করবে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আফগান সরকার একটি দায়িত্বশীল সরকার। এই শহরের ভেতরে থাকা জনগনের ওপর আমরা বোমা মারবো না।’
আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকারি বাহিনী শিগগিরই কুনদুজের দখল ফিরে পাবে। ইতিমধ্যে সেনারা নগরের কারাগার ও প্রাদেশিক পুলিশের সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। কুনদুজের কারাগার তালেবানের দখলে চলে যাওয়ার পর জঙ্গিসহ শত শত বন্দীকে সেখান থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন বলেছেন, তালেবান যোদ্ধারা রাস্তায় রাস্তায় গাড়ি নিয়ে টহল দিচ্ছে। শহরের হাসপাতাল, ব্যাংক ও সরকারি অন্যান্য ভবন সোমবার থেকে জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে। শহরটিতে আজ তালেবান যোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে।
এদিকে ন্যাটোর একজন মুখপাত্র বলেন, মার্কিন যুদ্ধবিমান থেকে কুনদুজ শহরতলি এলাকায় জঙ্গিদের কয়েকটি অবস্থান লক্ষ্য করে আজ হামলা চালানো হয়েছে।
তালেবানের নতুন নেতা মোল্লা আখতার মনসুর শহরটি দখলের খবরে আনন্দ প্রকাশ করে এক বিবৃতি দিয়ে স্থানীয় লোকজনকে নির্ভয়ে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। মোল্লা ওমরের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হওয়ার পর জুলাইয়ে তালেবানের নেতা হিসেবে দায়িত্ব নেন মনসুর।
চলতি বছরের শুরুতে ন্যাটোর বেশির ভাগ সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে জঙ্গি হামলা বেড়ে যায়। সাবেক তালেবান সরকার পাঁচ বছরের শাসনামলে ইসলামি আইনের কঠোর প্রয়োগ চালু করেছিল। মূলত মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত এ সংগঠন ২০০১ সালে মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বে চালানো সামরিক অভিযানে ক্ষমতা হারায়। যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ নাইন-ইলেভেন সন্ত্রাসী হামলার পর ওই অভিযান চালানো হয়। ক্ষমতাচ্যুত তালেবান যোদ্ধারা তখন থেকে পাল্টা লড়াই করে চলেছে।
শহরটি তালেবান জঙ্গিরা গতকাল সোমবার দখল করে নেয়। ২০০১ সালে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে তালেবানের সবচেয়ে বড় সাফল্যগুলোর একটি হলো কুনদুজ শহর দখল করে নেওয়া।
কুনদুজ প্রদেশের রাজধানী শহর তালেবান দখল করে নেওয়ায় চাপের মুখে পড়েছে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনির সরকার। কারণ আজই আশরাফ গনির ক্ষমতা গ্রহনের এক বছর পূর্ন হলো। সেনারা কুনদুজ পুনর্দখল করবে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আফগান সরকার একটি দায়িত্বশীল সরকার। এই শহরের ভেতরে থাকা জনগনের ওপর আমরা বোমা মারবো না।’
আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকারি বাহিনী শিগগিরই কুনদুজের দখল ফিরে পাবে। ইতিমধ্যে সেনারা নগরের কারাগার ও প্রাদেশিক পুলিশের সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। কুনদুজের কারাগার তালেবানের দখলে চলে যাওয়ার পর জঙ্গিসহ শত শত বন্দীকে সেখান থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন বলেছেন, তালেবান যোদ্ধারা রাস্তায় রাস্তায় গাড়ি নিয়ে টহল দিচ্ছে। শহরের হাসপাতাল, ব্যাংক ও সরকারি অন্যান্য ভবন সোমবার থেকে জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে। শহরটিতে আজ তালেবান যোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে।
এদিকে ন্যাটোর একজন মুখপাত্র বলেন, মার্কিন যুদ্ধবিমান থেকে কুনদুজ শহরতলি এলাকায় জঙ্গিদের কয়েকটি অবস্থান লক্ষ্য করে আজ হামলা চালানো হয়েছে।
তালেবানের নতুন নেতা মোল্লা আখতার মনসুর শহরটি দখলের খবরে আনন্দ প্রকাশ করে এক বিবৃতি দিয়ে স্থানীয় লোকজনকে নির্ভয়ে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। মোল্লা ওমরের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হওয়ার পর জুলাইয়ে তালেবানের নেতা হিসেবে দায়িত্ব নেন মনসুর।
চলতি বছরের শুরুতে ন্যাটোর বেশির ভাগ সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে জঙ্গি হামলা বেড়ে যায়। সাবেক তালেবান সরকার পাঁচ বছরের শাসনামলে ইসলামি আইনের কঠোর প্রয়োগ চালু করেছিল। মূলত মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত এ সংগঠন ২০০১ সালে মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বে চালানো সামরিক অভিযানে ক্ষমতা হারায়। যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ নাইন-ইলেভেন সন্ত্রাসী হামলার পর ওই অভিযান চালানো হয়। ক্ষমতাচ্যুত তালেবান যোদ্ধারা তখন থেকে পাল্টা লড়াই করে চলেছে।
No comments