মস্তিষ্কের জন্য উপকারী ও ক্ষতিকর যেসব খাবার
আমরা শরীরের জন্য কত কিছু করি। ভালো ত্বকের জন্য, ভালো চুলের জন্য,
ফ্ল্যাট অ্যাবসের জন্য। কিন্তু যেখান থেকে আমাদের শরীরের যাবতীয় কর্মকাণ্ড
পরিচালিত হয়, সেই মস্তিষ্ক নিয়ে আমরা ক'জন ভাবি! জানেন কি, মগজেরও খাদ্য
প্রয়োজন। সেটা অবশ্যই আমাদের দৈনন্দিন খাবারের মধ্যে থেকেই। তবে এমন কিছু
খাবার রয়েছে, যা মস্তিষ্কের বিশেষ ক্ষতি করে থাকে। এগুলো খাওয়া বন্ধ না
করলে অদূর ভবিষ্যতে অ্যালঝাইমার্স বা ডেমেনশিয়া-র মতো রোগ হওয়ার আশঙ্কা
থেকেই যায়। দেখে নিন কী সেই খাবারগুলো:
১) প্যাকেটবন্দি চিজ
: যেকোনো ধরনের প্রক্রিয়াকরণ করা চিজ, আমেরিকান চিজ, মোজারেলা স্টিকস
ব্রেনের পক্ষে ভীষণ ক্ষতিকারক। এগুলো খাওয়ার পর শরীরে এমন কিছু প্রোটিন
উৎপন্ন যা ভবিষ্যতে অ্যালঝাইমার্সের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
২) বিয়ার : প্রতিদিন বিয়ার পান করা খুবই খারাপ। আজকে বাজারে যে সমস্ত ব্র্যান্ডের বিয়ার মেলে সে সবেই নাইট্রাইট থাকে। স্মৃতি ধরে রাখার ক্ষেত্রে এটা বিরূপ প্রভাব ফেলে। তার সঙ্গে এটা অ্যালঝাইমার্সের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়।
৩) মাইক্রোওয়েভে বানানো পপকর্ন : দুর্ভাগ্যবশত, বাড়িতে বসে বা সিনেমা হলে বসে সিনেমা দেখার সময় আপনার পছন্দসই স্ন্যাক্সটিও স্মৃতিশক্তি দুর্বল করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা থাকে। এতে ডায়েসেটিল থাকে। এটা এক ধরনের রাসায়নিক যা শরীরে অ্যামিলয়েড প্লাক তৈরি করে। এই প্লাক দীর্ঘ দিন ধরে ব্রেনের মধ্যেই বাসা বেঁধে থাকে। এটা অ্যালঝাইমার্স এবং ডেমেনশিয়ার মতো রোগের অন্যতম কারণ।
৪) টিনের মাংস : সাধারণত, যেকোনো প্রসেসড্ খাবারই শরীরের পক্ষে খারাপ। হ্যাম, বেকন, সসেজ প্রভৃতি খুবই সুস্বাদু। কিন্তু এটা আপনার ব্রেনের যা ক্ষতি করে তা জানলে এগুলো থেকে দূরেই পালাবেন। প্রক্রিয়াজাত মাংসে নাইট্রো সেমাইন নামক এক ধরনের রাসায়নিক দেয়া হয়। খাওয়ার পর এই রাসায়নিক বিষাক্ত এক ধরনের ফ্যাট উত্পন্ন করে যা আপনার ব্রেনকে বিষিয়ে তোলে।
কী কী খাবার এড়িয়ে চলবেন সেটা তো দেয়া হলো। এ বার দেখে নিন কী কী খাবার ব্রেনের পক্ষে অত্যন্ত উপকারি:
২) বিয়ার : প্রতিদিন বিয়ার পান করা খুবই খারাপ। আজকে বাজারে যে সমস্ত ব্র্যান্ডের বিয়ার মেলে সে সবেই নাইট্রাইট থাকে। স্মৃতি ধরে রাখার ক্ষেত্রে এটা বিরূপ প্রভাব ফেলে। তার সঙ্গে এটা অ্যালঝাইমার্সের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়।
৩) মাইক্রোওয়েভে বানানো পপকর্ন : দুর্ভাগ্যবশত, বাড়িতে বসে বা সিনেমা হলে বসে সিনেমা দেখার সময় আপনার পছন্দসই স্ন্যাক্সটিও স্মৃতিশক্তি দুর্বল করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা থাকে। এতে ডায়েসেটিল থাকে। এটা এক ধরনের রাসায়নিক যা শরীরে অ্যামিলয়েড প্লাক তৈরি করে। এই প্লাক দীর্ঘ দিন ধরে ব্রেনের মধ্যেই বাসা বেঁধে থাকে। এটা অ্যালঝাইমার্স এবং ডেমেনশিয়ার মতো রোগের অন্যতম কারণ।
৪) টিনের মাংস : সাধারণত, যেকোনো প্রসেসড্ খাবারই শরীরের পক্ষে খারাপ। হ্যাম, বেকন, সসেজ প্রভৃতি খুবই সুস্বাদু। কিন্তু এটা আপনার ব্রেনের যা ক্ষতি করে তা জানলে এগুলো থেকে দূরেই পালাবেন। প্রক্রিয়াজাত মাংসে নাইট্রো সেমাইন নামক এক ধরনের রাসায়নিক দেয়া হয়। খাওয়ার পর এই রাসায়নিক বিষাক্ত এক ধরনের ফ্যাট উত্পন্ন করে যা আপনার ব্রেনকে বিষিয়ে তোলে।
কী কী খাবার এড়িয়ে চলবেন সেটা তো দেয়া হলো। এ বার দেখে নিন কী কী খাবার ব্রেনের পক্ষে অত্যন্ত উপকারি:
১) যেকোনো ঠান্ডা পানির মাছ, বিশেষত স্যামন।
২) সবুজ পাতাযুক্ত সব্জি।
৩) সে সমস্ত ফল, যার উপরিভাগ গাঢ় রঙের। যেমন, রাস্পবেরি, জাম।
৪) ক্যাফেনযুক্ত খাদ্য এবং পানীয়। যেমন চকোলেট, দিনে ১-২ কাপ কফি।
আরো কয়েকটি ব্যাপার মাথায় রাখতে পারেন। রান্নার সময় সামান্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এ সমস্ত খাবারে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় প্রোটিন থাকে। সঙ্গে থাকে দরকারি ভিটামিন এবং মিনারেল যা ব্রেনকে তার প্রয়োজনীয় খাদ্যের যোগান দেয়।
২) সবুজ পাতাযুক্ত সব্জি।
৩) সে সমস্ত ফল, যার উপরিভাগ গাঢ় রঙের। যেমন, রাস্পবেরি, জাম।
৪) ক্যাফেনযুক্ত খাদ্য এবং পানীয়। যেমন চকোলেট, দিনে ১-২ কাপ কফি।
আরো কয়েকটি ব্যাপার মাথায় রাখতে পারেন। রান্নার সময় সামান্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এ সমস্ত খাবারে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় প্রোটিন থাকে। সঙ্গে থাকে দরকারি ভিটামিন এবং মিনারেল যা ব্রেনকে তার প্রয়োজনীয় খাদ্যের যোগান দেয়।
No comments