থাইল্যান্ডের উত্তরণ ব্যাহত হচ্ছে by থিতিনান পংসুধিরক
থাইল্যান্ডের
৮৩ বছরের সাংবিধানিক শাসনের ইতিহাসে দ্বাদশ সামরিক অভ্যুত্থানের এক বছর পর
এবং অপরাধমূলক অবহেলার দায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার
বিতর্কিত বিচার শুরু হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির ভবিষ্যৎ খুব বিপজ্জনকভাবে
অনিশ্চিত বোধ হচ্ছে। আগামী দিনগুলোতে দেশটিতে সামরিক বাহিনীর চাপানো
শান্তির সঙ্গে রাজা ভূমিবল আদুলাদেজের প্রায় সাত দশকের শাসনামল-বিষয়ক
ক্রমবর্ধমান উদ্বেগও সহাবস্থান করবে। আপস ও পারস্পরিক ছাড়, যেটি বর্তমানে
খুবই বিরল, দেওয়ার ব্যাপারটির মধ্যে নির্বাচনী গণতন্ত্রের সদর্থক দিকগুলো
কি ভালোভাবে প্রতিফলিত হবে? এর ফলে কি থাইল্যান্ডের যে রাজনৈতিক ব্যবস্থা
নিয়ে এত বিবাদ, তাতে কি পরিবর্তন আসবে? বর্তমানে এর গতি-প্রকৃতি নির্ধারণ
করছে অভিজাতদের পরিচালিত রাজতন্ত্রকেন্দ্রিক আধিপত্য পরম্পরা।
বিগত কয়েক বছরে তিনটি প্রধান বিষয় থাইল্যান্ডের রাজনীতি নির্ধারণ করেছে। প্রথমত, ইতিপূর্বে অভ্যুত্থানের পর যে পরীক্ষিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা দেখা যেত, এবার তা অনুসরণ না করে গত মে মাসে জান্তা ক্ষমতা দখল করার পর সরাসরি শাসন পরিচালনার জন্য ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর পিস অ্যান্ড অর্ডারকে মনোনীত করে। আর অভ্যুত্থানের নেতা জেনারেল প্রায়ুত চান–ওচা পরিচিত ও সক্ষম মানুষকে মনোনয়ন না দিয়ে নিজে প্রধানমন্ত্রিত্ব গ্রহণ করেন।
চার তারকা জেনারেলরা মন্ত্রিত্বের শীর্ষ পদগুলোতে আসীন হন, তাঁরা বাণিজ্য থেকে শুরু করে পরিবহন, শ্রম ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রীও একজন জেনারেল, তিনি পেশাদার কূটনীতিক নন। উপপ্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের নতুন টেকনোক্র্যাট ও অর্থমন্ত্রী ২০০৬-০৭ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পরও একই পদে আসীন ছিলেন।
এই মনোভঙ্গির কারণে নতুন সেনা সরকার অসমন্বিত অর্থনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। আর তারা অস্পষ্ট নীতিগত কৌশল গ্রহণ করেছে এবং তার বাস্তবায়নের হারও খুব ধীর। এর পরিবর্তনের সম্ভাবনাও নেই বললে চলে। থাইল্যান্ডের নতুন সেনা নেতারা মনে করেন, তঁাদের কাজ হচ্ছে দুর্নীতি দূর করা, রাজনীতিবিদদের পথে রাখা ও পুরোনো ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করা। এর মূলে রয়েছে রাজতন্ত্র ও সেনাবাহিনীর মধ্যকার অটুট বন্ধন। যেখানে শাসনের দৈনন্দিন বিষয়গুলো দেখভাল করে আমলাতন্ত্র।
হ্যাঁ, এটা ঠিক যে থাইল্যান্ডের সামরিক শাসকেরা গণদাবি অগ্রাহ্য করেন না বা বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মেলানোর আশু কর্তব্য অস্বীকার করেন না। বরং তারা একধরনের নির্বাচনী শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে চান, যেটা থাই প্রতিষ্ঠান ও প্রথার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে কাজ করতে পারবে। তারা দেশটাকে কয়েক ধাপ পেছনে ও কয়েক ধাপ পাশে নিতে চান, আর সেখান থেকে তারা সম্পূর্ণ নতুন লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করতে চান।
এ মুহূর্তে এর অর্থ দাঁড়ায় এ রকম: শৃঙ্খলা, বশবর্তিতা, দায়িত্ব ও আত্মোৎসর্গের মতো রক্ষণশীল মূল্যবোধগুলো গ্রহণের জন্য প্রচার চালানো হচ্ছে। বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রথাগত খাকি ইউনিফর্ম পরতে এবং নারীদের প্রথাগত পোশাক পরতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে জান্তার কর্মসূচির মধ্যে বিশেষ করে থাই রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাপারটিও রয়েছে। বিশেষ করে, সিনাওয়াত্রা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত রাজনীতিকদেরসহ অন্য রাজনীতিকদেরও প্রান্তে ঠেলে দেওয়ার কর্মসূচিও জান্তার রয়েছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী অরাজক কালের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে ইংলাক সিনাওয়াত্রার অভিশংসন। ইংলাকের ভাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে ২০০৬ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছিল, এরপর থেকে তিনি স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছেন। এদিকে ইংলাককে দুই বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নির্বাসিত করা হয়েছে।
জান্তার ক্ষেত্রে উভয়সংকট হচ্ছে, থাকসিনের বিপুলসংখ্যক সমর্থকেরাও প্রান্তিক হয়ে পড়েছে। সামরিক ও প্রায়ুতের চরম শাসনের মুখে তাদের বলার মতোও কিছু আর নেই। যদিও দেশে থাকসিনের এত জনপ্রিয়তা আছে যে ২০০১ সালের পর তারা নির্বাচনে হারেনি। এখন তারা নিশ্চুপ থাকলেও সুযোগ পেলেই তারা রাজনীতির ময়দানে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। ভবিষ্যতে নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠলে তাদের সঙ্গে অবশ্যই বোঝাপড়া করতে হবে।
এদিকে জান্তা নতুন সংবিধান প্রণয়ন করে তার পছন্দমতো ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত স্থাপন করতে চায়। এই প্রচেষ্টাই গত এক বছরে দেশটির রাজনীতির তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি, এর মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে ৩৬ সদস্যের কনস্টিটিউশন ড্রাফটিং কমিটি (সিডিসি) ও ২৫০ সদস্যের ন্যাশনাল রিফর্ম কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে।
গত মাসে যে খসড়া সংবিধান প্রণয়ন শেষ হলো, তা নিয়ে বেশ উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, এতে রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিকদের ওপর বেশ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। আর আমলা ও বিচারকদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তারা নির্বাচিত ব্যক্তিদের নেওয়া নীতিগত সিদ্ধান্ত বদলাতে পারবেন। এমন সংবিধানের আলোকে নির্বাচন হলে বৈধ ফল না পাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। ভালো খবর হচ্ছে, জান্তা আগামী বছর সংবিধানের খসড়ার ওপর গণভোট আয়োজনে রাজি হয়েছে।
সামরিক শাসন পথঘাট পরিষ্কার করছে, আবার রাজনৈতিক ব্যবস্থার টুঁটিও চেপে ধরেছে। আর নতুন অনির্ণীত ব্যবস্থায় দীর্ঘ উত্তরণকালের সূচনা করেছে। অভ্যুত্থানবিরোধীরা নির্বাচনী গণতন্ত্রে ফিরতে চায়, আর ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্বে অভু্যত্থানপন্থীরা উত্তরোত্তর সামরিক বাহিনীর প্রতি ঘেঁষছে। যদিও এই ব্যবস্থায় ক্ষমতার কিছু ভাগ পাওয়া যায়, সেই আশায়।
বিগত কয়েক বছরে তিনটি প্রধান বিষয় থাইল্যান্ডের রাজনীতি নির্ধারণ করেছে। প্রথমত, ইতিপূর্বে অভ্যুত্থানের পর যে পরীক্ষিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা দেখা যেত, এবার তা অনুসরণ না করে গত মে মাসে জান্তা ক্ষমতা দখল করার পর সরাসরি শাসন পরিচালনার জন্য ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর পিস অ্যান্ড অর্ডারকে মনোনীত করে। আর অভ্যুত্থানের নেতা জেনারেল প্রায়ুত চান–ওচা পরিচিত ও সক্ষম মানুষকে মনোনয়ন না দিয়ে নিজে প্রধানমন্ত্রিত্ব গ্রহণ করেন।
চার তারকা জেনারেলরা মন্ত্রিত্বের শীর্ষ পদগুলোতে আসীন হন, তাঁরা বাণিজ্য থেকে শুরু করে পরিবহন, শ্রম ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রীও একজন জেনারেল, তিনি পেশাদার কূটনীতিক নন। উপপ্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের নতুন টেকনোক্র্যাট ও অর্থমন্ত্রী ২০০৬-০৭ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পরও একই পদে আসীন ছিলেন।
এই মনোভঙ্গির কারণে নতুন সেনা সরকার অসমন্বিত অর্থনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে। আর তারা অস্পষ্ট নীতিগত কৌশল গ্রহণ করেছে এবং তার বাস্তবায়নের হারও খুব ধীর। এর পরিবর্তনের সম্ভাবনাও নেই বললে চলে। থাইল্যান্ডের নতুন সেনা নেতারা মনে করেন, তঁাদের কাজ হচ্ছে দুর্নীতি দূর করা, রাজনীতিবিদদের পথে রাখা ও পুরোনো ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করা। এর মূলে রয়েছে রাজতন্ত্র ও সেনাবাহিনীর মধ্যকার অটুট বন্ধন। যেখানে শাসনের দৈনন্দিন বিষয়গুলো দেখভাল করে আমলাতন্ত্র।
হ্যাঁ, এটা ঠিক যে থাইল্যান্ডের সামরিক শাসকেরা গণদাবি অগ্রাহ্য করেন না বা বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মেলানোর আশু কর্তব্য অস্বীকার করেন না। বরং তারা একধরনের নির্বাচনী শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে চান, যেটা থাই প্রতিষ্ঠান ও প্রথার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে কাজ করতে পারবে। তারা দেশটাকে কয়েক ধাপ পেছনে ও কয়েক ধাপ পাশে নিতে চান, আর সেখান থেকে তারা সম্পূর্ণ নতুন লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করতে চান।
এ মুহূর্তে এর অর্থ দাঁড়ায় এ রকম: শৃঙ্খলা, বশবর্তিতা, দায়িত্ব ও আত্মোৎসর্গের মতো রক্ষণশীল মূল্যবোধগুলো গ্রহণের জন্য প্রচার চালানো হচ্ছে। বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রথাগত খাকি ইউনিফর্ম পরতে এবং নারীদের প্রথাগত পোশাক পরতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে জান্তার কর্মসূচির মধ্যে বিশেষ করে থাই রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাপারটিও রয়েছে। বিশেষ করে, সিনাওয়াত্রা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত রাজনীতিকদেরসহ অন্য রাজনীতিকদেরও প্রান্তে ঠেলে দেওয়ার কর্মসূচিও জান্তার রয়েছে। আর অভ্যুত্থান-পরবর্তী অরাজক কালের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে ইংলাক সিনাওয়াত্রার অভিশংসন। ইংলাকের ভাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে ২০০৬ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছিল, এরপর থেকে তিনি স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছেন। এদিকে ইংলাককে দুই বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নির্বাসিত করা হয়েছে।
জান্তার ক্ষেত্রে উভয়সংকট হচ্ছে, থাকসিনের বিপুলসংখ্যক সমর্থকেরাও প্রান্তিক হয়ে পড়েছে। সামরিক ও প্রায়ুতের চরম শাসনের মুখে তাদের বলার মতোও কিছু আর নেই। যদিও দেশে থাকসিনের এত জনপ্রিয়তা আছে যে ২০০১ সালের পর তারা নির্বাচনে হারেনি। এখন তারা নিশ্চুপ থাকলেও সুযোগ পেলেই তারা রাজনীতির ময়দানে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। ভবিষ্যতে নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠলে তাদের সঙ্গে অবশ্যই বোঝাপড়া করতে হবে।
এদিকে জান্তা নতুন সংবিধান প্রণয়ন করে তার পছন্দমতো ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভিত স্থাপন করতে চায়। এই প্রচেষ্টাই গত এক বছরে দেশটির রাজনীতির তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি, এর মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে ৩৬ সদস্যের কনস্টিটিউশন ড্রাফটিং কমিটি (সিডিসি) ও ২৫০ সদস্যের ন্যাশনাল রিফর্ম কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে।
গত মাসে যে খসড়া সংবিধান প্রণয়ন শেষ হলো, তা নিয়ে বেশ উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, এতে রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিকদের ওপর বেশ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। আর আমলা ও বিচারকদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তারা নির্বাচিত ব্যক্তিদের নেওয়া নীতিগত সিদ্ধান্ত বদলাতে পারবেন। এমন সংবিধানের আলোকে নির্বাচন হলে বৈধ ফল না পাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। ভালো খবর হচ্ছে, জান্তা আগামী বছর সংবিধানের খসড়ার ওপর গণভোট আয়োজনে রাজি হয়েছে।
সামরিক শাসন পথঘাট পরিষ্কার করছে, আবার রাজনৈতিক ব্যবস্থার টুঁটিও চেপে ধরেছে। আর নতুন অনির্ণীত ব্যবস্থায় দীর্ঘ উত্তরণকালের সূচনা করেছে। অভ্যুত্থানবিরোধীরা নির্বাচনী গণতন্ত্রে ফিরতে চায়, আর ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্বে অভু্যত্থানপন্থীরা উত্তরোত্তর সামরিক বাহিনীর প্রতি ঘেঁষছে। যদিও এই ব্যবস্থায় ক্ষমতার কিছু ভাগ পাওয়া যায়, সেই আশায়।
থিতিনান পংসুধিরক |
থাইল্যান্ড বর্তমানে কর্তৃত্ববাদ ও গণতন্ত্র
এবং অতীত ও বর্তমানের মধ্যকার ফাঁদে পড়েছে। রাজতন্ত্রের কাল দীর্ঘই হবে,
সেটা শেষ না হলে এই পরিস্থিতি উত্তরণের সম্ভাবনাও খুব কম। সেই সময় থাই
জনগণকে তাদের একদা বিখ্যাত আলোচনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশের সামগ্রিক
স্বার্থে কার্যকর সমঝোতা অর্জন করতে হবে। যে জনগণ বর্তমানে অভ্যন্তরীণ
মেরুকরণ ও আঞ্চলিক চ্যালেঞ্জের মুখে বিভক্ত হয়ে পড়েছে।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
থিতিনান পংসুধিরক: চুলালোংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব সিকিউরিটি অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিসের অধ্যাপক ও পরিচালক।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
থিতিনান পংসুধিরক: চুলালোংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব সিকিউরিটি অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিসের অধ্যাপক ও পরিচালক।
No comments