মিয়ানমারে সংস্কারের আহ্বান জানালেন বান কি মুন
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট ও গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির মধ্যে আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে সম্পর্কের উন্নয়নের আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন।
গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মহাসচিব বলেন, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে গত শুক্রবার নোবেলজয়ী নেত্রীর যে আলোচনা হয়েছে, তাতে তিনি উৎসাহিত বোধ করছেন। মহাসচিব আশা করেন, উচ্চপর্যায়ের ওই আলোচনার ফলে দেশটি জাতীয় ঐক্যের দিকে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
সাত বছরের গৃহবন্দিত্ব থেকে গত নভেম্বরে মুক্তি পান সু চি। গত মার্চে প্রেসিডেন্ট থেইন শেইনের সঙ্গে সু চির এ আলোচনা একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা। ধারণা করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে মিয়ানমার সরকার নিজেদের ভাবমূর্তি উন্নয়নের চেষ্টা করছে। তবে প্রায় দুই হাজার রাজবন্দীর মুক্তিসহ অন্যান্য বিষয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি সরকার।
বান কি মুন তাঁর বিবৃতিতে মিয়ানমারের রাজবন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা পুনরাবৃত্তি করেন।
এক বছরের মধ্যে এই প্রথম জাতিসংঘের দূত টমাস ওজেয়া কুইনটানাকে মিয়ানমারে ঢোকার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এটি সরকারের নমনীয় অবস্থানের আরেকটি দৃষ্টান্ত।
গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মহাসচিব বলেন, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে গত শুক্রবার নোবেলজয়ী নেত্রীর যে আলোচনা হয়েছে, তাতে তিনি উৎসাহিত বোধ করছেন। মহাসচিব আশা করেন, উচ্চপর্যায়ের ওই আলোচনার ফলে দেশটি জাতীয় ঐক্যের দিকে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
সাত বছরের গৃহবন্দিত্ব থেকে গত নভেম্বরে মুক্তি পান সু চি। গত মার্চে প্রেসিডেন্ট থেইন শেইনের সঙ্গে সু চির এ আলোচনা একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা। ধারণা করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে মিয়ানমার সরকার নিজেদের ভাবমূর্তি উন্নয়নের চেষ্টা করছে। তবে প্রায় দুই হাজার রাজবন্দীর মুক্তিসহ অন্যান্য বিষয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি সরকার।
বান কি মুন তাঁর বিবৃতিতে মিয়ানমারের রাজবন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা পুনরাবৃত্তি করেন।
এক বছরের মধ্যে এই প্রথম জাতিসংঘের দূত টমাস ওজেয়া কুইনটানাকে মিয়ানমারে ঢোকার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এটি সরকারের নমনীয় অবস্থানের আরেকটি দৃষ্টান্ত।
No comments