করাচিতে সেনা মোতায়েনের দাবি
পাকিস্তানের করাচিতে গত এক সপ্তাহে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। এ অবস্থায় দেশটির নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা গতকাল মঙ্গলবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছেন। খবর এএফপির।
দেশটির কেন্দ্রীয় শিল্প ও বণিক সমিতির (এফপিসিসিআই) সহসভাপতি খালিদ তাওয়াব বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও নিরীহ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য শহরটির দায়িত্ব নিতে আমরা সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, সহিংসতার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। জীবনের ঝুঁকির কারণে লোকজন বাজারে যেতে চাচ্ছে না।
জাতিগত সহিংসতায় গত এক সপ্তাহে করাচিতে ১০১ জন নিহত হয়েছে। এতে পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শহর ও বাণিজ্যিক রাজধানী করাচিতে ১৬ বছরের মধ্যে খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁরা রাস্তা থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় অপহূত ও নির্যাতিত ব্যক্তিদের লাশ উদ্ধার করেছেন। সেখানে আরও সহিংসতা ঘটানোর হুমকির বার্তা লেখা ছিল। স্বাস্থ্য বিভাগের সরকারি একজন কর্মকর্তা হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহাজির ও সংখ্যাগুরু উর্দুভাষীদের সংগঠন মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এমকিউএম) এবং পশতুন অভিবাসীদের আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির মধ্যে জাতিগত এ সহিংসতার ঘটনা ঘটছে।
হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এমকিউএম এক দিনের ‘শোক দিবস’ ঘোষণা করলে গতকাল করাচির বিপণীবিতানগুলো বন্ধ ছিল, রাস্তাঘাট ছিল ফাঁকা এবং অফিসে লোকজনের উপস্থিতি ছিল কম।
দেশটির কেন্দ্রীয় শিল্প ও বণিক সমিতির (এফপিসিসিআই) সহসভাপতি খালিদ তাওয়াব বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও নিরীহ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য শহরটির দায়িত্ব নিতে আমরা সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, সহিংসতার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। জীবনের ঝুঁকির কারণে লোকজন বাজারে যেতে চাচ্ছে না।
জাতিগত সহিংসতায় গত এক সপ্তাহে করাচিতে ১০১ জন নিহত হয়েছে। এতে পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শহর ও বাণিজ্যিক রাজধানী করাচিতে ১৬ বছরের মধ্যে খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁরা রাস্তা থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় অপহূত ও নির্যাতিত ব্যক্তিদের লাশ উদ্ধার করেছেন। সেখানে আরও সহিংসতা ঘটানোর হুমকির বার্তা লেখা ছিল। স্বাস্থ্য বিভাগের সরকারি একজন কর্মকর্তা হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহাজির ও সংখ্যাগুরু উর্দুভাষীদের সংগঠন মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এমকিউএম) এবং পশতুন অভিবাসীদের আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির মধ্যে জাতিগত এ সহিংসতার ঘটনা ঘটছে।
হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এমকিউএম এক দিনের ‘শোক দিবস’ ঘোষণা করলে গতকাল করাচির বিপণীবিতানগুলো বন্ধ ছিল, রাস্তাঘাট ছিল ফাঁকা এবং অফিসে লোকজনের উপস্থিতি ছিল কম।
No comments