গাদ্দাফির পদত্যাগ দাবি করলেন লিবীয় কূটনীতিকেরা
জাতিসংঘে নিযুক্ত লিবিয়ার কূটনীতিকেরা অবিলম্বে সে দেশের শাসক কর্নেল মোয়াম্মার গাদ্দাফির পদত্যাগ দাবি করেছেন। গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এ দাবি জানান। কূটনীতিকেরা গাদ্দাফিকে গণহত্যাকারী হিসেবেও উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিবীয় মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ইবরাহিম দাব্বাসি বলেন, লিবিয়ায় এখন যা চলছে তা স্রেফ গণহত্যা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তিনি বলেন, ‘চলমান অবস্থায় আমরা নীরব থাকতে পারি না। লিবিয়ার জনগণের কণ্ঠস্বর আমরা বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দিতে চাই।’
জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে ইবরাহিম দাব্বাসি বলেন, ‘আমরা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করি, শাসকগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করি না। লিবিয়ায় শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এখন রীতিমতো গণহত্যা শুরু করেছে।’
গাদ্দাফি গণহত্যার জন্য আফ্রিকার অজ্ঞাত অঞ্চল থেকে ভাড়া করে সেনা নিয়ে আসছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়। এতে বলা হয়, ‘আমরা আফ্রিকার দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন গণহত্যা চালানোর জন্য লিবিয়ায় সেনা না পাঠায়। আফ্রিকার সেনারা লিবিয়ায় হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য এলে তারা জীবিত ফেরত যেতে পারবে না। লিবিয়ায় বিদেশি ভাড়াটে সেনা গমন প্রতিরোধের জন্য সে দেশের আকাশকে ‘নো ফ্লাই জোন’ ঘোষণার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
গাদ্দাফির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের তদন্ত শুরু করার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রতি আহ্বান জানান লিবিয়ার কূটনীতিকেরা।
ইবরাহিম দাব্বাসি সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত শুক্রবার থেকে জাতিসংঘে নিযুক্ত লিবিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘লিবিয়ার জনগণের ঝুঁকির চেয়ে আমাদের ঝুঁকি অতি নগণ্য।’
এর আগে আরব লীগে নিযুক্ত লিবীয় দূত আবদুল মোনায়েম আল হাউনি পদত্যাগ করে বলেছেন, গাদ্দাফি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তাঁর শাসনকাল ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়ার সময় হয়েছে। পদত্যাগের পর চীনে নিযুক্ত লিবীয় কূটনীতিবিদ হোসেইন আল-সাদিক আল-মাসরাতি আল-জাজিরা টেলিভিশনকে বলেছেন, তিনি আর ‘গাদ্দাফি’ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করবেন না। এ কারণে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিবীয় মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ইবরাহিম দাব্বাসি বলেন, লিবিয়ায় এখন যা চলছে তা স্রেফ গণহত্যা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তিনি বলেন, ‘চলমান অবস্থায় আমরা নীরব থাকতে পারি না। লিবিয়ার জনগণের কণ্ঠস্বর আমরা বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দিতে চাই।’
জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে ইবরাহিম দাব্বাসি বলেন, ‘আমরা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করি, শাসকগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করি না। লিবিয়ায় শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এখন রীতিমতো গণহত্যা শুরু করেছে।’
গাদ্দাফি গণহত্যার জন্য আফ্রিকার অজ্ঞাত অঞ্চল থেকে ভাড়া করে সেনা নিয়ে আসছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়। এতে বলা হয়, ‘আমরা আফ্রিকার দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন গণহত্যা চালানোর জন্য লিবিয়ায় সেনা না পাঠায়। আফ্রিকার সেনারা লিবিয়ায় হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য এলে তারা জীবিত ফেরত যেতে পারবে না। লিবিয়ায় বিদেশি ভাড়াটে সেনা গমন প্রতিরোধের জন্য সে দেশের আকাশকে ‘নো ফ্লাই জোন’ ঘোষণার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
গাদ্দাফির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের তদন্ত শুরু করার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রতি আহ্বান জানান লিবিয়ার কূটনীতিকেরা।
ইবরাহিম দাব্বাসি সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত শুক্রবার থেকে জাতিসংঘে নিযুক্ত লিবিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘লিবিয়ার জনগণের ঝুঁকির চেয়ে আমাদের ঝুঁকি অতি নগণ্য।’
এর আগে আরব লীগে নিযুক্ত লিবীয় দূত আবদুল মোনায়েম আল হাউনি পদত্যাগ করে বলেছেন, গাদ্দাফি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তাঁর শাসনকাল ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়ার সময় হয়েছে। পদত্যাগের পর চীনে নিযুক্ত লিবীয় কূটনীতিবিদ হোসেইন আল-সাদিক আল-মাসরাতি আল-জাজিরা টেলিভিশনকে বলেছেন, তিনি আর ‘গাদ্দাফি’ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করবেন না। এ কারণে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
No comments