ঘুরে দাঁড়াতে চায় কেনিয়া
অঘটনঘটনপটীয়সী।’ বিশ্বকাপের আসরে এককথায় কেনিয়ার পরিচয় দিতে গেলে সবচেয়ে যুতসই শব্দ বোধহয় এটাই। ’৯৬ সালে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সবার নজর কেড়েছিল পূর্ব আফ্রিকার এ দেশটি। ২০০৩ বিশ্বকাপে তো উঠে এসেছিল সেমিফাইনাল পর্যন্ত। এখন পর্যন্ত আইসিসির সবচেয়ে শক্তিশালী সহযোগী সদস্য হিসেবে পরিচিতি পেলেও টেস্ট মর্যাদাটা পাওয়া হয়নি কেনিয়ার। তবে মাঝেমধ্যেই নিজেদের শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেওয়াটা কেনিয়ান ক্রিকেটের একটা অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য।
এবারের বিশ্বকাপের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ হয়নি কেনিয়ার। প্রথম ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেছে ১০ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। ১০ উইকেটে হারার চেয়েও প্রথমে ব্যাট করে ৬৯ রানে অল আউট হওয়াটাই সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে তারা মাঠে নামতে যাচ্ছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। শুরুটা ভালোভাবে না করতে পারলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়েই মাঠে নামবে কেনিয়া। আর প্রতিপক্ষ পাকিস্তান যে তাদেরকে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছে না, এটা বাড়তি সাহস জোগাচ্ছে কেনিয়া শিবিরে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার স্টিভ টিকোলো বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি যে কেনিয়াকে হালকাভাবে নিচ্ছেন না, এটা শুনে খুব ভালো লাগল। আমি অন্যদের কাছেও এই বার্তাটা পৌঁছে দেব। নিশ্চিতভাবেই এতে তারা উজ্জীবিত হবে। আমরা এখানে এসেছি ভালো, প্রতিযোগিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে।’
শুধু কেনিয়া দলেরই না, এবারের বিশ্বকাপেরও অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার স্টিভ টিকোলো। পঞ্চমবারের মতো তিনি অংশ নিচ্ছেন ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই আসরটিতে। বিগত বিশ্বকাপগুলোতে অনেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার থাকলেও এবারে সেই বিচারে কিছুটা দুর্বলই বলতে হবে কেনিয়াকে। তবে দলের তরুণ ক্রিকেটাররাও যথেষ্ট ভালো করতে পারবে বলে আশাবাদী টিকোলো। তিনি বলেছেন, ‘১৯৯৬ থেকে ২০০৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত অনেক ক্রিকেটারই একসঙ্গে খেলেছে। কিন্তু আমাদের বর্তমান দলটা গোছানো হয়েছে খুবই সংক্ষিপ্ত সময়ে। কিন্তু এখানে অনেক মেধাবী খেলোয়াড় আছে। আশা করছি এবারও আমরা ভালো করতে পারব।’
এবারের বিশ্বকাপের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ হয়নি কেনিয়ার। প্রথম ম্যাচেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেছে ১০ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। ১০ উইকেটে হারার চেয়েও প্রথমে ব্যাট করে ৬৯ রানে অল আউট হওয়াটাই সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে তারা মাঠে নামতে যাচ্ছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। শুরুটা ভালোভাবে না করতে পারলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়েই মাঠে নামবে কেনিয়া। আর প্রতিপক্ষ পাকিস্তান যে তাদেরকে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছে না, এটা বাড়তি সাহস জোগাচ্ছে কেনিয়া শিবিরে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার স্টিভ টিকোলো বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি যে কেনিয়াকে হালকাভাবে নিচ্ছেন না, এটা শুনে খুব ভালো লাগল। আমি অন্যদের কাছেও এই বার্তাটা পৌঁছে দেব। নিশ্চিতভাবেই এতে তারা উজ্জীবিত হবে। আমরা এখানে এসেছি ভালো, প্রতিযোগিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে।’
শুধু কেনিয়া দলেরই না, এবারের বিশ্বকাপেরও অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার স্টিভ টিকোলো। পঞ্চমবারের মতো তিনি অংশ নিচ্ছেন ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই আসরটিতে। বিগত বিশ্বকাপগুলোতে অনেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার থাকলেও এবারে সেই বিচারে কিছুটা দুর্বলই বলতে হবে কেনিয়াকে। তবে দলের তরুণ ক্রিকেটাররাও যথেষ্ট ভালো করতে পারবে বলে আশাবাদী টিকোলো। তিনি বলেছেন, ‘১৯৯৬ থেকে ২০০৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত অনেক ক্রিকেটারই একসঙ্গে খেলেছে। কিন্তু আমাদের বর্তমান দলটা গোছানো হয়েছে খুবই সংক্ষিপ্ত সময়ে। কিন্তু এখানে অনেক মেধাবী খেলোয়াড় আছে। আশা করছি এবারও আমরা ভালো করতে পারব।’
No comments