‘আইসিসির উচিত ছোট দলগুলোকে সহায়তা করা’
আগামী বিশ্বকাপ থেকে সহযোগী সদস্য দেশগুলোকে ছেঁটে ফেলার যে পরিকল্পনা আইসিসি করেছে, তার তীব্র সমালোচনা করেছেন ক্রিকেটের কিংবদন্তি ইমরান খান। তিনি বলেছেন, আইসিসির উচিত, সহযোগী সদস্য দেশগুলোকে তাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মানোন্নয়নে যথাযথ সহায়তা করা। ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতি ছাড়া কোনো দেশ মানসম্মত ক্রিকেট জাতিতে পরিণত হতে পারে না। তাই তাদের সহযোগিতা করা ছাড়া আইসিসি যদি তাদের কাছ থেকে ভালো ক্রিকেট আশা করে, সেটা একটু বাড়াবাড়িই।
ইমরান খানের মতে, কেনিয়া, কানাডা, হল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের মতো দলগুলো বড় দলের বিপক্ষে অঘটন ঘটাতে সক্ষম, যদি কন্ডিশন তাদের পক্ষে যায়। ২০০৭ বিশ্বকাপের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, সেই বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ড পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে হারিয়েছিল। কারণ, সংশ্লিষ্ট ভেন্যুর কন্ডিশন তাদের পক্ষে গিয়েছিল। তিনি ২০০৭ বিশ্বকাপের ফরম্যাট থেকে বেরিয়ে আসায় আইসিসির প্রশংসা করে বলেন, ওটা কোনো ফরম্যাটই ছিল না, ২০০৭ বিশ্বকাপে মাত্র দুটি ম্যাচে বাজে খেলার জন্য ভারত ও পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিল, যা বিশ্বকাপের গ্ল্যামারকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল।
এবারের বিশ্বকাপে ছোট দলগুলোর বিপক্ষে বড় দলের খেলাগুলো প্রায় সব কটিই একপেশে ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন হচ্ছে। ব্যাপারটি নিয়ে ইমরান খানও ভেবেছেন। তবে তিনি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, আইসিসির যথাযথ সহযোগিতা পেলে এই দলগুলোও নিজেদের দেশের ক্রিকেটের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। ইমরান খান মনে করেন, কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিশ্বকাপ অবশ্যই তার উত্তেজনা সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেবে।
বিশ্বকাপে নিজ দেশের সাফল্যের সম্ভাবনা সম্পর্কে ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফের মতো দুজন বোলার ছাড়া খেলছে পাকিস্তান। এই দুজনের অভাব মাঠে অবশ্যই বড় ম্যাচগুলোয় অনুভূত হবে।
ইমরান আরও বলেন, এই দুজন খেলোয়াড় দলে থাকলেও ভারত ও শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি পাকিস্তানকেও ফেবারিটের তালিকায় রাখা যেত।
ইমরান খানের মতে, কেনিয়া, কানাডা, হল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের মতো দলগুলো বড় দলের বিপক্ষে অঘটন ঘটাতে সক্ষম, যদি কন্ডিশন তাদের পক্ষে যায়। ২০০৭ বিশ্বকাপের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, সেই বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ড পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে হারিয়েছিল। কারণ, সংশ্লিষ্ট ভেন্যুর কন্ডিশন তাদের পক্ষে গিয়েছিল। তিনি ২০০৭ বিশ্বকাপের ফরম্যাট থেকে বেরিয়ে আসায় আইসিসির প্রশংসা করে বলেন, ওটা কোনো ফরম্যাটই ছিল না, ২০০৭ বিশ্বকাপে মাত্র দুটি ম্যাচে বাজে খেলার জন্য ভারত ও পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিল, যা বিশ্বকাপের গ্ল্যামারকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল।
এবারের বিশ্বকাপে ছোট দলগুলোর বিপক্ষে বড় দলের খেলাগুলো প্রায় সব কটিই একপেশে ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন হচ্ছে। ব্যাপারটি নিয়ে ইমরান খানও ভেবেছেন। তবে তিনি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, আইসিসির যথাযথ সহযোগিতা পেলে এই দলগুলোও নিজেদের দেশের ক্রিকেটের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। ইমরান খান মনে করেন, কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিশ্বকাপ অবশ্যই তার উত্তেজনা সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেবে।
বিশ্বকাপে নিজ দেশের সাফল্যের সম্ভাবনা সম্পর্কে ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফের মতো দুজন বোলার ছাড়া খেলছে পাকিস্তান। এই দুজনের অভাব মাঠে অবশ্যই বড় ম্যাচগুলোয় অনুভূত হবে।
ইমরান আরও বলেন, এই দুজন খেলোয়াড় দলে থাকলেও ভারত ও শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি পাকিস্তানকেও ফেবারিটের তালিকায় রাখা যেত।
No comments