সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাবে দ. কোরিয়া
দক্ষিণ কোরিয়া তার সামরিক শক্তিমত্তা প্রদর্শনের লক্ষ্যে গতকাল বুধবার উত্তর কোরিয়া সীমান্তের কাছে বড় ধরনের গোলাবর্ষণের মহড়া চালানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার এ মহড়া শুরু হওয়ার কথা।
পদাতিক, গোলন্দাজ ও বিমান বাহিনী মহড়ায় অংশ নেবে। দক্ষিণ কোরিয়ার একজন সামরিক কমান্ডার জানান, উত্তর কোরিয়ার সীমান্তের ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে পোচেয়ন এলাকায় এ মহড়া চালানো হবে । এ মহড়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের সর্বাত্মক সামরিক শক্তি প্রদর্শন করবো।
উত্তর কোরিয়া এর আগে হুমকি দিয়েছিল, দক্ষিণ কোরিয়া সামরিক মহড়া চালালে তারা এর প্রতিশোধ নেবে। কিন্তু দেশটি তার আগের অবস্থান থেকে সরে আসায় সিউল এ মহড়া চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
দক্ষিণ কোরিয়া আগেও একাধিকবার উত্তর কোরীয় সীমান্তের ২০ কিলোমিটারের মধ্যে এ ধরনের মহড়া চালিয়েছে।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনী বুধবার উত্তর কোরীয় সীমান্তের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে চার দিনব্যাপী এক মহড়া শুরু করেছে। মহড়ায় অংশ নিয়েছে হেলিকপ্টারসহ ছয়টি যুদ্ধজাহাজ।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, উত্তর কেরিয়ার সর্বশেষ হামলার প্রেক্ষাপটে দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল সরকার তার সামরিক তৎপরতা দেখাতে সচেষ্ট হয়ে উঠেছে। সিউলে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের বিশেষজ্ঞ ড্যানিয়েল পিংকস্টোন বলেছেন, নিষ্ক্রিয় হয়ে বসে থাকলে এবং সঙ্গে ভালোমানুষি ভাব দেখালে উত্তর কোরিয়া কখনই থামবে না।
পদাতিক, গোলন্দাজ ও বিমান বাহিনী মহড়ায় অংশ নেবে। দক্ষিণ কোরিয়ার একজন সামরিক কমান্ডার জানান, উত্তর কোরিয়ার সীমান্তের ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে পোচেয়ন এলাকায় এ মহড়া চালানো হবে । এ মহড়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের সর্বাত্মক সামরিক শক্তি প্রদর্শন করবো।
উত্তর কোরিয়া এর আগে হুমকি দিয়েছিল, দক্ষিণ কোরিয়া সামরিক মহড়া চালালে তারা এর প্রতিশোধ নেবে। কিন্তু দেশটি তার আগের অবস্থান থেকে সরে আসায় সিউল এ মহড়া চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
দক্ষিণ কোরিয়া আগেও একাধিকবার উত্তর কোরীয় সীমান্তের ২০ কিলোমিটারের মধ্যে এ ধরনের মহড়া চালিয়েছে।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনী বুধবার উত্তর কোরীয় সীমান্তের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে চার দিনব্যাপী এক মহড়া শুরু করেছে। মহড়ায় অংশ নিয়েছে হেলিকপ্টারসহ ছয়টি যুদ্ধজাহাজ।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, উত্তর কেরিয়ার সর্বশেষ হামলার প্রেক্ষাপটে দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল সরকার তার সামরিক তৎপরতা দেখাতে সচেষ্ট হয়ে উঠেছে। সিউলে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের বিশেষজ্ঞ ড্যানিয়েল পিংকস্টোন বলেছেন, নিষ্ক্রিয় হয়ে বসে থাকলে এবং সঙ্গে ভালোমানুষি ভাব দেখালে উত্তর কোরিয়া কখনই থামবে না।
No comments