আইসল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির ধোঁয়ায় বিমান চলাচল মারাত্মক ব্যাহত
আইসল্যান্ডে একটি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ছাইয়ের মেঘে যুক্তরাজ্যে বিমান চলাচল মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। স্কটল্যান্ডের সব বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ম্যানচেস্টার, লিভারপুল, স্টানসটেড, নিউক্যাসেল ও বার্মিংহামসহ অনেক স্থানে বিমান চলাচলব্যবস্থা কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা।
আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে বিমানের ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস থেকে সতর্ক করে দেওয়ার পর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল সার্ভিস (ন্যাটস) বিমান চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির ছাই শুধু পাইলটের দৃষ্টিএলাকা কমিয়ে দেয় না, ধোঁয়ায় যে পাথর, কাচের গুঁড়া ও বালু থাকে, তা বিমানের ইঞ্জিন অচল করে দিতে পারে।
আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল রীতি অনুযায়ী ন্যাটস বিধিনিষেধ জারি করার পর অ্যাবারডিন, এডিনবর এবং গ্লাসগোর বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মান্যচেস্টার ও নিউক্যাসলে সব বিমানের অবতরণ বাতিল করা হয়েছে। বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল এমন বিমানের যাত্রা বাতিল বা বিলম্বিত করা হয়েছে। লিভারপুলের জন লেনন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার অভ্যন্তরীণ সব রুটের বিমান চলাচল বাতিল করা হয়েছে। এতে করে লন্ডনের গ্যাটউইক, হিথ্রো ও সিটি বিমানবন্দরেও বিমান চলাচল ব্যাহত হবে।
বার্মিংহাম বিমানবন্দর থেকে জানানো হয়েছে, সেখানকার প্রায় ৯০ শতাংশ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ইস্ট মিডল্যান্ডস, লিডস ব্রাডফোর্ড, কার্ডিফ ও ব্রিস্টল থেকেও বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বেলফেস্ট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং জর্জ বেস্ট বেলফাস্ট সিটি বিমানবন্দরের অধিকাংশ বিমান এবং ডাবলিন বিমানবন্দরের কিছু কিছু ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
ইউরোপীয় বিমান চলাচল নিরাপত্তা সংস্থা ইউরোকন্ট্রোল জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ধোঁয়ার মেঘ ভূমি থেকে ৫৫ হাজার ফুট উচ্চতায় পৌঁছেছে এবং এই মেঘ যুক্তরাজ্যের উত্তরাঞ্চল থেকে স্কটল্যান্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, বুধবার থেকে ওই আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। ধোঁয়ার মেঘ পরিষ্কার হতে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে
আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে বিমানের ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস থেকে সতর্ক করে দেওয়ার পর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল সার্ভিস (ন্যাটস) বিমান চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির ছাই শুধু পাইলটের দৃষ্টিএলাকা কমিয়ে দেয় না, ধোঁয়ায় যে পাথর, কাচের গুঁড়া ও বালু থাকে, তা বিমানের ইঞ্জিন অচল করে দিতে পারে।
আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল রীতি অনুযায়ী ন্যাটস বিধিনিষেধ জারি করার পর অ্যাবারডিন, এডিনবর এবং গ্লাসগোর বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মান্যচেস্টার ও নিউক্যাসলে সব বিমানের অবতরণ বাতিল করা হয়েছে। বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল এমন বিমানের যাত্রা বাতিল বা বিলম্বিত করা হয়েছে। লিভারপুলের জন লেনন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার অভ্যন্তরীণ সব রুটের বিমান চলাচল বাতিল করা হয়েছে। এতে করে লন্ডনের গ্যাটউইক, হিথ্রো ও সিটি বিমানবন্দরেও বিমান চলাচল ব্যাহত হবে।
বার্মিংহাম বিমানবন্দর থেকে জানানো হয়েছে, সেখানকার প্রায় ৯০ শতাংশ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ইস্ট মিডল্যান্ডস, লিডস ব্রাডফোর্ড, কার্ডিফ ও ব্রিস্টল থেকেও বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বেলফেস্ট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং জর্জ বেস্ট বেলফাস্ট সিটি বিমানবন্দরের অধিকাংশ বিমান এবং ডাবলিন বিমানবন্দরের কিছু কিছু ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
ইউরোপীয় বিমান চলাচল নিরাপত্তা সংস্থা ইউরোকন্ট্রোল জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ধোঁয়ার মেঘ ভূমি থেকে ৫৫ হাজার ফুট উচ্চতায় পৌঁছেছে এবং এই মেঘ যুক্তরাজ্যের উত্তরাঞ্চল থেকে স্কটল্যান্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, বুধবার থেকে ওই আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। ধোঁয়ার মেঘ পরিষ্কার হতে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে
No comments