বিক্ষোভকারীদের আবার আলোচনায় বসার আহ্বান থাই সরকারের
থাইল্যান্ডের বিক্ষোভকারীদের গতকাল বৃহস্পতিবার আবারও আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান জানিয়েছে সে দেশের সরকার। সরকারের মুখপাত্র পানিতান ওয়াত্তানাইয়াগর্ন বলেছেন, আলোচনার টেবিলেই রাজনৈতিক সংঘাতের অবসান হতে পারে। সরকার যেকোনো সময় বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি আছে। তবে বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারের সঙ্গে তাঁরা আর বসতে রাজি নন। সরকার ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন না দেওয়া পর্যন্ত তাঁরা তাঁদের আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন। খবর এএফপির।
গত শনিবার ব্যাংককে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সেনা ও পুলিশের সংর্ঘষে ২৩ জন নিহত হওয়ার পর সেনাবাহিনী বিক্ষোভস্থল থেকে ব্যারাকে ফিরে গেছে। ইতিমধ্যে সেনা প্রধান পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে এ অচলাবস্থা সেনাবাহিনীতে বিভক্তি তৈরি করছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে প্রধানমন্ত্রী অভিজিত ভেজ্জাজিভা বলেছেন, বিক্ষোভ নিয়ে সরকার ও সেনাবাহিনীতে কোনো বিভেদ সৃষ্টি হয়নি। তিনি এখনো পদত্যাগ না করার ব্যাপারে অনড় রয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভকারীদের নেতা নাত্তাইয়ুত সাইকুয়ার বলেছেন, সরকার যদি এখনো তাঁদের অবস্থানস্থলের দখল নেওয়ার পাঁয়তারা করে তাহলে বিক্ষোভকারীদের পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় থাকবে না। তিনি বলেন, তাঁরা ইতিমধ্যেই সব ধরনের ভয়ভীতিকে অতিক্রম করে এসেছেন। কোনো কিছুকেই তাঁরা আর পরোয়া করেন না।
সরকারের দিক থেকে বলা হয়েছে, তারা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গের জন্য কোনো শক্তি প্রয়োগ করবে না। তবে বাণিজ্যিক এলাকাগুলো থেকে তাঁদের আপসেই সরে যাওয়া উচিত। শনিবারের সংঘর্ষের সময় বিক্ষোভকারীদের মধ্যে এম-১৬ এবং একে-৪৭ রাইফেলধারী সন্ত্রাসীরা ছিল বলে সরকার দাবি করেছে। তবে বিক্ষোভকারীদের নেতা নাত্তাইয়ুথ বলেছেন, সরকার যদি প্রমাণ করতে পারে তাঁদের মধ্যে কোনো সন্ত্রাসী ছিল, তাহলে তাঁরা তার দায় নেবেন।
গত শনিবার ব্যাংককে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সেনা ও পুলিশের সংর্ঘষে ২৩ জন নিহত হওয়ার পর সেনাবাহিনী বিক্ষোভস্থল থেকে ব্যারাকে ফিরে গেছে। ইতিমধ্যে সেনা প্রধান পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে এ অচলাবস্থা সেনাবাহিনীতে বিভক্তি তৈরি করছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে প্রধানমন্ত্রী অভিজিত ভেজ্জাজিভা বলেছেন, বিক্ষোভ নিয়ে সরকার ও সেনাবাহিনীতে কোনো বিভেদ সৃষ্টি হয়নি। তিনি এখনো পদত্যাগ না করার ব্যাপারে অনড় রয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভকারীদের নেতা নাত্তাইয়ুত সাইকুয়ার বলেছেন, সরকার যদি এখনো তাঁদের অবস্থানস্থলের দখল নেওয়ার পাঁয়তারা করে তাহলে বিক্ষোভকারীদের পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় থাকবে না। তিনি বলেন, তাঁরা ইতিমধ্যেই সব ধরনের ভয়ভীতিকে অতিক্রম করে এসেছেন। কোনো কিছুকেই তাঁরা আর পরোয়া করেন না।
সরকারের দিক থেকে বলা হয়েছে, তারা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গের জন্য কোনো শক্তি প্রয়োগ করবে না। তবে বাণিজ্যিক এলাকাগুলো থেকে তাঁদের আপসেই সরে যাওয়া উচিত। শনিবারের সংঘর্ষের সময় বিক্ষোভকারীদের মধ্যে এম-১৬ এবং একে-৪৭ রাইফেলধারী সন্ত্রাসীরা ছিল বলে সরকার দাবি করেছে। তবে বিক্ষোভকারীদের নেতা নাত্তাইয়ুথ বলেছেন, সরকার যদি প্রমাণ করতে পারে তাঁদের মধ্যে কোনো সন্ত্রাসী ছিল, তাহলে তাঁরা তার দায় নেবেন।
No comments