কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ভিড় হয় প্রতিদিন
কলকাতা বইমেলা উদ্বোধনের দিন থেকেই প্রতিদিনই ভিড় জমছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে। কলকাতার বইপ্রেমীরা বাংলাদেশের বই কিনতে লাইন দিয়ে ওই প্যাভিলিয়নে ঢুকছে। সবারই আগ্রহ বাংলাদেশের কোনো নতুন বই এসেছে কি না। জনপ্রিয় লেখকদের লেখা বইও কিনছে তারা। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, বেশি চলছে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বই।
এবারের বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন দেখেও মুগ্ধ কলকাতার বইপ্রেমীরা। তবে অনেকের অভিযোগ, তারা পছন্দের অনেক বই খুঁজে পাচ্ছে না। এক বইপ্রেমী প্রথম আলোকে বলেন, নতুন প্রকাশিত বইয়ের চেয়ে এবার পুরোনো বইয়ের সমাহার বেশি।
এবারের বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন গড়া হয়েছে ঢাকার বাংলা একাডেমী ভবন বর্ধমান হাউসের আদলে। সাড়ে তিন হাজার বর্গফুট জায়গাজুড়ে নির্মিত হয়েছে ওই প্যাভিলিয়ন। এখানেই বাংলাদেশের নানা বই নিয়ে বসেছে বাংলাদেশের বইয়ের হাট।
২৯ জানুয়ারি বইমেলায় উদ্যাপিত হয় বাংলাদেশ দিবস। এ বছর জাতিসংঘের উদ্যোগে গোটা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০ বছর পূর্তি উত্সব। আর এ উদ্দেশ্যেই এবার কলকাতা বইমেলাও উত্সর্গ করা হয়েছে কবিগুরুর স্মৃতির প্রতি।
২৫ জানুয়ারি কলকাতার সায়েন্স সিটির সামনে মিলনমেলা ময়দানে ৩৪তম কলকাতা মেলার উদ্বোধন করেন মেক্সিকোর নোবেলজয়ী সাহিত্যিক জর্জ ভলপি। মেলা শেষ হবে কাল রোববার।
এবারের বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন দেখেও মুগ্ধ কলকাতার বইপ্রেমীরা। তবে অনেকের অভিযোগ, তারা পছন্দের অনেক বই খুঁজে পাচ্ছে না। এক বইপ্রেমী প্রথম আলোকে বলেন, নতুন প্রকাশিত বইয়ের চেয়ে এবার পুরোনো বইয়ের সমাহার বেশি।
এবারের বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন গড়া হয়েছে ঢাকার বাংলা একাডেমী ভবন বর্ধমান হাউসের আদলে। সাড়ে তিন হাজার বর্গফুট জায়গাজুড়ে নির্মিত হয়েছে ওই প্যাভিলিয়ন। এখানেই বাংলাদেশের নানা বই নিয়ে বসেছে বাংলাদেশের বইয়ের হাট।
২৯ জানুয়ারি বইমেলায় উদ্যাপিত হয় বাংলাদেশ দিবস। এ বছর জাতিসংঘের উদ্যোগে গোটা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০ বছর পূর্তি উত্সব। আর এ উদ্দেশ্যেই এবার কলকাতা বইমেলাও উত্সর্গ করা হয়েছে কবিগুরুর স্মৃতির প্রতি।
২৫ জানুয়ারি কলকাতার সায়েন্স সিটির সামনে মিলনমেলা ময়দানে ৩৪তম কলকাতা মেলার উদ্বোধন করেন মেক্সিকোর নোবেলজয়ী সাহিত্যিক জর্জ ভলপি। মেলা শেষ হবে কাল রোববার।
No comments