সৌরজগতের বাইরে নতুন ৩২টি গ্রহ খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
সৌরজগতের বাইরে নতুন ৩২টি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জ্যোতির্বিদেরা। গত সোমবার পর্তুগালের পর্তো শহরে এক সম্মেলনে এই আবিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, নতুন সন্ধান পাওয়া এই গ্রহগুলোর বেশ কয়েকটির আকার পৃথিবীর চেয়ে কয়েক গুণ বড়।
হাই অ্যাকুরেসি র্যাডিকেল প্লানেট সার্চার (হার্পস) স্পেকট্রোগ্রাফ (বর্ণালী বীক্ষণযন্ত্র) ব্যবহার করে এসব গ্রহের সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা। সৌরজগতের বাইরে কম ভরবিশিষ্ট গ্রহের সন্ধান পাওয়ার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে সফল যন্ত্র এই হার্পস। ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরির (ইএসও) দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এই হার্পস স্পেকট্রোগ্রাফ। এটি চিলির লা সিলা এলাকায় অবস্থিত।
ইএসওর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন এই গ্রহগুলোর সন্ধান পাওয়ার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত চার শতাধিক এক্সোপ্লানেটের (সৌরজগতের বাইরের গ্রহ) সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা। তাদের বেশিরভাগই বৃহস্পতি গ্রহের মতো বড় আকারের গ্যাসীয় গ্রহ, যেখানে প্রাণ ধারণের পরিবেশ নেই। তবে সুপার-আর্থ হিসেবে অভিহিত ২৮টি এক্সোপ্লানেটের আকার পৃথিবীর তুলনায় ২০ গুণ বড় বা এর কাছাকাছি। এগুলো সম্ভবত পাথুরে গ্রহ।
জ্যোতির্বিদ মাইকেল মেয়রের নেতৃত্বে জেনেভা মানমন্দিরের একদল বিজ্ঞানী হার্পস তৈরি করেন। এক বিবৃতিতে জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও ওই দলের সদস্য স্টিফেন উড্রি বলেন, ‘আমরা পাঁচ বছরের প্রাথমিক কর্মসূচি শেষ করেছি। এটা আশাতীতভাবে সফল হয়েছে। তবে পৃথিবীর মতো কোনো গ্রহ আমরা খুঁজে পাইনি।’ ১৯৯৫ সালে প্রথম এক্সোপ্লানেটটির সন্ধান পাওয়া যায়। আর ২০০৪ সালে বিজ্ঞানীরা প্রথম সুপার আর্থ খুঁজে পান।
হাই অ্যাকুরেসি র্যাডিকেল প্লানেট সার্চার (হার্পস) স্পেকট্রোগ্রাফ (বর্ণালী বীক্ষণযন্ত্র) ব্যবহার করে এসব গ্রহের সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা। সৌরজগতের বাইরে কম ভরবিশিষ্ট গ্রহের সন্ধান পাওয়ার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে সফল যন্ত্র এই হার্পস। ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরির (ইএসও) দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এই হার্পস স্পেকট্রোগ্রাফ। এটি চিলির লা সিলা এলাকায় অবস্থিত।
ইএসওর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন এই গ্রহগুলোর সন্ধান পাওয়ার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত চার শতাধিক এক্সোপ্লানেটের (সৌরজগতের বাইরের গ্রহ) সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা। তাদের বেশিরভাগই বৃহস্পতি গ্রহের মতো বড় আকারের গ্যাসীয় গ্রহ, যেখানে প্রাণ ধারণের পরিবেশ নেই। তবে সুপার-আর্থ হিসেবে অভিহিত ২৮টি এক্সোপ্লানেটের আকার পৃথিবীর তুলনায় ২০ গুণ বড় বা এর কাছাকাছি। এগুলো সম্ভবত পাথুরে গ্রহ।
জ্যোতির্বিদ মাইকেল মেয়রের নেতৃত্বে জেনেভা মানমন্দিরের একদল বিজ্ঞানী হার্পস তৈরি করেন। এক বিবৃতিতে জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও ওই দলের সদস্য স্টিফেন উড্রি বলেন, ‘আমরা পাঁচ বছরের প্রাথমিক কর্মসূচি শেষ করেছি। এটা আশাতীতভাবে সফল হয়েছে। তবে পৃথিবীর মতো কোনো গ্রহ আমরা খুঁজে পাইনি।’ ১৯৯৫ সালে প্রথম এক্সোপ্লানেটটির সন্ধান পাওয়া যায়। আর ২০০৪ সালে বিজ্ঞানীরা প্রথম সুপার আর্থ খুঁজে পান।
No comments