বিমান থেকে লাফ দেবেন প্রতিবন্ধী নারী- বর্ণবাদবিরোধী লড়াই
যুক্তরাজ্যে ‘বর্ণবাদ ও ফ্যাসিবাদ’-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তহবিল সংগ্রহের জন্য ১৪ হাজার ফুট উঁচু থেকে লাফ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত দুঃসাহসী এক নারী। প্রতিবন্ধী এই নারী হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন।
রুপি কাউর (২২) নামের এই মানবাধিকারকর্মীর অনুপ্রেরণা ভারতের অহিংস আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধী। আগামী ৬ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় লেক জেলায় বিমান থেকে শূন্যে লাফ দেবেন রুপি কাউর। তিনি বলেন, ‘আপনি প্রতিবন্ধী, এর অর্থ এই নয় যে, আপনি ঝুঁকিপূর্ণ কোনো কাজে অংশ নিতে পারবেন না।’
ভারতীয় বংশোদ্ভূত হওয়ার কারণে গর্ববোধ করেন রুপি কাউর। ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক কাউর বলেন, এই কাজ থেকে অর্জিত অর্থ ব্রিটেনের এমন দুটি সুপরিচিত গ্রুপকে দেওয়া হবে, যাঁরা বর্ণবাদ ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে প্রচারাভিযান চালিয়ে থাকেন। গ্রুপ দুটি হচ্ছে সার্চলাইট এবং হোপ নট হেট।
ব্রিটেনের বেশ কয়েকটি শহরে বর্ণবাদী ও অভিবাসনবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক সহিংস বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন রুপি কাউর।
ব্রিটেনের অভিবাসনবিরোধী দল ব্রিটিশ ন্যাশনাল পার্টির কড়া সমালোচক রুপি। তিনি বলেন, ‘আমি যখন প্রথম দলটির কথা শুনি, তখন ভেবেছিলাম, তাদের ভোট দেওয়ার মতো নির্বোধ কেউ নেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, অনেক লোক আছেন, যাঁরা তাদের সমর্থন করেন।’
রুপি কাউর (২২) নামের এই মানবাধিকারকর্মীর অনুপ্রেরণা ভারতের অহিংস আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধী। আগামী ৬ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় লেক জেলায় বিমান থেকে শূন্যে লাফ দেবেন রুপি কাউর। তিনি বলেন, ‘আপনি প্রতিবন্ধী, এর অর্থ এই নয় যে, আপনি ঝুঁকিপূর্ণ কোনো কাজে অংশ নিতে পারবেন না।’
ভারতীয় বংশোদ্ভূত হওয়ার কারণে গর্ববোধ করেন রুপি কাউর। ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক কাউর বলেন, এই কাজ থেকে অর্জিত অর্থ ব্রিটেনের এমন দুটি সুপরিচিত গ্রুপকে দেওয়া হবে, যাঁরা বর্ণবাদ ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে প্রচারাভিযান চালিয়ে থাকেন। গ্রুপ দুটি হচ্ছে সার্চলাইট এবং হোপ নট হেট।
ব্রিটেনের বেশ কয়েকটি শহরে বর্ণবাদী ও অভিবাসনবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক সহিংস বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন রুপি কাউর।
ব্রিটেনের অভিবাসনবিরোধী দল ব্রিটিশ ন্যাশনাল পার্টির কড়া সমালোচক রুপি। তিনি বলেন, ‘আমি যখন প্রথম দলটির কথা শুনি, তখন ভেবেছিলাম, তাদের ভোট দেওয়ার মতো নির্বোধ কেউ নেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, অনেক লোক আছেন, যাঁরা তাদের সমর্থন করেন।’
No comments