দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য শপথ নিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইউধোইয়োনো। গত জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, দুর্নীতি দমনে ইউধোইয়োনোর সফলতা নির্বাচনে তাঁর জয়লাভে সহায়ক হয়েছে। তাঁর মেয়াদকালে দুর্নীতি দমন সংস্থা শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।
তবে সংবাদ বিশ্লেষকেরা বলছেন, সুমাত্রায় গত সেপ্টেম্বরের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর এবার তাঁকে সন্ত্রাসবাদ ও বেকারত্বের উচ্চহারসহ নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ইন্দোনেশিয়া মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও দেশটির লাখ লাখ মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে।
জাকার্তার পার্লামেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শপথ নেন ইউধোইয়োনো। শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও পূর্ব তিমুরের নেতারা। শপথ অনুষ্ঠানটি টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
পবিত্র কোরআন ছুঁয়ে সংবিধান সমুন্নত রাখার শপথ নেন ইউধোইয়োনো। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী পাঁচ বছরে আমাদের মূল কাজ হচ্ছে সামাজিক নিরাপত্তার উন্নতি করা এবং গণতন্ত্র ও আইনি কাঠামো শক্তিশালী করা।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিদেশি বিনিয়োগে আকৃষ্ট করার জন্য প্রেসিডেন্ট ইউধোইয়োনোকে নতুন মন্ত্রিপরিষদে অবশ্যই পেশাদার রাজনীতিকের চেয়ে টেকনোক্র্যাট ও পেশাদারদের নিয়োগ করতে হবে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, দুর্নীতি দমনে ইউধোইয়োনোর সফলতা নির্বাচনে তাঁর জয়লাভে সহায়ক হয়েছে। তাঁর মেয়াদকালে দুর্নীতি দমন সংস্থা শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।
তবে সংবাদ বিশ্লেষকেরা বলছেন, সুমাত্রায় গত সেপ্টেম্বরের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর এবার তাঁকে সন্ত্রাসবাদ ও বেকারত্বের উচ্চহারসহ নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ইন্দোনেশিয়া মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও দেশটির লাখ লাখ মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে।
জাকার্তার পার্লামেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শপথ নেন ইউধোইয়োনো। শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও পূর্ব তিমুরের নেতারা। শপথ অনুষ্ঠানটি টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
পবিত্র কোরআন ছুঁয়ে সংবিধান সমুন্নত রাখার শপথ নেন ইউধোইয়োনো। তিনি বলেন, ‘পরবর্তী পাঁচ বছরে আমাদের মূল কাজ হচ্ছে সামাজিক নিরাপত্তার উন্নতি করা এবং গণতন্ত্র ও আইনি কাঠামো শক্তিশালী করা।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিদেশি বিনিয়োগে আকৃষ্ট করার জন্য প্রেসিডেন্ট ইউধোইয়োনোকে নতুন মন্ত্রিপরিষদে অবশ্যই পেশাদার রাজনীতিকের চেয়ে টেকনোক্র্যাট ও পেশাদারদের নিয়োগ করতে হবে।
No comments