মাদরাসা ছাত্রী আটক
সোনাগাজীর
মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার জিজ্ঞাসাবাদের
জন্য গতকাল দুপুরে জান্নাতুল আফরোজ মনি নামে এক আলিম পরীক্ষার্থীকে আটক
করেছে পিবিআই। সোনাগাজী সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে
পরীক্ষা শেষে দুপুর দেড়টায় তাকে আটক করা হয়।
তবে জান্নাতুল আফরোজ মনিকে আটকের বিষয়টি পিবিআই’র কোনো কর্মকর্তা স্বীকার না করলেও সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার কেন্দ্র সচিব নুরুল আফসার ফারুকী নিশ্চিত করেছেন। এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পিবিআই এর পরিদর্শক মো. শাহ আলাম জানান, তাদের কোনো টিম মনি নামে কাউকে আটক করেনি। তবে অন্য কোনো বাহিনী আটক করেছে কিনা তা তিনি নিশ্চিত করে জানাতে পারেননি।
এদিকে এ মামলায় এজহারভুক্ত ৮ জনের মধ্যে ৭ জন ও সন্দেহভাজন হিসেবে আরো ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
অপরদিকে নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় অপরাধী আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ফেনী ও সোনাগাজীতে মানববন্ধন করেছে একাধিক সংগঠন। মঙ্গলবার সকালে শহরের জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন শহীদ মিনারের সামনে মানববন্ধন করে ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির ব্যবসায়ীরা, বিকালে একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শেষে শহরের শহীদ শহীদুল্যাহ কায়সার সড়কে মানববন্ধন করে সরকারি জিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ।
এদিকে সকালে সোনাগাজী বাজারের জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন করে ‘সোনাগাজী মহিলা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া ফেনী ও সোনাগাজীতে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সংগঠন মানববন্ধন করেছে। এ সময় ওইসব সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোশারফ হোসেন মানববন্ধনে তার বক্তব্যে বলেন, দুই আসামির জবানবন্দিতে নুসরাত হত্যার সঙ্গে জড়িত সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিনের নাম উঠে এসেছে। অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
তিনি ছাড়াও অন্য বক্তারা নুসরাত হত্যার ঘটনায় সোনাগাজী সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ সব অপরাধীদের শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। কোনোভাবে যেন মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত না হয় সে জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
গত ৬ই এপ্রিল সকালে নুসরাত আলিমের আরবি পরীক্ষা প্রথমপত্র দিতে গেলে মাদরাসায় দুর্বৃত্তরা তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ দিন পর বুধবার রাতে মারা যায়। বৃহস্পতিবার বিকালে তার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৪-৫ জনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই নোমান মামলা দায়ের করেন।
তবে জান্নাতুল আফরোজ মনিকে আটকের বিষয়টি পিবিআই’র কোনো কর্মকর্তা স্বীকার না করলেও সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার কেন্দ্র সচিব নুরুল আফসার ফারুকী নিশ্চিত করেছেন। এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পিবিআই এর পরিদর্শক মো. শাহ আলাম জানান, তাদের কোনো টিম মনি নামে কাউকে আটক করেনি। তবে অন্য কোনো বাহিনী আটক করেছে কিনা তা তিনি নিশ্চিত করে জানাতে পারেননি।
এদিকে এ মামলায় এজহারভুক্ত ৮ জনের মধ্যে ৭ জন ও সন্দেহভাজন হিসেবে আরো ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
অপরদিকে নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় অপরাধী আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ফেনী ও সোনাগাজীতে মানববন্ধন করেছে একাধিক সংগঠন। মঙ্গলবার সকালে শহরের জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন শহীদ মিনারের সামনে মানববন্ধন করে ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির ব্যবসায়ীরা, বিকালে একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শেষে শহরের শহীদ শহীদুল্যাহ কায়সার সড়কে মানববন্ধন করে সরকারি জিয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ।
এদিকে সকালে সোনাগাজী বাজারের জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন করে ‘সোনাগাজী মহিলা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া ফেনী ও সোনাগাজীতে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সংগঠন মানববন্ধন করেছে। এ সময় ওইসব সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
ফেনী শহর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোশারফ হোসেন মানববন্ধনে তার বক্তব্যে বলেন, দুই আসামির জবানবন্দিতে নুসরাত হত্যার সঙ্গে জড়িত সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিনের নাম উঠে এসেছে। অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
তিনি ছাড়াও অন্য বক্তারা নুসরাত হত্যার ঘটনায় সোনাগাজী সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ সব অপরাধীদের শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। কোনোভাবে যেন মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত না হয় সে জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
গত ৬ই এপ্রিল সকালে নুসরাত আলিমের আরবি পরীক্ষা প্রথমপত্র দিতে গেলে মাদরাসায় দুর্বৃত্তরা তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ দিন পর বুধবার রাতে মারা যায়। বৃহস্পতিবার বিকালে তার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৪-৫ জনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই নোমান মামলা দায়ের করেন।
No comments