সব ধরনের ছবির জন্যই প্রস্তুত আমি
*নতুন ছবি ‘প্রেমী ও প্রেমী’র কী খবর?
**জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘প্রেমী ও প্রেমী’ সিনেমায় আমার অভিনীত চরিত্রটি খুবই স্বাভাবিক। আমার ব্যক্তি জীবনের সঙ্গে এ সিনেমায় অভিনীত চরিত্র সীমান্তের সঙ্গে যথেষ্ট মিল রয়েছে। ছবিটির কাজ সম্পূর্ণ শেষ। এখন শুধু মুক্তির অপেক্ষায়।
*ঢাকাই ছবিতে নিজের অবস্থান কতটা তৈরি করতে পেরেছেন বলে মনে করেন?
**আসলে ইন্ডাস্ট্রিতে আমি কতটা কী করতে পেরেছি জানি না। তবে দর্শকদের ভালোবাসায় বেশ সিক্ত হতে পেরেছি। যেখানেই যাচ্ছি দর্শকদের প্রাণভরা ভালোবাসা পাচ্ছি। এছাড়া আগের চেয়ে হাতে ছবির ব্যস্ততাও বাড়ছে। মনে বিশ্বাস জন্মেছে, নায়ক হিসেবে দর্শকদের মনে ঠিকই জায়গা পেয়েছি।
*যৌথ প্রযোজনায় সিনেমা নির্মাণের ধারণাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
**যৌথ প্রযোজনা যদি ব্যালেন্সড হয় তাহলে পজেটিভ। আর যৌথ প্রযোজনা যদি ইমব্যালেন্সড হয় তাহলে নেগেটিভ। বর্তমানে অনেক ইমব্যালেন্সড যৌথ প্রযোজনার প্রজেক্টও আছে। কিন্তু সেই ব্যাপারে আমি কিছু বলতে চাই না। এ ধরনের অনেক ছবিই আছে যেগুলো দেখে বোঝার উপায় নেই সেখানে বাংলাদেশের কোনো অস্তিত্ব আছে। এটাকে আমি যৌথ প্রযোজনার ছবি বলতে চাই না। একটি প্রজেক্ট মনে হতে হবে যে এটা আমাদের প্রোডাক্ট। ছবি দেখে যদি তাতে বাংলাদেশ আছে বোঝা না যায় সেটাকে কীভাবে বাংলাদেশের ছবি বলব।
*নিজেকে কোন ধরনের সিনেমার জন্য যোগ্য মনে করেন আপনি?
**আমি প্রথমত একজন শিল্পী, তারপর নায়ক। আর একজন শিল্পীকে সব ধরনের কাজের জন্যই তৈরি হতে হয়। আসলে নিজেকে সব ছবির জন্যই প্রস্তুত মনে করি। যখনই দেখব কোনো ছবিতে আমার কাজ করার মতো জায়গা রয়েছে সেক্ষেত্রে ইংরেজি কিংবা চাইনিজ সিনেমা হলেও সেখানে আমি অভিনয় করতে পারব বলে বিশ্বাস রাখি।
*যৌথ প্রযোজনার ছবি নাকি দেশীয় একক প্রযোজনা- কোনটাকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন?
**আসলে কলকাতা এবং আমরা একই ভাষায় প্রেম নিবেদন করি। একই ভাষায় মাকে ডাকি। কিন্তু ভাষা এক রকম হলেও মাঝে রয়েছে একটি বেড়া। আমি তার দর্শক, সেও আমার দর্শক। পুরো পৃথিবীর কাছে আলাদা হতে পারে কিন্তু আমার কাছে আমরা সবাই বাংলাভাষী। আমি বাংলাভাষায় কাজ করি। আমার ভাষা যার বোধগম্য হবে আমি তার জন্য কাজ করব। আমি আমার সময় সিনেমার প্রযোজকের কাছে বিক্রি করি। এখানে যৌথ প্রযোজনা নাকি দেশীয় প্রযোজনা কোনোটাকে বেশি প্রাধান্য দেয়ার কিছু নেই। দেশের প্রতি ভালোবাসা রেখে ভালো কাজের প্রস্তাব এলেই আমি অভিনয় করি। অনিন্দ্য মামুন
**জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘প্রেমী ও প্রেমী’ সিনেমায় আমার অভিনীত চরিত্রটি খুবই স্বাভাবিক। আমার ব্যক্তি জীবনের সঙ্গে এ সিনেমায় অভিনীত চরিত্র সীমান্তের সঙ্গে যথেষ্ট মিল রয়েছে। ছবিটির কাজ সম্পূর্ণ শেষ। এখন শুধু মুক্তির অপেক্ষায়।
*ঢাকাই ছবিতে নিজের অবস্থান কতটা তৈরি করতে পেরেছেন বলে মনে করেন?
**আসলে ইন্ডাস্ট্রিতে আমি কতটা কী করতে পেরেছি জানি না। তবে দর্শকদের ভালোবাসায় বেশ সিক্ত হতে পেরেছি। যেখানেই যাচ্ছি দর্শকদের প্রাণভরা ভালোবাসা পাচ্ছি। এছাড়া আগের চেয়ে হাতে ছবির ব্যস্ততাও বাড়ছে। মনে বিশ্বাস জন্মেছে, নায়ক হিসেবে দর্শকদের মনে ঠিকই জায়গা পেয়েছি।
*যৌথ প্রযোজনায় সিনেমা নির্মাণের ধারণাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
**যৌথ প্রযোজনা যদি ব্যালেন্সড হয় তাহলে পজেটিভ। আর যৌথ প্রযোজনা যদি ইমব্যালেন্সড হয় তাহলে নেগেটিভ। বর্তমানে অনেক ইমব্যালেন্সড যৌথ প্রযোজনার প্রজেক্টও আছে। কিন্তু সেই ব্যাপারে আমি কিছু বলতে চাই না। এ ধরনের অনেক ছবিই আছে যেগুলো দেখে বোঝার উপায় নেই সেখানে বাংলাদেশের কোনো অস্তিত্ব আছে। এটাকে আমি যৌথ প্রযোজনার ছবি বলতে চাই না। একটি প্রজেক্ট মনে হতে হবে যে এটা আমাদের প্রোডাক্ট। ছবি দেখে যদি তাতে বাংলাদেশ আছে বোঝা না যায় সেটাকে কীভাবে বাংলাদেশের ছবি বলব।
*নিজেকে কোন ধরনের সিনেমার জন্য যোগ্য মনে করেন আপনি?
**আমি প্রথমত একজন শিল্পী, তারপর নায়ক। আর একজন শিল্পীকে সব ধরনের কাজের জন্যই তৈরি হতে হয়। আসলে নিজেকে সব ছবির জন্যই প্রস্তুত মনে করি। যখনই দেখব কোনো ছবিতে আমার কাজ করার মতো জায়গা রয়েছে সেক্ষেত্রে ইংরেজি কিংবা চাইনিজ সিনেমা হলেও সেখানে আমি অভিনয় করতে পারব বলে বিশ্বাস রাখি।
*যৌথ প্রযোজনার ছবি নাকি দেশীয় একক প্রযোজনা- কোনটাকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন?
**আসলে কলকাতা এবং আমরা একই ভাষায় প্রেম নিবেদন করি। একই ভাষায় মাকে ডাকি। কিন্তু ভাষা এক রকম হলেও মাঝে রয়েছে একটি বেড়া। আমি তার দর্শক, সেও আমার দর্শক। পুরো পৃথিবীর কাছে আলাদা হতে পারে কিন্তু আমার কাছে আমরা সবাই বাংলাভাষী। আমি বাংলাভাষায় কাজ করি। আমার ভাষা যার বোধগম্য হবে আমি তার জন্য কাজ করব। আমি আমার সময় সিনেমার প্রযোজকের কাছে বিক্রি করি। এখানে যৌথ প্রযোজনা নাকি দেশীয় প্রযোজনা কোনোটাকে বেশি প্রাধান্য দেয়ার কিছু নেই। দেশের প্রতি ভালোবাসা রেখে ভালো কাজের প্রস্তাব এলেই আমি অভিনয় করি। অনিন্দ্য মামুন
No comments