‘বঙ্গভবনে বেতালা অবস্থার মধ্যেও আছি’ -প্রেসিডেন্ট by আশরাফুল ইসলাম
আগের
মতো আর অবাধে মানুষের সঙ্গে মিশতে পারেন না এমন আক্ষেপ করে প্রেসিডেন্ট
মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, অনেকদিন পর যখন কিশোরগঞ্জে আসি, তখন খুব ভালো
লাগে। কিন্তু আপনাদের কাছে আসতে পারি না। বাঁশের বেড়া দিয়ে আপনাদের থেকে
আমাকে দূরে রাখা হয়। ‘দূরের মানুষ কাছে আসো, যদি আমার গান শুনতে চাও’- একটি
গান রয়েছে। কিন্তু দূরের মানুষ কাছে আসা দূরে থাক, বাঁশের বেড়া দিয়ে কাছের
মানুষকেও দূরে ঠেলে দেয়া হয়। রোববার বিকালে কিশোরগঞ্জ শহরের আজিম উদ্দিন
উচ্চ বিদ্যালয়ের তিন দিনব্যাপী শতবর্ষ পূর্তি উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এসব কথা বলেন।
বঙ্গভবনকে সোনার খাঁচার সঙ্গে তুলনা করে প্রেসিডেন্ট বলেন, সোনার খাঁচার মধ্যে পাখিকে রেখে যতোই দুধ-কলা খাওয়ানো হোক না কেন, ছাড়া পেলেই সে উড়ে যায়। আমিও ছুটতে পারছি না। এটার ভিতরে আমার ভালো লাগার কথা নয়। তিনি বলেন, মানুষ রাজা-বাদশাহ্র মতো আছি মনে করে। রাজা-বাদশাহ্র মতো আছি ঠিকই। কিন্তু বেতালা অবস্থার মধ্যেও আছি। ইচ্ছা করলেই বাইরে যেতে পারি না। বাইরে যেতে অনেক সমস্যা রয়েছে। রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে হয়। নিতান্তই সরকারি কর্মসূচি ছাড়া আমি বাইরে যেতে চাই না।
কিশোরগঞ্জ শহরকে নিজের প্রাণের শহর হিসেবে উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেন, এ শহরে আমার শৈশব ও কৈশোরসহ জীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে। এখনও সুযোগ পেলেই মাটির টানে এখানে আসার চেষ্টা করি। যেখানেই থাকি না কেন কিশোরগঞ্জ সবসময়ই আমাকে কাছে টানে। এটাই হয়তো বা নাড়ির টান। আমি এখানকার আলো-বাতাসে বড় হয়েছি। এখানেই আমার রাজনৈতিক জীবনের গোড়াপত্তন। আমার আজকের অবস্থানে যাওয়ার পেছনে কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষের অবদান সবচেয়ে বেশি। আমি এ অঞ্চলের মানুষের কাছে ঋণী। তাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। তাই তো বার বার এখানে আসতে চাই, যদিও রাষ্ট্রীয় ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় তা সম্ভব হয় না।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ তার বক্তৃতায় বলেন, স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জয়ের ইচ্ছা থাকতে হবে। আর এ স্বপ্ন পূরণে থাকতে হবে শিক্ষার পাশাপাশি অধ্যবসায়, চর্চা ও প্রচেষ্টা। বড়দের যোগাতে হবে অনুপ্রেরণা, পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতা। তিনি বলেন, আমরা এখন একবিংশ শতাব্দীতে বাস করছি। কিন্তু এখন আগের যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক ও চ্যালেঞ্জিং। এই চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করেই আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে ও দক্ষতায় হতে হবে বিশ্বমানের। আর এই উদ্যোগটি স্কুলপর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট বলেন, যুগের পরিক্রমায় শিক্ষার ধ্যান-ধারণা ও শিক্ষাদান পদ্ধতিতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তাই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদেরও পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের সম্পদ সীমিত। সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমেই উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সমন্বিত প্রয়াস চালাতে হবে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশ ও জাতির কল্যাণই হতে হবে শিক্ষার্থীদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। কোন ধরনের লোভ-লালসা বা হীনস্বার্থ চরিতার্থের মনোবৃত্তি যেন তাদের কোমল মনকে কলুষিত করতে না পারে সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। শিক্ষকদেরকেও এ বিষয়ে আন্তরিকভাবে মনোনিবেশ করতে হবে। কিশোরগঞ্জের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে জানিয়ে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে হাস্যরস করে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেন, আমি অনুরোধের মাস্টার। প্রেসিডেন্ট ইচ্ছা করলেই সব কিছু করতে পারেন না। আমার শুধু সবাইকে অনুরোধ করতে হয়, আমাকে কিছু টাকা দ্যান।
আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মানপত্র পাঠ করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোকাররম হোসেন শোকরানা। এতে অন্যদের মধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য মো. আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রেসিডেন্টপুত্র রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. সোহরাব উদ্দিন, জেলা পরিষদ প্রশাসক অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান ও শতবর্ষ উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ডা. আনম নৌশাদ খান বক্তৃতা করেন। এ সময় সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য দিলারা বেগম আসমা, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার জিল্লার রহমান, জেলা ও দায়রা জজ মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ মাহবুব-উল-ইসলাম, জেলা প্রশাসক জিএসএম জাফরউল্লাহ্, পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন খান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার মো. হারুন-অর-রশীদ, পিপি শাহ আজিজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ কিশোরগঞ্জে একটি পূর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী একমত হয়েছেন জানিয়ে অবিলম্বে এর কাজ শুরু হবে বলে ঘোষণা প্রদান করেন। এছাড়া তিনি আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিদ্যালয়টিকে সরকারিকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। সবশেষে তিনি তিনদিনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ দুইদিনের সফরে কিশোরগঞ্জ এসে পৌঁছান। সার্কিট হাউজে গার্ড অব অনার গ্রহণ শেষে বিকাল ৩টায় শহরের শোলাকিয়া এলাকায় অবস্থিত আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের তিন দিনব্যাপী শতবর্ষ পূর্তি উৎসবের অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছেন। শতবর্ষ পূর্তি উৎসব উদ্বোধন শেষে সন্ধ্যায় সার্কিট হাউজে স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। শহরের খড়মপট্টি এলাকার নিজ বাসভবনে রাত্রিযাপন শেষে আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় হেলিকপ্টারযোগে কিশোরগঞ্জ থেকে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
বঙ্গভবনকে সোনার খাঁচার সঙ্গে তুলনা করে প্রেসিডেন্ট বলেন, সোনার খাঁচার মধ্যে পাখিকে রেখে যতোই দুধ-কলা খাওয়ানো হোক না কেন, ছাড়া পেলেই সে উড়ে যায়। আমিও ছুটতে পারছি না। এটার ভিতরে আমার ভালো লাগার কথা নয়। তিনি বলেন, মানুষ রাজা-বাদশাহ্র মতো আছি মনে করে। রাজা-বাদশাহ্র মতো আছি ঠিকই। কিন্তু বেতালা অবস্থার মধ্যেও আছি। ইচ্ছা করলেই বাইরে যেতে পারি না। বাইরে যেতে অনেক সমস্যা রয়েছে। রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে দুর্ভোগে ফেলতে হয়। নিতান্তই সরকারি কর্মসূচি ছাড়া আমি বাইরে যেতে চাই না।
কিশোরগঞ্জ শহরকে নিজের প্রাণের শহর হিসেবে উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেন, এ শহরে আমার শৈশব ও কৈশোরসহ জীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে। এখনও সুযোগ পেলেই মাটির টানে এখানে আসার চেষ্টা করি। যেখানেই থাকি না কেন কিশোরগঞ্জ সবসময়ই আমাকে কাছে টানে। এটাই হয়তো বা নাড়ির টান। আমি এখানকার আলো-বাতাসে বড় হয়েছি। এখানেই আমার রাজনৈতিক জীবনের গোড়াপত্তন। আমার আজকের অবস্থানে যাওয়ার পেছনে কিশোরগঞ্জের মাটি ও মানুষের অবদান সবচেয়ে বেশি। আমি এ অঞ্চলের মানুষের কাছে ঋণী। তাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। তাই তো বার বার এখানে আসতে চাই, যদিও রাষ্ট্রীয় ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় তা সম্ভব হয় না।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ তার বক্তৃতায় বলেন, স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জয়ের ইচ্ছা থাকতে হবে। আর এ স্বপ্ন পূরণে থাকতে হবে শিক্ষার পাশাপাশি অধ্যবসায়, চর্চা ও প্রচেষ্টা। বড়দের যোগাতে হবে অনুপ্রেরণা, পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতা। তিনি বলেন, আমরা এখন একবিংশ শতাব্দীতে বাস করছি। কিন্তু এখন আগের যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক ও চ্যালেঞ্জিং। এই চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করেই আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে ও দক্ষতায় হতে হবে বিশ্বমানের। আর এই উদ্যোগটি স্কুলপর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট বলেন, যুগের পরিক্রমায় শিক্ষার ধ্যান-ধারণা ও শিক্ষাদান পদ্ধতিতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তাই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদেরও পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের সম্পদ সীমিত। সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমেই উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সমন্বিত প্রয়াস চালাতে হবে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশ ও জাতির কল্যাণই হতে হবে শিক্ষার্থীদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। কোন ধরনের লোভ-লালসা বা হীনস্বার্থ চরিতার্থের মনোবৃত্তি যেন তাদের কোমল মনকে কলুষিত করতে না পারে সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। শিক্ষকদেরকেও এ বিষয়ে আন্তরিকভাবে মনোনিবেশ করতে হবে। কিশোরগঞ্জের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে জানিয়ে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে হাস্যরস করে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেন, আমি অনুরোধের মাস্টার। প্রেসিডেন্ট ইচ্ছা করলেই সব কিছু করতে পারেন না। আমার শুধু সবাইকে অনুরোধ করতে হয়, আমাকে কিছু টাকা দ্যান।
আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মানপত্র পাঠ করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোকাররম হোসেন শোকরানা। এতে অন্যদের মধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য মো. আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রেসিডেন্টপুত্র রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. সোহরাব উদ্দিন, জেলা পরিষদ প্রশাসক অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান ও শতবর্ষ উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ডা. আনম নৌশাদ খান বক্তৃতা করেন। এ সময় সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য দিলারা বেগম আসমা, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার জিল্লার রহমান, জেলা ও দায়রা জজ মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ মাহবুব-উল-ইসলাম, জেলা প্রশাসক জিএসএম জাফরউল্লাহ্, পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন খান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার মো. হারুন-অর-রশীদ, পিপি শাহ আজিজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ কিশোরগঞ্জে একটি পূর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী একমত হয়েছেন জানিয়ে অবিলম্বে এর কাজ শুরু হবে বলে ঘোষণা প্রদান করেন। এছাড়া তিনি আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিদ্যালয়টিকে সরকারিকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। সবশেষে তিনি তিনদিনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ দুইদিনের সফরে কিশোরগঞ্জ এসে পৌঁছান। সার্কিট হাউজে গার্ড অব অনার গ্রহণ শেষে বিকাল ৩টায় শহরের শোলাকিয়া এলাকায় অবস্থিত আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের তিন দিনব্যাপী শতবর্ষ পূর্তি উৎসবের অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছেন। শতবর্ষ পূর্তি উৎসব উদ্বোধন শেষে সন্ধ্যায় সার্কিট হাউজে স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। শহরের খড়মপট্টি এলাকার নিজ বাসভবনে রাত্রিযাপন শেষে আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় হেলিকপ্টারযোগে কিশোরগঞ্জ থেকে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
No comments