৩০ ভাগ প্রার্থী মামলার আসামি
ভারতজুড়ে এখন নির্বাচনী আমেজ। ক্ষমতাসীন জাতীয় কংগ্রেস ও প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বিভিন্ন আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা শুরু করেছে। এ পর্যন্ত ঘোষিত কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ বর্ষীয়ান অনেক নেতার নাম নেই। কংগ্রেস ও বিজেপির মনোনীত প্রার্থীদের কারও কারও বিরুদ্ধে খুন ও অপহরণের মতো গুরুতর অভিযোগে মামলা রয়েছে
ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ও প্রধান বিরোধী দল মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে ৩০ শতাংশের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ শতাংশের বিরুদ্ধে খুন ও অপহরণের মতো গুরুতর অভিযোগের মামলাও রয়েছে। ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ ও অ্যাসোসিয়েশন অব ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মসের (এডিআর) সর্বশেষ জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেস ও প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) লোকসভা নির্বাচনের জন্য এ পর্যন্ত দলীয় মনোনীত ৪৬৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। তাঁদের মধ্যে জরিপের নমুনা হিসেবে ২৮০ জন প্রার্থীকে বেছে নেয় ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ ও এডিআর। দুই দলের এসব প্রার্থীর হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ৩০ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মামলা আছে। আর এই ৩০ শতাংশের মধ্যে ১৩ শতাংশের বিরুদ্ধেই খুন ও অপহরণের মামলা রয়েছে। জরিপে জানানো হয়, কংগ্রেস ও বিজেপির প্রার্থীদের আলাদা করলে দেখা যায়, বিজেপির ৩৫ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। আর কংগ্রেসের প্রার্থীদের মধ্যে মামলা রয়েছে ২৭ শতাংশের বিরুদ্ধে। মামলা থাকা বিজেপির প্রার্থীদের মধ্যে ১৭ শতাংশের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ও প্রধান বিরোধী দল মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে ৩০ শতাংশের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ শতাংশের বিরুদ্ধে খুন ও অপহরণের মতো গুরুতর অভিযোগের মামলাও রয়েছে। ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ ও অ্যাসোসিয়েশন অব ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মসের (এডিআর) সর্বশেষ জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেস ও প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) লোকসভা নির্বাচনের জন্য এ পর্যন্ত দলীয় মনোনীত ৪৬৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। তাঁদের মধ্যে জরিপের নমুনা হিসেবে ২৮০ জন প্রার্থীকে বেছে নেয় ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ ও এডিআর। দুই দলের এসব প্রার্থীর হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ৩০ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মামলা আছে। আর এই ৩০ শতাংশের মধ্যে ১৩ শতাংশের বিরুদ্ধেই খুন ও অপহরণের মামলা রয়েছে। জরিপে জানানো হয়, কংগ্রেস ও বিজেপির প্রার্থীদের আলাদা করলে দেখা যায়, বিজেপির ৩৫ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। আর কংগ্রেসের প্রার্থীদের মধ্যে মামলা রয়েছে ২৭ শতাংশের বিরুদ্ধে। মামলা থাকা বিজেপির প্রার্থীদের মধ্যে ১৭ শতাংশের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
আর কংগ্রেসের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগের মামলা কিছুটা কম—১০ শতাংশের বিরুদ্ধে। রাজধানী নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস ও বিজেপির অন্তত দুজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা আছে। তাঁরা হলেন কংগ্রেসের রমেশ চাঁদ টোমার ও বিজেপির সতীশ দুবে। বিজেপির প্রার্থী ইদ্দুরাপার বিরুদ্ধে খনি থেকে অবৈধভাবে সম্পদ আহরণের অভিযোগে দুর্নীতির মামলা রয়েছে। আর সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও কংগ্রেসের নেতা পবন কুমার বানসালের ভাইপোর বিরুদ্ধে দুর্নীতির গুরুতর অভিযোগ ওঠার পর তিনি মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন। এবার চণ্ডীগড় থেকে নির্বাচন করছেন বানসাল। জরিপে দেখা গেছে, ২৮০ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬০ শতাংশ প্রার্থীর ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ এক কোটি রুপির ওপরে। অবশ্য জরিপে আম আদমি পার্টি (এএপি) ও আঞ্চলিক দলগুলোর প্রার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বিভিন্ন অভিযোগে মামলা থাকা ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ার পক্ষে সাফাই গাইছে কংগ্রেস-বিজেপি দুই পক্ষই। কংগ্রেসের মুখপাত্র সালমান সজ বলেন, ‘আইন অনুযায়ী দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত আপনি নির্দোষ।’ বিজেপির মুখপাত্র মীনাক্ষী লেখি বলেন, ‘সবার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ সত্য নয়।’ এনডিটিভি।
No comments