মডেলদের পেছনে ছুটছে ঢাকার ফ্যাশনহাউজ
রোজার নয়দিন যাচ্ছে। ঢাকা সহ দেশের বড় বড় শহরগুলোকে ঈদবাজার জমজমাট হয়ে উঠেছে। শপিংমলের দিকে তাকালেই মনে হচ্ছে নারী পুরুষের ঢল নেমেছে। ফ্যাশনহাউজ গুলো উৎসব উপলক্ষে তাদের চটকদার পশরা মেলে ধরেছে দেশের স্মার্ট সব মডেলদের মাধ্যমে। তাতে করে আরো অতুলনীয় হয়ে উঠছে ঈদ পোশাকের সম্ভার। সহজেই ক্রেতাদের নজরে আসছে।
তাইতো ঈদ উৎসবের জন্য ডিজাইন করা পোশাক নিয়ে ফ্যাশনহাউজের কর্ণধাররা ছুটছেন মডেলদের পেছনে। নিজেদের পোশাককে আরো পরিচিত করতে আয়োজন করছেন ফ্যাশন শো’য়ের। র্যাম্পে হাঁটা মডেলদের পরিহিত সেই পোশাকের পরিচিতি সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতাদের কাছে।
দুইবছর আগেও পোশাকে ভারতীয় আগ্রাসন ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের ঈদ বাজার সেসব পোশাকের নামে খুব টানতো। হিন্দি সিরিয়ালের নামানুসারে সেসব পোশাক আমাদের দেশের টিনেজার বয়সীদের কাছে ছিল প্রথম পছন্দ।
চাকচিক্যে ভরা জরি, চুমকি, রঙবেরঙের অ্যামব্রয়ডারি আর হিন্দি সিরিয়ালের নায়িকাদের গায়ে জড়ানো সেসব পোশাকে মুগ্ধ হতো আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা। এখন চিত্র অনেকটা ভিন্ন। ফ্যাশন হাউজগুলো তাদের পোশাকের ডিজাইনের ক্ষেত্রে জোড় দিচ্ছেন নিত্যনতুন ফ্যাশন পাশাপাশি দেশীয় ঐতিহ্য। এভাবেই বেরিয়ে আসছে ডিজাইনারদের নান্দনিক রুচিবোধ।
হালে দেশীয় ফ্যাশন হাউজের আধিক্য, একে অন্যকে টপকে নিজের স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করার প্রতিযোগী মনোভাব এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডিজাইনারদের নিত্যনতুন সৃজনশীল কাজের কল্যাণে দেশীয় ফ্যাশন হাউজ এখন নিজেরাই শক্ত অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে। ছোট বড় সব রকমের ফ্যাশন হাউজের সামনে মনকাড়া পোশাকে দেশীয় পোশাকের প্রতিনিধিত্ব করছেন নোবেল, মৌ, শখ, সারিকা, নিরব, আজরা, রুহী, ফারিয়া, মেহজাবিন থেকে শুরু করে টপক্রেজ মডেলরা। এদিকে মডেল হতে দেখা যাচ্ছে অভিনেতা, গায়ক থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত জনদেরও। ঈদ পোশাকের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হলো টিনেজার বয়সীরা। সুতরাং পছন্দের মডেল কিংবা প্রিয় ব্যক্তিত্বের গায়ে জড়ানো পোশাক তারা চোখ বুজেই কিনে ফেলছে।
ঢাকার ফ্যাশন হাউজগুলো তাদের পোশাকের প্রচারণার স্বার্থে নারী-পুরুষ ভেদে বিভিন্ন বয়সী মডেলদের ব্যবহার করছেন। শিশুদের পোশাকের ক্ষেত্রে মডেল হচ্ছে ছোট সোনামনিরা। বিক্রিবাট্টা বেশি হওয়ার জন্য নামী দামী মডেলদের নিতেও পিছপা হচ্ছে না ফ্যাশন হাউজগুলো। ঢাকার অলি গলিতে নজরকাড়া সব ফ্যাশন হাউজ গড়ে উঠেছে, যেদিকে তাকানো যায় চোখে পড়ে সুন্দরী মডেলদের উপস্থিতি।
সারাবছর গতানুগতিক বিকিকিনি চললেও বাম্পার উপার্জনের আশায় ফ্যাশন হাউজগুলো কয়েকটি উৎসবের অপেক্ষায় থাকে। ঈদ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। ঈদ উৎসবের সুযোগে মডেলরাও প্রচুর কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। যারা মডেলিংয়ে নতুন আসছেন তাদের লাইম লাইটে আসার দূর্দান্ত সুযোগ করে দিচ্ছে ঈদ উৎসব। আর ফ্যাশনহাউজের কর্ণধারেরাও সেই সুযোগে কম বিনিয়োগে তাদের কাজে লাগাচ্ছেন। মোট কথা ঈদ উৎসব ফ্যাশনহাউজ ওমডেলদের জন্য দুতরফা কল্যাণ বয়ে আনছে।
বড় বড় ফ্যাশন হাউজগুলোর জন্য যারা ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসিডর হিসেবে কাজ করছেন তাদের ক্ষেত্রে ঈদ উৎসব হয়তো বাড়তি কাজের সুযোগ নাও এনে দিতে পারে। কারণ চুক্তিবদ্ধ হাউজ ছাড়া ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসিডরদের অন্য কোথাও কাজের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকে। কিন্তু যারা এই ক্যাটাগরিতে পড়েন না তাদের একসঙ্গে অনেক ফ্যাশনহাউজের জন্য কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে এখন ভীষণ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ফ্যাজশহাউজ আর মডেল শিল্পীরা।
দুইবছর আগেও পোশাকে ভারতীয় আগ্রাসন ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের ঈদ বাজার সেসব পোশাকের নামে খুব টানতো। হিন্দি সিরিয়ালের নামানুসারে সেসব পোশাক আমাদের দেশের টিনেজার বয়সীদের কাছে ছিল প্রথম পছন্দ।
চাকচিক্যে ভরা জরি, চুমকি, রঙবেরঙের অ্যামব্রয়ডারি আর হিন্দি সিরিয়ালের নায়িকাদের গায়ে জড়ানো সেসব পোশাকে মুগ্ধ হতো আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা। এখন চিত্র অনেকটা ভিন্ন। ফ্যাশন হাউজগুলো তাদের পোশাকের ডিজাইনের ক্ষেত্রে জোড় দিচ্ছেন নিত্যনতুন ফ্যাশন পাশাপাশি দেশীয় ঐতিহ্য। এভাবেই বেরিয়ে আসছে ডিজাইনারদের নান্দনিক রুচিবোধ।
হালে দেশীয় ফ্যাশন হাউজের আধিক্য, একে অন্যকে টপকে নিজের স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করার প্রতিযোগী মনোভাব এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডিজাইনারদের নিত্যনতুন সৃজনশীল কাজের কল্যাণে দেশীয় ফ্যাশন হাউজ এখন নিজেরাই শক্ত অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে। ছোট বড় সব রকমের ফ্যাশন হাউজের সামনে মনকাড়া পোশাকে দেশীয় পোশাকের প্রতিনিধিত্ব করছেন নোবেল, মৌ, শখ, সারিকা, নিরব, আজরা, রুহী, ফারিয়া, মেহজাবিন থেকে শুরু করে টপক্রেজ মডেলরা। এদিকে মডেল হতে দেখা যাচ্ছে অভিনেতা, গায়ক থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত জনদেরও। ঈদ পোশাকের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হলো টিনেজার বয়সীরা। সুতরাং পছন্দের মডেল কিংবা প্রিয় ব্যক্তিত্বের গায়ে জড়ানো পোশাক তারা চোখ বুজেই কিনে ফেলছে।
ঢাকার ফ্যাশন হাউজগুলো তাদের পোশাকের প্রচারণার স্বার্থে নারী-পুরুষ ভেদে বিভিন্ন বয়সী মডেলদের ব্যবহার করছেন। শিশুদের পোশাকের ক্ষেত্রে মডেল হচ্ছে ছোট সোনামনিরা। বিক্রিবাট্টা বেশি হওয়ার জন্য নামী দামী মডেলদের নিতেও পিছপা হচ্ছে না ফ্যাশন হাউজগুলো। ঢাকার অলি গলিতে নজরকাড়া সব ফ্যাশন হাউজ গড়ে উঠেছে, যেদিকে তাকানো যায় চোখে পড়ে সুন্দরী মডেলদের উপস্থিতি।
সারাবছর গতানুগতিক বিকিকিনি চললেও বাম্পার উপার্জনের আশায় ফ্যাশন হাউজগুলো কয়েকটি উৎসবের অপেক্ষায় থাকে। ঈদ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। ঈদ উৎসবের সুযোগে মডেলরাও প্রচুর কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। যারা মডেলিংয়ে নতুন আসছেন তাদের লাইম লাইটে আসার দূর্দান্ত সুযোগ করে দিচ্ছে ঈদ উৎসব। আর ফ্যাশনহাউজের কর্ণধারেরাও সেই সুযোগে কম বিনিয়োগে তাদের কাজে লাগাচ্ছেন। মোট কথা ঈদ উৎসব ফ্যাশনহাউজ ওমডেলদের জন্য দুতরফা কল্যাণ বয়ে আনছে।
বড় বড় ফ্যাশন হাউজগুলোর জন্য যারা ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসিডর হিসেবে কাজ করছেন তাদের ক্ষেত্রে ঈদ উৎসব হয়তো বাড়তি কাজের সুযোগ নাও এনে দিতে পারে। কারণ চুক্তিবদ্ধ হাউজ ছাড়া ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসিডরদের অন্য কোথাও কাজের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকে। কিন্তু যারা এই ক্যাটাগরিতে পড়েন না তাদের একসঙ্গে অনেক ফ্যাশনহাউজের জন্য কাজ করতে দেখা যাচ্ছে। ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে এখন ভীষণ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ফ্যাজশহাউজ আর মডেল শিল্পীরা।
No comments