হুমায়ূন চাইলেও তাকে নুহাশপল্লীতে কবর দিতাম নাঃ মা
সদ্য প্রয়াত জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের মা আয়েশা ফয়েজ বলেন, “নুহাশপল্লীতে কবর দেওয়ার ব্যাপারে হুমায়ূন যদি নিজে থেকেই বলত, তারপরও আমি তা হতে দিতাম না। আমি তাকে গোরস্তানেই কবর দিতাম।”
“হুমায়ূনের মরদেহ যত বেশি বাইরে রাখা হতো তত বেশি তার আত্মা কষ্ট পেত। হাদিসেও গোরস্তানে কবর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। গোরস্তানে অনেক ভালো মানুষের কবর থাকে।”
বাংলাসাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় এ লেখকের শৈশবের স্মৃতিচারণ করে রত্নগর্ভা মা আয়েশা ফয়েজ বলেন, “ছোটবেলায় অনেক চঞ্চল ছিল সে। সারাদিন পুকুরে সাঁতার কাটত, দৌড়াদৌড়ি করত।” বলতে বার বারই চোখের পানি মুছছিলেন হুমায়ূনের মা।
অত্যন্ত ক্ষীণস্বরে ৮৪ বছর বয়সী এই মা বলে চলেন, “শেষ বার যখন দেখা হয়, হুমায়ূন বলে ওঠে, ‘মা আমি অসুস্থ’।”
“হুমায়ূন ক্যান্সার করতে হাসপাতাল করতে চেয়েছিল। কোনোভাবে হাসপাতালটা হলে ভালো হবে। ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য আর দেশের বাইরে যেতে হবে না।”
হুমায়ূন আহমেদের অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
তবে নুহাশপল্লীতে শান্তিতে ঘুমিয়ে থাকা ছেলেকে দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে।
রোববার রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই আহসান হাবীবের বাসায় সংবাদ মাধ্যমের কাছে আয়েশা ফয়েজ এসব কথা বলেন।
এর আগে গ্রামীণব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হুমায়ূনের মায়ের কাছে এসে তাকে সমবেদনা জানিয়ে যান।
গত ১৯ জুলাই নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২২ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় জনপ্রিয় এ ঔপন্যাসিকের। ২৪ জুলাই রাজধানীর অদূরে নুহাশপল্লীতে দাফন করা হয় তাকে। এর আগে তার দাফন নিয়ে পারিবারিক বিতর্ক চলে।
বাংলাসাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় এ লেখকের শৈশবের স্মৃতিচারণ করে রত্নগর্ভা মা আয়েশা ফয়েজ বলেন, “ছোটবেলায় অনেক চঞ্চল ছিল সে। সারাদিন পুকুরে সাঁতার কাটত, দৌড়াদৌড়ি করত।” বলতে বার বারই চোখের পানি মুছছিলেন হুমায়ূনের মা।
অত্যন্ত ক্ষীণস্বরে ৮৪ বছর বয়সী এই মা বলে চলেন, “শেষ বার যখন দেখা হয়, হুমায়ূন বলে ওঠে, ‘মা আমি অসুস্থ’।”
“হুমায়ূন ক্যান্সার করতে হাসপাতাল করতে চেয়েছিল। কোনোভাবে হাসপাতালটা হলে ভালো হবে। ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য আর দেশের বাইরে যেতে হবে না।”
হুমায়ূন আহমেদের অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
তবে নুহাশপল্লীতে শান্তিতে ঘুমিয়ে থাকা ছেলেকে দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে।
রোববার রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই আহসান হাবীবের বাসায় সংবাদ মাধ্যমের কাছে আয়েশা ফয়েজ এসব কথা বলেন।
এর আগে গ্রামীণব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হুমায়ূনের মায়ের কাছে এসে তাকে সমবেদনা জানিয়ে যান।
গত ১৯ জুলাই নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২২ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় জনপ্রিয় এ ঔপন্যাসিকের। ২৪ জুলাই রাজধানীর অদূরে নুহাশপল্লীতে দাফন করা হয় তাকে। এর আগে তার দাফন নিয়ে পারিবারিক বিতর্ক চলে।
No comments