দক্ষিণ সুদানের সঙ্গে সংঘাতের কারণ হতে পারে আবিয়েই
সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির বলেছেন, সুদান এবং সদ্য স্বাধীন দেশ দক্ষিণ সুদানের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাতের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে সীমান্তবর্তী আবিয়েই অঞ্চল। দক্ষিণ সুদান স্বাধীনতা পাওয়ার এক দিন পর বিবিসির এক অনুষ্ঠানে তিনি এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
ওমর আল-বশির বলেন, আবিয়েই অঞ্চল এখনো সুদানের অংশ। অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে অবশ্যই এ-সংক্রান্ত চুক্তির প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। দেশের বিভক্তিতে নিজের বিষাদের কথা ব্যক্ত করে ওমর আল-বশির বলেন, শান্তির জন্য এই মূল্য দিতে হয়েছে।
কয়েক দশকের গৃহযুদ্ধের পর সুদানের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে দক্ষিণ সুদান। ওই গৃহযুদ্ধে ১৫ লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
বিবিসির ‘হার্ড টক’ অনুষ্ঠানে ওমর আল-বশির বলেন, সুদানের ঐক্য রক্ষা করাকে তিনি শ্রেয় মনে করেন। তিনি বলেন, তবে সশস্ত্র সংঘাত ফিরে আসা ঠেকাতে দক্ষিণের জনগণের ইচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে হবে।
ভবিষ্যৎ বিরোধের সম্ভাব্য উৎস-সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির আবিয়েইর কথা উল্লেখ করেন। সুদান ও দক্ষিণ সুদান—উভয় পক্ষই সীমান্তবর্তী অঞ্চলটিকে নিজেদের বলে দাবি করে থাকে।
২১ মে সুদানের সেনারা আবিয়েই দখল করে। এ সময় হাজার হাজার লোক বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়। গত মাসে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী দুই পক্ষ নিজ নিজ সেনা প্রত্যাহার করে নিতে সম্মত হয়।
ওমর আল-বশির বলেন, আবিয়েইয়ের মতো বিতর্কিত এলাকা নিয়ে সম্পাদিত চুক্তির প্রতি সম্মান দেখানো না হলে আবারও বৈরিতা ফিরে আসতে পারে।
সুদানের প্রেসিডেন্ট বলেন, আবিয়েই শুধু তখনই দক্ষিণ সুদানের অংশ হবে, যদি ভবিষ্যৎ কোনো গণভোটে যাযাবর আরব গোষ্ঠীগুলো বিষয়টি অনুমোদন করে। তবে এই সম্ভাবনাকে অঘটনীয় দৃশ্যকল্প হিসেবে বর্ণনা করেন ওমর আল-বশির।
ওমর আল-বশির বলেন, তিনি চান, বর্তমানে ওই অঞ্চলে মোতায়েন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা যেন চলে যায়।
সুদানের প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্রের আনা একটি প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। ওই প্রস্তাবে ছয় মাসের জন্য আবিয়েইতে ইথিওপিয়ার চার হাজার ২০০ সেনা মোতায়েনের কথা বলা হয়। গত মাসে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।
ওমর আল-বশির বলেন, ‘এ অঞ্চলে শান্তি রক্ষার ম্যান্ডেট রয়েছে ইথিওপীয়দের। তাই আমরা ইথিওপিয়ার সৈন্যদের স্বাগত জানাই।’ তিনি আরও বলেন, উভয় পক্ষই ইথিওপিয়ার সেনাদের স্বাগত জানাবে। কারণ ইথিওপিয়ার সৈন্যরা দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে। বর্তমানে মোতায়েন সেনারা শান্তি বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
ওমর আল-বশির বলেন, আবিয়েই অঞ্চল এখনো সুদানের অংশ। অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে অবশ্যই এ-সংক্রান্ত চুক্তির প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। দেশের বিভক্তিতে নিজের বিষাদের কথা ব্যক্ত করে ওমর আল-বশির বলেন, শান্তির জন্য এই মূল্য দিতে হয়েছে।
কয়েক দশকের গৃহযুদ্ধের পর সুদানের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে দক্ষিণ সুদান। ওই গৃহযুদ্ধে ১৫ লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়।
বিবিসির ‘হার্ড টক’ অনুষ্ঠানে ওমর আল-বশির বলেন, সুদানের ঐক্য রক্ষা করাকে তিনি শ্রেয় মনে করেন। তিনি বলেন, তবে সশস্ত্র সংঘাত ফিরে আসা ঠেকাতে দক্ষিণের জনগণের ইচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে হবে।
ভবিষ্যৎ বিরোধের সম্ভাব্য উৎস-সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির আবিয়েইর কথা উল্লেখ করেন। সুদান ও দক্ষিণ সুদান—উভয় পক্ষই সীমান্তবর্তী অঞ্চলটিকে নিজেদের বলে দাবি করে থাকে।
২১ মে সুদানের সেনারা আবিয়েই দখল করে। এ সময় হাজার হাজার লোক বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়। গত মাসে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী দুই পক্ষ নিজ নিজ সেনা প্রত্যাহার করে নিতে সম্মত হয়।
ওমর আল-বশির বলেন, আবিয়েইয়ের মতো বিতর্কিত এলাকা নিয়ে সম্পাদিত চুক্তির প্রতি সম্মান দেখানো না হলে আবারও বৈরিতা ফিরে আসতে পারে।
সুদানের প্রেসিডেন্ট বলেন, আবিয়েই শুধু তখনই দক্ষিণ সুদানের অংশ হবে, যদি ভবিষ্যৎ কোনো গণভোটে যাযাবর আরব গোষ্ঠীগুলো বিষয়টি অনুমোদন করে। তবে এই সম্ভাবনাকে অঘটনীয় দৃশ্যকল্প হিসেবে বর্ণনা করেন ওমর আল-বশির।
ওমর আল-বশির বলেন, তিনি চান, বর্তমানে ওই অঞ্চলে মোতায়েন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা যেন চলে যায়।
সুদানের প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্রের আনা একটি প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। ওই প্রস্তাবে ছয় মাসের জন্য আবিয়েইতে ইথিওপিয়ার চার হাজার ২০০ সেনা মোতায়েনের কথা বলা হয়। গত মাসে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।
ওমর আল-বশির বলেন, ‘এ অঞ্চলে শান্তি রক্ষার ম্যান্ডেট রয়েছে ইথিওপীয়দের। তাই আমরা ইথিওপিয়ার সৈন্যদের স্বাগত জানাই।’ তিনি আরও বলেন, উভয় পক্ষই ইথিওপিয়ার সেনাদের স্বাগত জানাবে। কারণ ইথিওপিয়ার সৈন্যরা দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে। বর্তমানে মোতায়েন সেনারা শান্তি বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
No comments