হ্যাকিং নিয়ে নিয়মিত বৈঠক করবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সাইবার নিরাপত্তা কার্যক্রম ও বাণিজ্যিক গোয়েন্দাগিরির প্রমিত মানদণ্ড নির্ধারণের জন্য নিয়মিত উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করতে একমত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চীনের কথিত সাইবার হামলা নিয়ে চলমান উত্তেজনা প্রশমনে এটিই হবে দেশ দুটির প্রথম কূটনৈতিক পদক্ষেপ।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, চীনের তরফ থেকে প্রতিনিয়ত মার্কিন কম্পিউটার-ব্যবস্থা হ্যাক করে সরকারি ও বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র চুরির ঘটনা ঘটছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক এ বৈঠক আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, এ বৈঠকের পদক্ষেপ তাৎক্ষণিকভাবে চীনের সাইবার হামলার ঘটনা ব্যাপকভাবে কমিয়ে দেবে—এমনটি তাঁরা মনে করছেন না।
আগামী শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ক্যালিফোর্নিয়ার র্যাঞ্চো মিরেজ অবকাশযাপন কেন্দ্রে ব্যতিক্রমী এক অনানুষ্ঠানিক শীর্ষ বৈঠকে বসবেন। এ বৈঠকে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকিসহ নানা ধরনের সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন বলে পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার কমান্ডের প্রধান ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসএ) পরিচালক জেনারেল কিথ বি আলেকজান্ডার বলেছেন, একের পর এক সাইবার হামলার মাধ্যমে ইতিহাসের বৃহত্তম ‘তথ্য সম্পদের স্থানান্তর ঘটেছে’। হ্যাকাররা আলোচনার কৌশলপত্র এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান ও জ্বালানির পাইপলাইন নিয়ন্ত্রণব্যবস্থার নকশাসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য চুরি করেছে।
সাইবার ইস্যুতে নিয়মিত বৈঠকের পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত একজন মার্কিন কর্মকর্তা গত শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমাদের কিছু আদর্শ ও নিয়মকানুন ঠিক করতে হবে।’
চীনের সরকার জোর দিয়ে বলছে, তারা সাইবার হামলার ঘটনায় পরিস্থিতির শিকার এবং কোনোভাবেই এর সঙ্গে জড়িত নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, চীনের তরফ থেকে প্রতিনিয়ত মার্কিন কম্পিউটার-ব্যবস্থা হ্যাক করে সরকারি ও বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র চুরির ঘটনা ঘটছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক এ বৈঠক আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, এ বৈঠকের পদক্ষেপ তাৎক্ষণিকভাবে চীনের সাইবার হামলার ঘটনা ব্যাপকভাবে কমিয়ে দেবে—এমনটি তাঁরা মনে করছেন না।
আগামী শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ক্যালিফোর্নিয়ার র্যাঞ্চো মিরেজ অবকাশযাপন কেন্দ্রে ব্যতিক্রমী এক অনানুষ্ঠানিক শীর্ষ বৈঠকে বসবেন। এ বৈঠকে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকিসহ নানা ধরনের সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন বলে পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার কমান্ডের প্রধান ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসএ) পরিচালক জেনারেল কিথ বি আলেকজান্ডার বলেছেন, একের পর এক সাইবার হামলার মাধ্যমে ইতিহাসের বৃহত্তম ‘তথ্য সম্পদের স্থানান্তর ঘটেছে’। হ্যাকাররা আলোচনার কৌশলপত্র এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান ও জ্বালানির পাইপলাইন নিয়ন্ত্রণব্যবস্থার নকশাসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য চুরি করেছে।
সাইবার ইস্যুতে নিয়মিত বৈঠকের পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত একজন মার্কিন কর্মকর্তা গত শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমাদের কিছু আদর্শ ও নিয়মকানুন ঠিক করতে হবে।’
চীনের সরকার জোর দিয়ে বলছে, তারা সাইবার হামলার ঘটনায় পরিস্থিতির শিকার এবং কোনোভাবেই এর সঙ্গে জড়িত নয়।
No comments