বার্সেলোনার শতক পূরণ
শিরোপা জয় হয়ে গেছে চার ম্যাচ বাকি থাকতেই। ট্রফিটাও হাতে উঠে গেছে আগেই। তার পরও শেষ ম্যাচটিতে বার্সেলোনার একটা লক্ষ্য ছিল—রিয়াল মাদ্রিদের ১০০ পয়েন্টের রেকর্ড ছোঁয়া। সেটা পূরণও করে ফেলল টিটো ভিলানোভার দল। পরশু মৌসুমের শেষ ম্যাচে মালাগাকে ৪-১ গোলে হারিয়ে বার্সা ছুঁয়েছে আগের মৌসুমেই রিয়ালের অর্জিত ১০০ পয়েন্টের রেকর্ড।
নিজেদের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও করেছে বার্সা। আগের মৌসুমে করা ১১৪ গোল ছিল লিগে তাদের সর্বোচ্চ, এবার হলো ১১৫ গোল। আর সাতটি গোল বেশি করতে পারলে গত মৌসুমে করা রিয়ালের সর্বোচ্চ ১২১ গোলের রেকর্ড। সবচেয়ে বেশি পয়েন্টের ব্যবধানে লিগ জিতেও এই একটা জায়গাতেই রিয়ালকে এবার টপকাতে পারল না মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তার বার্সা।
একই দিনে জয় দিয়ে মৌসুম শেষ করেছে রিয়াল মাদ্রিদও। পরশু বার্নাব্যুতে ওসাসুনার ম্যাচটা ছিল রিয়ালের কোচ হিসেবে হোসে মরিনহোরও শেষ ম্যাচ। পর্তুগিজ কোচ বিদায়পর্বটা সারলেন ৪-২ গোলের জয়ে।
এরিক আবিদালের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না-করার সিদ্ধান্ত বার্সা জানিয়ে দিয়েছে আগেই। পরশুর ম্যাচটা বার্সেলোনার ফরাসি ডিফেন্ডারের জন্য তা-ই ছিল শেষ ম্যাচ। সতীর্থের বিদায়ী ম্যাচে ১৬ মিনিটের মধ্যেই বার্সাকে ৩-০ গোলে এগিয়ে দেন ডেভিয়া ভিয়া, সেস ফ্যাব্রিগাস ও মার্টিন মনতয়া। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ৪-০ করে ফেলেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা। মালাগার সান্ত্বনার গোলটি পেদ্রো মোরালেসের, ৫৬ মিনিটে।
পরশু হয়তো রিয়ালে নিজের শেষ ম্যাচটি খেলে ফেললেন গঞ্জালো হিগুয়েইনও। সম্ভাব্য শেষটা স্মরণীয়ও করে রাখলেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোবিহীন ম্যাচে রিয়ালকে ৩৫ মিনিটে প্রথম এগিয়ে দেন তিনিই। তিন মিনিট পরই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মাইকেল এসিয়েন। ওসাসুনা গোল দুটি শোধ করে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিল। কিন্তু করিম বেনজেমা ও হোসে কায়েহনের গোলে শেষ পর্যন্ত জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে রিয়াল।
জয় পেয়েছে তৃতীয় স্থানে থাকা অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদও। গোলমেশিন রাদামেল ফ্যালকাও অ্যাটলেটিকোর পাট চুকিয়ে গেছেন ফরাসি ক্লাব মোনাকোয়। কিন্তু ফ্যালকাওয়ের শূন্যতা বুঝতেই দেননি ডিয়েগো কস্তা। তাঁর জোড়া গোলে অ্যাটলেটিকো ৩-১ গোলে হারিয়েছে রিয়াল জারাগোজাকে। তবে পরশু সবচেয়ে বড় চমকটা উপহার দিয়েছে রিয়াল সোসিয়েদাদ। ভ্যালেন্সিয়াকে টপকে সোসিয়েদাদ এক দশক পর জায়গা করে নিয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে। লিগের শেষ রাউন্ডের লড়াইটা ভ্যালেন্সিয়াই শুরু করেছিল চার নম্বরে থেকে। কিন্তু সেভিয়ার মাঠে গিয়ে ১০ জনের দল তারা হেরে গেছে ৪-৩ গোলে। এই সুযোগে দেপোর্তিভো লা করুনিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে সোসিয়েদাদ টিকিট পেয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগ বাছাইপর্বের। আর রিয়াল জারাগোজা ও রিয়াল মায়োর্কাকে সঙ্গী করে অবনমিতই হয়ে গেছে দেপোর্তিভো।
নিজেদের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও করেছে বার্সা। আগের মৌসুমে করা ১১৪ গোল ছিল লিগে তাদের সর্বোচ্চ, এবার হলো ১১৫ গোল। আর সাতটি গোল বেশি করতে পারলে গত মৌসুমে করা রিয়ালের সর্বোচ্চ ১২১ গোলের রেকর্ড। সবচেয়ে বেশি পয়েন্টের ব্যবধানে লিগ জিতেও এই একটা জায়গাতেই রিয়ালকে এবার টপকাতে পারল না মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তার বার্সা।
একই দিনে জয় দিয়ে মৌসুম শেষ করেছে রিয়াল মাদ্রিদও। পরশু বার্নাব্যুতে ওসাসুনার ম্যাচটা ছিল রিয়ালের কোচ হিসেবে হোসে মরিনহোরও শেষ ম্যাচ। পর্তুগিজ কোচ বিদায়পর্বটা সারলেন ৪-২ গোলের জয়ে।
এরিক আবিদালের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না-করার সিদ্ধান্ত বার্সা জানিয়ে দিয়েছে আগেই। পরশুর ম্যাচটা বার্সেলোনার ফরাসি ডিফেন্ডারের জন্য তা-ই ছিল শেষ ম্যাচ। সতীর্থের বিদায়ী ম্যাচে ১৬ মিনিটের মধ্যেই বার্সাকে ৩-০ গোলে এগিয়ে দেন ডেভিয়া ভিয়া, সেস ফ্যাব্রিগাস ও মার্টিন মনতয়া। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ৪-০ করে ফেলেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা। মালাগার সান্ত্বনার গোলটি পেদ্রো মোরালেসের, ৫৬ মিনিটে।
পরশু হয়তো রিয়ালে নিজের শেষ ম্যাচটি খেলে ফেললেন গঞ্জালো হিগুয়েইনও। সম্ভাব্য শেষটা স্মরণীয়ও করে রাখলেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোবিহীন ম্যাচে রিয়ালকে ৩৫ মিনিটে প্রথম এগিয়ে দেন তিনিই। তিন মিনিট পরই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মাইকেল এসিয়েন। ওসাসুনা গোল দুটি শোধ করে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিল। কিন্তু করিম বেনজেমা ও হোসে কায়েহনের গোলে শেষ পর্যন্ত জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে রিয়াল।
জয় পেয়েছে তৃতীয় স্থানে থাকা অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদও। গোলমেশিন রাদামেল ফ্যালকাও অ্যাটলেটিকোর পাট চুকিয়ে গেছেন ফরাসি ক্লাব মোনাকোয়। কিন্তু ফ্যালকাওয়ের শূন্যতা বুঝতেই দেননি ডিয়েগো কস্তা। তাঁর জোড়া গোলে অ্যাটলেটিকো ৩-১ গোলে হারিয়েছে রিয়াল জারাগোজাকে। তবে পরশু সবচেয়ে বড় চমকটা উপহার দিয়েছে রিয়াল সোসিয়েদাদ। ভ্যালেন্সিয়াকে টপকে সোসিয়েদাদ এক দশক পর জায়গা করে নিয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে। লিগের শেষ রাউন্ডের লড়াইটা ভ্যালেন্সিয়াই শুরু করেছিল চার নম্বরে থেকে। কিন্তু সেভিয়ার মাঠে গিয়ে ১০ জনের দল তারা হেরে গেছে ৪-৩ গোলে। এই সুযোগে দেপোর্তিভো লা করুনিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে সোসিয়েদাদ টিকিট পেয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগ বাছাইপর্বের। আর রিয়াল জারাগোজা ও রিয়াল মায়োর্কাকে সঙ্গী করে অবনমিতই হয়ে গেছে দেপোর্তিভো।
No comments