এগিয়ে চলেছেন ফেবারিটরা
ক্যারিয়ারের ৯০০তম জয় পেয়েছেন রজার ফেদেরার। উঠে গেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে। কাল শেষ ষোলোতে পাঁচ সেটের এক ঘাম ঝরানো লড়াইয়ের পর ফ্রান্সের জিলস সিমনকে ৬-১, ৪-৬, ২-৬, ৬-২, ৬-৩ হারিয়েছেন ফেদেরার। কোয়ার্টার ফাইনালে সুইস তারকা প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছেন আরেক ফরাসি জো-উইলফ্রায়েড সোঙ্গাকে। টুর্নামেন্টে এ পর্যন্ত একটি সেটও না হারা সোঙ্গা কাল ৬-৩, ৬-৩, ৬-৩ গেমে জিতেছেন সার্বিয়ার ভিক্তর ত্রয়স্কির বিপক্ষে। এর আগে প্রথম পুরুষ হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছেন চতুর্থ বাছাই ডেভিড ফেরার, কেভিন অ্যান্ডারসনকে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-১, ৬-১ গেমে।
এর আগের দিন তৃতীয় রাউন্ডে বড় কোনো অঘটন ঘটেনি। রাফায়েল নাদাল ও নোভাক জোকোভিচ জিতেছেন হেসেখেলেই। শুরুতে একটু আড়ষ্ট থাকলেও শেষ পর্যন্ত অনায়াসেই জিতেছেন নাদাল। ইতালির ফ্যাবিও ফনিনিকে হারিয়েছেন ৭-৬ (৭/৫), ৬-৪, ৬-৪ গেমে। জোকোভিচের জয়টা অবশ্য ঢাকা পড়ে গেছে শোকের চাদরে। প্রথম কোচ ইয়েলেনা জেনচিচের মৃত্যুসংবাদটা জোকোভিচ পেয়েছিলেন ম্যাচের আগেই। সে জন্য ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনেও আসেননি। খেলায় অবশ্য এই শোকের কোনো চিহ্নই ছিল না। কিছুদিন আগেই জোকোভিচ হেরে গিয়েছিলেন গ্রিগর দিমিত্রভের কাছে। কিন্তু এদিন ‘বেবি ফেদেরার’কে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছেন, ৬-২, ৬-২, ৬-৩ গেমে জিতেছেন বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড়। তবে গত পরশু নাদাল-জোকোভিচদের ছাপিয়ে সবার দৃষ্টি ছিল সেন্টার কোর্টে। সবাই অপেক্ষা করছিলেন টমি হাস ও জন ইসনারের মধ্যে জমাট একটা লড়াই দেখার জন্য। লড়াইটা প্রত্যাশা মিটিয়েছে। হাস জেতেন ৭-৫, ৭-৬ (৭/৪), ৪-৬, ৬-৭ (১০/১২), ১০-৮ গেমে। এএফপি।
অনেক দিন বাদে একটা সুখস্মৃতি ফিরে এসেছে মার্কিন মেয়েদের জন্য। ২০০৪ ইউএস ওপেনের পর এবারই প্রথম চারজন আমেরিকান উঠলেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের শেষ ষোলোতে। সেরেনা উইলিয়ামস তো আছেনই, স্লোয়ান স্টিভেনস, বেথানি ম্যাটেক-স্যান্ডস ও জ্যামি হ্যাম্পটনকেও হাতছানি দিচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনাল। সেরেনা অবশ্য গতকাল ইতালির রবার্তা ভিঞ্চিকে সরাসরি সেটে (৬-১, ৬-৩) উড়িয়ে দিয়ে উঠে গেছেন শেষ আটে। তাঁর সঙ্গী হয়েছেন অষ্টম বাছাই সভেৎলানা কুজনেৎসোভাও।
এর আগের দিন তৃতীয় রাউন্ডে বড় কোনো অঘটন ঘটেনি। রাফায়েল নাদাল ও নোভাক জোকোভিচ জিতেছেন হেসেখেলেই। শুরুতে একটু আড়ষ্ট থাকলেও শেষ পর্যন্ত অনায়াসেই জিতেছেন নাদাল। ইতালির ফ্যাবিও ফনিনিকে হারিয়েছেন ৭-৬ (৭/৫), ৬-৪, ৬-৪ গেমে। জোকোভিচের জয়টা অবশ্য ঢাকা পড়ে গেছে শোকের চাদরে। প্রথম কোচ ইয়েলেনা জেনচিচের মৃত্যুসংবাদটা জোকোভিচ পেয়েছিলেন ম্যাচের আগেই। সে জন্য ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনেও আসেননি। খেলায় অবশ্য এই শোকের কোনো চিহ্নই ছিল না। কিছুদিন আগেই জোকোভিচ হেরে গিয়েছিলেন গ্রিগর দিমিত্রভের কাছে। কিন্তু এদিন ‘বেবি ফেদেরার’কে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছেন, ৬-২, ৬-২, ৬-৩ গেমে জিতেছেন বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড়। তবে গত পরশু নাদাল-জোকোভিচদের ছাপিয়ে সবার দৃষ্টি ছিল সেন্টার কোর্টে। সবাই অপেক্ষা করছিলেন টমি হাস ও জন ইসনারের মধ্যে জমাট একটা লড়াই দেখার জন্য। লড়াইটা প্রত্যাশা মিটিয়েছে। হাস জেতেন ৭-৫, ৭-৬ (৭/৪), ৪-৬, ৬-৭ (১০/১২), ১০-৮ গেমে। এএফপি।
অনেক দিন বাদে একটা সুখস্মৃতি ফিরে এসেছে মার্কিন মেয়েদের জন্য। ২০০৪ ইউএস ওপেনের পর এবারই প্রথম চারজন আমেরিকান উঠলেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের শেষ ষোলোতে। সেরেনা উইলিয়ামস তো আছেনই, স্লোয়ান স্টিভেনস, বেথানি ম্যাটেক-স্যান্ডস ও জ্যামি হ্যাম্পটনকেও হাতছানি দিচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনাল। সেরেনা অবশ্য গতকাল ইতালির রবার্তা ভিঞ্চিকে সরাসরি সেটে (৬-১, ৬-৩) উড়িয়ে দিয়ে উঠে গেছেন শেষ আটে। তাঁর সঙ্গী হয়েছেন অষ্টম বাছাই সভেৎলানা কুজনেৎসোভাও।
No comments