সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ২৮ জন নিহত
সিরিয়ার মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলেছে, গত শনিবার সিরিয়ায় শান্তিপূর্ণ সমাবেশে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ২৮ ব্যক্তি নিহত হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা দ্য ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটসের বিবৃতিতে বলা হয়, গত শনিবার সিরিয়ার বেশ কয়েকটি প্রদেশে শক্তি প্রয়োগ করে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ভণ্ডুল করে দিয়েছে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সমবেত ব্যক্তিদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ গুলি চালায়। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দেরায় ২৬ জন নিহত হয়েছে। হোমস শহরে নিহত হয়েছে দুজন।
অন্যদিকে সিরিয়ার ছয়টি মানবাধিকার সংস্থার এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, শনিবার পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালিয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ভণ্ডুল করে দিয়েছে। এতে নিহত হয়েছে ২৮ জন।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ‘অযৌক্তিকভাবে গ্রেপ্তার’ করছে কর্তৃপক্ষ। সংস্থাগুলো জানায়, লাতাকিয়া ও জাবলা থেকে ১৩ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নিহত বিক্ষোভকারীদের দাফন অনুষ্ঠান শেষে দেরার একটি মসজিদের কাছে সমবেত জনতার ওপর নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালায়। তাঁরা বলেন, শহরের পুরোনো অংশে ওমারি মসজিদের কাছে জড়ো হওয়া কয়েক হাজার মানুষকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ও গুলি চালাতে দেখা যায়।
দ্য ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, শুক্রবার দেশজুড়ে বিক্ষোভের সময় ৩৭ জন নিহত হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী দেরায় যা করেছে, সেটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।
মানবাধিকার সংস্থা দ্য ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটসের বিবৃতিতে বলা হয়, গত শনিবার সিরিয়ার বেশ কয়েকটি প্রদেশে শক্তি প্রয়োগ করে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ভণ্ডুল করে দিয়েছে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সমবেত ব্যক্তিদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ গুলি চালায়। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর দেরায় ২৬ জন নিহত হয়েছে। হোমস শহরে নিহত হয়েছে দুজন।
অন্যদিকে সিরিয়ার ছয়টি মানবাধিকার সংস্থার এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, শনিবার পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালিয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ভণ্ডুল করে দিয়েছে। এতে নিহত হয়েছে ২৮ জন।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ‘অযৌক্তিকভাবে গ্রেপ্তার’ করছে কর্তৃপক্ষ। সংস্থাগুলো জানায়, লাতাকিয়া ও জাবলা থেকে ১৩ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নিহত বিক্ষোভকারীদের দাফন অনুষ্ঠান শেষে দেরার একটি মসজিদের কাছে সমবেত জনতার ওপর নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালায়। তাঁরা বলেন, শহরের পুরোনো অংশে ওমারি মসজিদের কাছে জড়ো হওয়া কয়েক হাজার মানুষকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ও গুলি চালাতে দেখা যায়।
দ্য ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, শুক্রবার দেশজুড়ে বিক্ষোভের সময় ৩৭ জন নিহত হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী দেরায় যা করেছে, সেটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।
No comments