ওয়াতারার দপ্তরে বাগবোর অনুগত বাহিনীর হামলা
আইভরি কোস্টের ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোর অনুগত বাহিনী শনিবার আবিদজানে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতারার প্রধান দপ্তর গালফ হোটেলে হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার হোটেলের আশপাশের বহু লোক এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। তবে বাগবোর সরকার ওয়াতারার কার্যালয়ে হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, গালফ হোটেলে মর্টার ও অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হয়েছে। গত বছরের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর এ হোটেলেই ওয়াতারা সরকারের প্রধান কার্যালয় স্থাপন করা হয়। হোটেলটিতে এ ধরনের হামলা এটাই প্রথম।
ওয়াতারার অনুগত বাহিনী জানায়, ‘বাগবোর প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বাহিনী (এফডিএস) আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে এবং আমরা তাদের পিছু হটানোর চেষ্টা করছি।’
গালফ হোটেলের একজন বাসিন্দা জানান, ‘বাগবোর বাহিনী হোটেলের চারদিক থেকে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এ সময় খুবই কাছ থেকে কালাশনিকভ রাইফেল থেকে গুলি ছোড়া হয়েছে।’
তবে বাগবোর মুখপাত্র আহুয়া দন মেলো বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, ‘গালফ হোটেলে হামলার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ডাহা মিথ্যা।’
আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ মিশনের (ইউএনওসিআই) এক মুখপাত্র জানান, আবিদজানের দক্ষিণাঞ্চলে ছোট একটি হ্রদ ও বাগবোর বাসভবন থেকে ওই হামলা চালানো হয়। ওই মুখপাত্র আরও জানান, প্রেসিডেন্ট ওয়াতারা ও তাঁর সরকারকে সুরক্ষা দেওয়ার অংশ হিসেবে শান্তিরক্ষীরা হামলার উৎসস্থল ওই হ্রদে পাল্টা হামলা চালায়। তবে ইচ্ছাকৃতভাবেই আমরা বাগবোর বাসভবনে কোনো হামলা করিনি। তবে বাগবোর মুখপাত্র মেলো জানান, জাতিসংঘের অভিযোগই প্রমাণ করে তারা ওয়াতারার পক্ষ নিচ্ছে এবং ফ্রান্সের বাহিনীর সঙ্গে তারাও বাগবোর অবস্থানে হামলা চালানোর জন্য নিশ্চিতভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এদিকে আবিদজানের স্থানীয় এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, নিরাপত্তার ভয়ে গালফ হোটেলের আশপাশের ২০০ থেকে ৩০০ লোক এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
এ ছাড়া ব্রিটিশ দূতাবাস ভবনে গুলিবর্ষণ ও বাগানে মর্টারের একটি গোলা পড়ার পর দূতাবাস থেকে লোকজনদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বাগবোর প্রেসিডেন্ট বাসভবনের কাছেই ব্রিটিশ দূতাবাস অবস্থিত।
অন্যদিকে গালফ হোটেলে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টোনার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘এটা স্পষ্ট, এ সপ্তাহে বাগবোর আলোচনার পদক্ষেপ ধোঁকাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়।’
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রধান লি রয় জানান, বাগবোর বাহিনীর কাছে এখনো সাঁজোয়া যান ও ভারী অস্ত্র রয়েছে এবং তারা শহরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, গালফ হোটেলে মর্টার ও অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হয়েছে। গত বছরের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর এ হোটেলেই ওয়াতারা সরকারের প্রধান কার্যালয় স্থাপন করা হয়। হোটেলটিতে এ ধরনের হামলা এটাই প্রথম।
ওয়াতারার অনুগত বাহিনী জানায়, ‘বাগবোর প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বাহিনী (এফডিএস) আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে এবং আমরা তাদের পিছু হটানোর চেষ্টা করছি।’
গালফ হোটেলের একজন বাসিন্দা জানান, ‘বাগবোর বাহিনী হোটেলের চারদিক থেকে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এ সময় খুবই কাছ থেকে কালাশনিকভ রাইফেল থেকে গুলি ছোড়া হয়েছে।’
তবে বাগবোর মুখপাত্র আহুয়া দন মেলো বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, ‘গালফ হোটেলে হামলার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ডাহা মিথ্যা।’
আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ মিশনের (ইউএনওসিআই) এক মুখপাত্র জানান, আবিদজানের দক্ষিণাঞ্চলে ছোট একটি হ্রদ ও বাগবোর বাসভবন থেকে ওই হামলা চালানো হয়। ওই মুখপাত্র আরও জানান, প্রেসিডেন্ট ওয়াতারা ও তাঁর সরকারকে সুরক্ষা দেওয়ার অংশ হিসেবে শান্তিরক্ষীরা হামলার উৎসস্থল ওই হ্রদে পাল্টা হামলা চালায়। তবে ইচ্ছাকৃতভাবেই আমরা বাগবোর বাসভবনে কোনো হামলা করিনি। তবে বাগবোর মুখপাত্র মেলো জানান, জাতিসংঘের অভিযোগই প্রমাণ করে তারা ওয়াতারার পক্ষ নিচ্ছে এবং ফ্রান্সের বাহিনীর সঙ্গে তারাও বাগবোর অবস্থানে হামলা চালানোর জন্য নিশ্চিতভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এদিকে আবিদজানের স্থানীয় এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, নিরাপত্তার ভয়ে গালফ হোটেলের আশপাশের ২০০ থেকে ৩০০ লোক এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
এ ছাড়া ব্রিটিশ দূতাবাস ভবনে গুলিবর্ষণ ও বাগানে মর্টারের একটি গোলা পড়ার পর দূতাবাস থেকে লোকজনদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বাগবোর প্রেসিডেন্ট বাসভবনের কাছেই ব্রিটিশ দূতাবাস অবস্থিত।
অন্যদিকে গালফ হোটেলে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টোনার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘এটা স্পষ্ট, এ সপ্তাহে বাগবোর আলোচনার পদক্ষেপ ধোঁকাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়।’
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রধান লি রয় জানান, বাগবোর বাহিনীর কাছে এখনো সাঁজোয়া যান ও ভারী অস্ত্র রয়েছে এবং তারা শহরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
No comments