আগেই বুঝতে পেরেছিলেন পন্টিং!
গ্রেট ব্যাটসম্যানের অন্যতম ‘প্রাথমিক শর্ত’ ৫০ টেস্ট গড় তাঁর নেই। ১১৪ টেস্টে ১৬ সেঞ্চুরিও আহামরি কিছু নয়। কিন্তু ভিভিএস লক্ষ্মণের ক্যারিয়ারে গ্রেট ইনিংস যতগুলো আছে, অনেক গ্রেট ব্যাটসম্যানেরও তা নেই। কলকাতার ২৮১ ও ১৫৪, সিডনির ১৭৮ ও ১৬৭, নেপিয়ারের ১২৪, কলম্বোর ১০৩...। তালিকায় ঢুকে গেল মোহালির ৭৯ বলে অপরাজিত ৭৩ রানের ইনিংসটাও। আকারে ছোট, কিন্তু ইনিংসটা যে গুরুত্বে বিশাল!
লক্ষ্মণ তো আর কম ভোগাননি অস্ট্রেলীয়দের। রিকি পন্টিংও নাকি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন এবারও ঝামেলা পাকাতে পারেন ‘পুরোনো শত্রু’। কাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের মনে পড়ল আগের রাতের কথা, ‘কাল রাতে আরও কয়েকজনের সঙ্গে রাতের খাবার খাওয়ার সময় আমার মনে হচ্ছিল, ব্যাটিং অর্ডারের নিচে নেমে আহত লক্ষ্মণ বড় অবদান রাখতে পারে। পিঠের ব্যথা নিয়েও এমন একটা ইনিংস খেলে বুঝিয়ে দিয়েছে, ও কী মাপের ব্যাটসম্যান। কোনো সন্দেহ নেই, আমাদের দলের জন্য লক্ষ্মণ বড় একটা বাধা। ও এবং টেন্ডুলকার আমাদের বিপক্ষে অনেক খেলেছে, বছরের পর বছর আমাদের বিপক্ষে ভালো করে আসছে। আশা করি, ওর পিঠের ব্যথা পরের সপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে, যেন পরের টেস্টটা খেলতে না পারে।’
পন্টিংয়ের এই রসিকতাও বুঝিয়ে দিল লক্ষ্মণকে কতটা সমীহ করেন তাঁরা। হঠাৎ বলিঞ্জারকে হারানোর দুঃখটাও ফুটে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের কণ্ঠে। মহেন্দ্র সিং ধোনির কণ্ঠে শুধু লক্ষ্মণ নয়, ছিল ইশান্তের জন্যও স্তুতি। ভারত অধিনায়ক জানিয়েছেন, ম্যাচের শেষ মুহূর্তগুলোয় তাঁর মানসিক অবস্থা, ‘হূৎস্পন্দন অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ম্যাচ শুরুর সময় কে-ই বা ভাবতে পেরেছিল, সাড়ে চার দিন পর এমন নাটকীয় সমাপ্তি হবে!
লক্ষ্মণ তো আর কম ভোগাননি অস্ট্রেলীয়দের। রিকি পন্টিংও নাকি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন এবারও ঝামেলা পাকাতে পারেন ‘পুরোনো শত্রু’। কাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের মনে পড়ল আগের রাতের কথা, ‘কাল রাতে আরও কয়েকজনের সঙ্গে রাতের খাবার খাওয়ার সময় আমার মনে হচ্ছিল, ব্যাটিং অর্ডারের নিচে নেমে আহত লক্ষ্মণ বড় অবদান রাখতে পারে। পিঠের ব্যথা নিয়েও এমন একটা ইনিংস খেলে বুঝিয়ে দিয়েছে, ও কী মাপের ব্যাটসম্যান। কোনো সন্দেহ নেই, আমাদের দলের জন্য লক্ষ্মণ বড় একটা বাধা। ও এবং টেন্ডুলকার আমাদের বিপক্ষে অনেক খেলেছে, বছরের পর বছর আমাদের বিপক্ষে ভালো করে আসছে। আশা করি, ওর পিঠের ব্যথা পরের সপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে, যেন পরের টেস্টটা খেলতে না পারে।’
পন্টিংয়ের এই রসিকতাও বুঝিয়ে দিল লক্ষ্মণকে কতটা সমীহ করেন তাঁরা। হঠাৎ বলিঞ্জারকে হারানোর দুঃখটাও ফুটে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের কণ্ঠে। মহেন্দ্র সিং ধোনির কণ্ঠে শুধু লক্ষ্মণ নয়, ছিল ইশান্তের জন্যও স্তুতি। ভারত অধিনায়ক জানিয়েছেন, ম্যাচের শেষ মুহূর্তগুলোয় তাঁর মানসিক অবস্থা, ‘হূৎস্পন্দন অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ম্যাচ শুরুর সময় কে-ই বা ভাবতে পেরেছিল, সাড়ে চার দিন পর এমন নাটকীয় সমাপ্তি হবে!
No comments