ফৌজদারি তদন্ত শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকো উপসাগরে তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণের পর তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় ফৌজদারি তদন্ত শুরু করেছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার একজন মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল সাংবাদিকদের এ কথা জানান। এদিকে তেলক্ষেত্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোম্পানি ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম (বিপি) তেল বেরিয়ে আসা বন্ধ করার ব্যাপারে আশাবাদ জানিয়েছে।
গত এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের কাছে মেক্সিকো উপসাগরে ওই তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণ হয়। এর পর থেকে তেলক্ষেত্রের ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ দিয়ে অনবরত তেল বেরিয়ে সাগরের পানিতে মিশছে। এতে সাগরের জীববৈচিত্র্য ও উপকূলীয় এলাকার পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনোগ্রাফিক অ্যান্ড অ্যাটমসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কর্মকর্তারা জানান, তেল ছড়িয়ে পড়া বন্ধ না হওয়ায় তারা উপকূলের আরও বিস্তৃত এলাকায় মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন। তাঁরা জানান, মিসিসিপি ও অ্যালাবামা অঙ্গরাজ্যের উপকূলেও তেল ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিষেধাজ্ঞার কারণে ওই অঞ্চলের ৬৮ শতাংশ জলসীমা উন্মুক্ত থাকবে।
এদিকে লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরের অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডার বলেন, কয়েক সপ্তাহ আগে এই তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় ফৌজদারি তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও এ দুর্ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশের ইতিহাসে এ ধরনের সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানের দায়বদ্ধতা রয়েছে সরকারের।
গত এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের কাছে মেক্সিকো উপসাগরে ওই তেলক্ষেত্রে বিস্ফোরণ হয়। এর পর থেকে তেলক্ষেত্রের ক্ষতিগ্রস্ত পাইপ দিয়ে অনবরত তেল বেরিয়ে সাগরের পানিতে মিশছে। এতে সাগরের জীববৈচিত্র্য ও উপকূলীয় এলাকার পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনোগ্রাফিক অ্যান্ড অ্যাটমসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কর্মকর্তারা জানান, তেল ছড়িয়ে পড়া বন্ধ না হওয়ায় তারা উপকূলের আরও বিস্তৃত এলাকায় মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন। তাঁরা জানান, মিসিসিপি ও অ্যালাবামা অঙ্গরাজ্যের উপকূলেও তেল ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিষেধাজ্ঞার কারণে ওই অঞ্চলের ৬৮ শতাংশ জলসীমা উন্মুক্ত থাকবে।
এদিকে লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরের অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডার বলেন, কয়েক সপ্তাহ আগে এই তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় ফৌজদারি তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও এ দুর্ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশের ইতিহাসে এ ধরনের সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানের দায়বদ্ধতা রয়েছে সরকারের।
No comments