ইউরোপের কাছে হারল আফ্রিকা
নিজেদের মহাদেশে প্রথম বিশ্বকাপটা স্মরণীয় করে রাখার প্রত্যয় আফ্রিকান দেশগুলোয়। কিন্তু সেই প্রত্যয়ের অনুবাদ মাঠে কমই অনূদিত হচ্ছে। না, বিশ্বকাপ এখনো শুরু হয়ে যায়নি। তবে পরশু যে চারটি প্রস্তুতি ম্যাচ হলো, তার দুটিতে ছিল আফ্রিকা আর ইউরোপের লড়াই।
এই লড়াইয়ে ইউরোপের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণই করেছে আফ্রিকানরা। হল্যান্ডের কাছে ঘানা হেরেছে ১-৪ গোলে, পর্তুগালের কাছে ক্যামেরুন ১-৩-এ। বাকি দুটি ম্যাচের ফলই ১-০। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে ডেনমার্ক, আর কোস্টারিকার কাছে সুইজারল্যান্ড।
ইন্টার মিলানকে শিরোপাত্রয়ী জেতানোর পর পরশুই প্রথম মাঠে নেমেছেন ক্যামেরুনের তারকা স্ট্রাইকার স্যামুয়েল ইতো। দলের জন্য কিছু তো করতেই পারেননি, বরং দলকে বিপদে ফেলে ৩৩ মিনিটে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। এর আগেই অবশ্য পিছিয়ে পড়েছিল ক্যামেরুন। সিমাও সাব্রোসার দারুণ এক পাস থেকে ৩০ মিনিটে পর্তুগালকে এগিয়ে দেন মেইরেলেস। ৪৬ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোলটিও করেন তিনিই। এবার নানি ছিলেন উৎস। আর নানি নিজে ৮১ মিনিটে যে গোলটি করেছেন, তাতে অবদান ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। মাঝে ৬৯ মিনিটে একটি গোল শোধ দেন ক্যামেরুনের অ্যাকিলি ওয়েবো।
আরেক ইউরোপ-আফ্রিকা লড়াইয়ে খেলতে পারেননি হল্যান্ডের প্লে-মেকার আরিয়েন রোবেন। হল্যান্ডের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচের মতো এটিতেও পেশির চোটের কারণেই বেঞ্চে বসে ছিলেন বায়ার্ন মিউনিখ তারকা। এর পরও শুরুতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় হল্যান্ড।
তবে গোল পেতে তাদের অপেক্ষা করতে হয় ৩০ মিনিট পর্যন্ত। ডাচদের এগিয়ে দিয়েছিলেন ডির্ক কিউট। গোলটি খাওয়ার পর নিজেদের একেবারেই রক্ষণে গুটিয়ে নেয় ঘানা। তবে হল্যান্ডের আক্রমণাত্মক ফুটবলের কাছে শেষ পর্যন্ত আত্মসমর্পণই করতে হয়েছে তাদের। শেষ কুড়ি মিনিটে ৩ গোল খেয়েছে ঘানা। গোল তিনটি করেছেন রাফায়েল ফন ডার ভার্ট, ওয়েসলি স্নাইডার ও রবিন ফন পার্সি
এই লড়াইয়ে ইউরোপের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণই করেছে আফ্রিকানরা। হল্যান্ডের কাছে ঘানা হেরেছে ১-৪ গোলে, পর্তুগালের কাছে ক্যামেরুন ১-৩-এ। বাকি দুটি ম্যাচের ফলই ১-০। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে ডেনমার্ক, আর কোস্টারিকার কাছে সুইজারল্যান্ড।
ইন্টার মিলানকে শিরোপাত্রয়ী জেতানোর পর পরশুই প্রথম মাঠে নেমেছেন ক্যামেরুনের তারকা স্ট্রাইকার স্যামুয়েল ইতো। দলের জন্য কিছু তো করতেই পারেননি, বরং দলকে বিপদে ফেলে ৩৩ মিনিটে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। এর আগেই অবশ্য পিছিয়ে পড়েছিল ক্যামেরুন। সিমাও সাব্রোসার দারুণ এক পাস থেকে ৩০ মিনিটে পর্তুগালকে এগিয়ে দেন মেইরেলেস। ৪৬ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোলটিও করেন তিনিই। এবার নানি ছিলেন উৎস। আর নানি নিজে ৮১ মিনিটে যে গোলটি করেছেন, তাতে অবদান ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। মাঝে ৬৯ মিনিটে একটি গোল শোধ দেন ক্যামেরুনের অ্যাকিলি ওয়েবো।
আরেক ইউরোপ-আফ্রিকা লড়াইয়ে খেলতে পারেননি হল্যান্ডের প্লে-মেকার আরিয়েন রোবেন। হল্যান্ডের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচের মতো এটিতেও পেশির চোটের কারণেই বেঞ্চে বসে ছিলেন বায়ার্ন মিউনিখ তারকা। এর পরও শুরুতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় হল্যান্ড।
তবে গোল পেতে তাদের অপেক্ষা করতে হয় ৩০ মিনিট পর্যন্ত। ডাচদের এগিয়ে দিয়েছিলেন ডির্ক কিউট। গোলটি খাওয়ার পর নিজেদের একেবারেই রক্ষণে গুটিয়ে নেয় ঘানা। তবে হল্যান্ডের আক্রমণাত্মক ফুটবলের কাছে শেষ পর্যন্ত আত্মসমর্পণই করতে হয়েছে তাদের। শেষ কুড়ি মিনিটে ৩ গোল খেয়েছে ঘানা। গোল তিনটি করেছেন রাফায়েল ফন ডার ভার্ট, ওয়েসলি স্নাইডার ও রবিন ফন পার্সি
No comments