নেপালে নতুন সরকার গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের জন্য নেপালের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতারা গতকাল রোববার বৈঠক করেছেন। দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল পদত্যাগ করতে রাজি হওয়ার পর তাঁরা এ বৈঠকে বসলেন। এর আগে গত শুক্রবার সংবিধান প্রণয়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো গণপরিষদের মেয়াদ আরও এক বছরের জন্য বাড়াতে রাজি হয়।
বৈঠকে নেপালি কংগ্রেস, কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল (ইউএমএল) এবং মাওবাদী দলের নেতারা অংশ নেন। ইউএমএল নেতা প্রদীপ গাওয়ালি জানান, শুক্রবার যেসব বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে গতকালের বৈঠকে সে বিষয়গুলোও আলোচনায় স্থান পায়। তবে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ও একটি জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন নিয়েই তাঁরা বেশি আলোচনা করেন। আলোচনায় কোনো মতৈক্য হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে অবশ্য তিনি মুখ খোলেননি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বিষ্ণু রিজাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগে প্রস্তুত রয়েছন। এ ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। তবে বিরোধীরা যেভাবে চাচ্ছে তিনি সেভাবে ক্ষমতা ছাড়বেন না। পদত্যাগের আগে তিনি উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চান। এ ছাড়া শান্তিপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মাওবাদীদের সঙ্গে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সম্পাদিত চুক্তির সফল বাস্তবায়নও চান তিনি। চুক্তি অনুযায়ী মাওবাদী গেরিলা ও তাদের সহযোগী সংগঠন ইয়াং কমিউনিস্ট লীগের সদস্যদের জাতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
মাওবাদী গেরিলারা এক দশকের গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে ২০০৬ সালে অস্ত্র সমর্পণ করে। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে তারা অভিযোগ করে আসছে যে শান্তিচুক্তির অনেক শর্ত এখনো পূরণ করা হয়নি।
বৈঠকে নেপালি কংগ্রেস, কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল (ইউএমএল) এবং মাওবাদী দলের নেতারা অংশ নেন। ইউএমএল নেতা প্রদীপ গাওয়ালি জানান, শুক্রবার যেসব বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে গতকালের বৈঠকে সে বিষয়গুলোও আলোচনায় স্থান পায়। তবে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ও একটি জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন নিয়েই তাঁরা বেশি আলোচনা করেন। আলোচনায় কোনো মতৈক্য হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে অবশ্য তিনি মুখ খোলেননি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বিষ্ণু রিজাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগে প্রস্তুত রয়েছন। এ ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। তবে বিরোধীরা যেভাবে চাচ্ছে তিনি সেভাবে ক্ষমতা ছাড়বেন না। পদত্যাগের আগে তিনি উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চান। এ ছাড়া শান্তিপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মাওবাদীদের সঙ্গে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সম্পাদিত চুক্তির সফল বাস্তবায়নও চান তিনি। চুক্তি অনুযায়ী মাওবাদী গেরিলা ও তাদের সহযোগী সংগঠন ইয়াং কমিউনিস্ট লীগের সদস্যদের জাতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
মাওবাদী গেরিলারা এক দশকের গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে ২০০৬ সালে অস্ত্র সমর্পণ করে। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে তারা অভিযোগ করে আসছে যে শান্তিচুক্তির অনেক শর্ত এখনো পূরণ করা হয়নি।
No comments