কোরীয় যুদ্ধের অবসানে আলোচনার প্রস্তাব উত্তর কোরিয়ার
আনুষ্ঠানিকভাবে কোরীয় যুদ্ধের অবসানের জন্য শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। গত সোমবার পিয়ংইয়ংয়ের পক্ষ থেকে ওই প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচির অবসানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক আলোচনা আবার শুরু করার জন্য দেশটির ওপর আরোপিত অবরোধ তুলে নেওয়ার শর্ত জুড়ে দিয়েছে দেশটি।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ছয় জাতি পরমাণু আলোচনা আবারও শুরুর বিষয়টি নির্ভর করছে পিয়ংইয়ং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে আস্থা তৈরির ওপর। বিবৃতিতে বলা হয়, কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করার প্রক্রিয়া আবারও শুরু করতে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার আস্থা তৈরির ওপর মনোযোগ দেওয়া জরুরি।
কোরীয় যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক অবসানে সাময়িক যুদ্ধবিরতির স্থলে একটি শান্তিচুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। ১৯৫০-৫৩ সালের কোরীয় যুদ্ধের অবসান ঘটেছে সাময়িক যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে, কোনো শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নয়। উত্তর কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ওই অস্ত্র বিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল। দক্ষিণ কোরিয়া কখনো ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি।
দূরপাল্লার রকেট উেক্ষপণের পর আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে গত বছর ছয় জাতির আলোচনা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয় পিয়ংইয়ং। ওই পরীক্ষার পর উত্তর কোরিয়ার ওপর অবরোধ আরোপ করেছিল জাতিসংঘ।
গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উত্তর কোরিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত পিয়ংইয়ংয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সফরের পর জানান, আলোচনায় ফেরার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে পিয়ংইয়ং। তবে দেশটি কখন আলোচনায় ফিরবে, সেটা উল্লেখ করেনি।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ছয় জাতি পরমাণু আলোচনা আবারও শুরুর বিষয়টি নির্ভর করছে পিয়ংইয়ং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে আস্থা তৈরির ওপর। বিবৃতিতে বলা হয়, কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করার প্রক্রিয়া আবারও শুরু করতে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার আস্থা তৈরির ওপর মনোযোগ দেওয়া জরুরি।
কোরীয় যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক অবসানে সাময়িক যুদ্ধবিরতির স্থলে একটি শান্তিচুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। ১৯৫০-৫৩ সালের কোরীয় যুদ্ধের অবসান ঘটেছে সাময়িক যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে, কোনো শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নয়। উত্তর কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ওই অস্ত্র বিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল। দক্ষিণ কোরিয়া কখনো ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি।
দূরপাল্লার রকেট উেক্ষপণের পর আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে গত বছর ছয় জাতির আলোচনা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয় পিয়ংইয়ং। ওই পরীক্ষার পর উত্তর কোরিয়ার ওপর অবরোধ আরোপ করেছিল জাতিসংঘ।
গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উত্তর কোরিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত পিয়ংইয়ংয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সফরের পর জানান, আলোচনায় ফেরার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছেছে পিয়ংইয়ং। তবে দেশটি কখন আলোচনায় ফিরবে, সেটা উল্লেখ করেনি।
No comments