মার্কিন নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ
মার্কিন নৌবাহিনীর দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজের দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। অবশেষে সেই চাওয়া তাদের পূরণ হতে চলেছে। আগামী বছরই তারা পেয়ে যাচ্ছে দ্রুতগতির দুটি যুদ্ধজাহাজ। এ জাহাজ দিয়ে জলদস্যুদের সহজেই ধাওয়া ও পাকড়াও করা যাবে। নির্মাণ শেষে জাহাজ দুটি ইতিমধ্যে মহড়াও দিয়েছে।
‘ইনডিপেনডেন্স’ নামের জাহাজটি চার ঘণ্টায় ৪৪ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। এর দৈর্ঘ্য ৪১৮ ফুট। তৈরি হয়েছে আলাবামায়। এ মাসেই উপসাগরীয় এলাকায় এর মহড়া হয়েছে। অন্য জাহাজটি হলো ‘ফ্রিডম’। এটি লম্বায় ৩৭৮ ফুট। এটিও সমান দ্রুতগতিসম্পন্ন। দুটি জাহাজেরই যান্ত্রিক সুযোগ-সুবিধা সমান। নির্ধারিত সময়ের দুই বছর আগে জাহাজ দুটি মার্কিন নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
দ্রুত গতি দেওয়ার জন্য জাহাজ দুটিতে স্থাপন করা হয়েছে শক্তিশালী ডিজেলচালিত ইঞ্জিন ও গ্যাস টারবাইন। প্রচলিত যুদ্ধজাহাজের মতো এ দুটিতে প্রপেলার ও রাডার স্থাপন করা হয়নি। এর পরিবর্তে এতে লাগানো হয়েছে ওয়াটারজেট। ফলে উপকূলে সমুদ্রের অগভীর অংশেও জাহাজ দুটি চলাচল করতে পারবে।
‘গাইড টু কম্বেট ফ্লিটস অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর লেখক ও সমরাস্ত্র বিশেষজ্ঞ এরিক ওয়েরথেইম বলেন, ‘দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজের ধারণাটা ভালো। কিন্তু এর জন্য প্রচুর গাঁটের অর্থও খরচ গুনতে হয়।’
অ্যালুমিনিয়াম ও স্টিলের তৈরি এই জাহাজে হেলিকপ্টার অবতরণের সুবিধা রয়েছে। এখানে এমন যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে, যার কারণে শত্রুর ডুবোজাহাজও এর কোনো ক্ষতি করতে পারে না। তা ছাড়া বিস্ফোরক নিরোধক যন্ত্রও রয়েছে। ওই জাহাজ সহজেই জলদস্যুর হামলা এড়াতে সক্ষম। বরং দ্রুতগতির ওই জাহাজ দিয়ে জলদস্যুদের ধাওয়া করা যাবে সহজেই। সামনের বছরই উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ওই জাহাজ মোতায়েন করা হবে। যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এ রকমের ৫৫টি জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা করেছে।
‘ইনডিপেনডেন্স’ নামের জাহাজটি চার ঘণ্টায় ৪৪ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। এর দৈর্ঘ্য ৪১৮ ফুট। তৈরি হয়েছে আলাবামায়। এ মাসেই উপসাগরীয় এলাকায় এর মহড়া হয়েছে। অন্য জাহাজটি হলো ‘ফ্রিডম’। এটি লম্বায় ৩৭৮ ফুট। এটিও সমান দ্রুতগতিসম্পন্ন। দুটি জাহাজেরই যান্ত্রিক সুযোগ-সুবিধা সমান। নির্ধারিত সময়ের দুই বছর আগে জাহাজ দুটি মার্কিন নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
দ্রুত গতি দেওয়ার জন্য জাহাজ দুটিতে স্থাপন করা হয়েছে শক্তিশালী ডিজেলচালিত ইঞ্জিন ও গ্যাস টারবাইন। প্রচলিত যুদ্ধজাহাজের মতো এ দুটিতে প্রপেলার ও রাডার স্থাপন করা হয়নি। এর পরিবর্তে এতে লাগানো হয়েছে ওয়াটারজেট। ফলে উপকূলে সমুদ্রের অগভীর অংশেও জাহাজ দুটি চলাচল করতে পারবে।
‘গাইড টু কম্বেট ফ্লিটস অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর লেখক ও সমরাস্ত্র বিশেষজ্ঞ এরিক ওয়েরথেইম বলেন, ‘দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজের ধারণাটা ভালো। কিন্তু এর জন্য প্রচুর গাঁটের অর্থও খরচ গুনতে হয়।’
অ্যালুমিনিয়াম ও স্টিলের তৈরি এই জাহাজে হেলিকপ্টার অবতরণের সুবিধা রয়েছে। এখানে এমন যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে, যার কারণে শত্রুর ডুবোজাহাজও এর কোনো ক্ষতি করতে পারে না। তা ছাড়া বিস্ফোরক নিরোধক যন্ত্রও রয়েছে। ওই জাহাজ সহজেই জলদস্যুর হামলা এড়াতে সক্ষম। বরং দ্রুতগতির ওই জাহাজ দিয়ে জলদস্যুদের ধাওয়া করা যাবে সহজেই। সামনের বছরই উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ওই জাহাজ মোতায়েন করা হবে। যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এ রকমের ৫৫টি জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা করেছে।
No comments