ডলারের বিপরীতে ইয়েন আট মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দরে শেয়ারবাজারে বড় ধরনের পতন
মার্কিন ডলারের বিপরীতে জাপানি মুদ্রা ইয়েনের দর আট মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। গতকাল সোমবার প্রতি ডলার ৮৮ দশমিক ২৩ ইয়েনে লেনদেন হয়েছে।
এর আগে জানুয়ারি মাসে একপর্যায়ে প্রতি ডলারের দর দাঁড়িয়েছিল ৮৭ দশমিক ১০ ইয়েন, যা ছিল ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ইয়েন শক্তিশালী হওয়ায় জাপানের রপ্তানি কিছুটা প্রতিযোগিতাক্ষমতা হারিয়েছে।
তবে জাপানি ভোক্তাদের জন্য আমদানি করা পণ্য কিছুটা ব্যয়সাশ্রয়ী করে তুলেছে।
জাপানের অর্থমন্ত্রী হিরোহিসা ফুজির এক মন্তব্যের পর ইয়েন গতকালের লেনদেনে শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
তিনি ডাও জোনসের এক সংবাদে বলেন, কৃত্রিমভাবে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার প্রভাবিত করা হবে ভুল নীতি।
অতীতে জাপান সরকার ইয়েনের দর দুর্বল করে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় বাজারে হস্তক্ষেপ করেছে। তবে ২০০৫ সাল থেকে আর মুদ্রা বিনিময় হারের ক্ষেত্রে জাপান সরকার হস্তক্ষেপ করেনি।
কিন্তু ফুজি অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেকেই বলতে থাকে, তিনি ইয়েনের ক্রমাগত শক্তিশালী হয়ে ওঠা থামিয়ে দিতে উদ্যোগী হতে পারেন।
তবে গতকালের ঘটনায় সে আশঙ্কা অনেকটাই কেটে গেছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
এদিকে ইয়েন শক্তিশালী হয়ে ওঠার প্রভাব পড়েছে জাপানের শেয়ারবাজারে। ইয়েন শক্তিশালী হওয়ায় হোন্ডা মোটরস ও কিয়োসেরার মতো রপ্তানিমুখী বড় কোম্পানির শেয়ারদর গতকাল ব্যাপকভাবে পড়ে গেছে।
এর প্রভাবে সার্বিকভাবে নিক্কি সূচক ২৫৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট পড়ে গিয়ে শেষ হয়েছে ১০ হাজার ৯ দশমিক ৫২ পয়েন্টে। গত জুলাই মাসের পর এটাই ছিল সবচেয়ে বড় পতন।
এর আগে জানুয়ারি মাসে একপর্যায়ে প্রতি ডলারের দর দাঁড়িয়েছিল ৮৭ দশমিক ১০ ইয়েন, যা ছিল ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ইয়েন শক্তিশালী হওয়ায় জাপানের রপ্তানি কিছুটা প্রতিযোগিতাক্ষমতা হারিয়েছে।
তবে জাপানি ভোক্তাদের জন্য আমদানি করা পণ্য কিছুটা ব্যয়সাশ্রয়ী করে তুলেছে।
জাপানের অর্থমন্ত্রী হিরোহিসা ফুজির এক মন্তব্যের পর ইয়েন গতকালের লেনদেনে শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
তিনি ডাও জোনসের এক সংবাদে বলেন, কৃত্রিমভাবে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার প্রভাবিত করা হবে ভুল নীতি।
অতীতে জাপান সরকার ইয়েনের দর দুর্বল করে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় বাজারে হস্তক্ষেপ করেছে। তবে ২০০৫ সাল থেকে আর মুদ্রা বিনিময় হারের ক্ষেত্রে জাপান সরকার হস্তক্ষেপ করেনি।
কিন্তু ফুজি অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেকেই বলতে থাকে, তিনি ইয়েনের ক্রমাগত শক্তিশালী হয়ে ওঠা থামিয়ে দিতে উদ্যোগী হতে পারেন।
তবে গতকালের ঘটনায় সে আশঙ্কা অনেকটাই কেটে গেছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
এদিকে ইয়েন শক্তিশালী হয়ে ওঠার প্রভাব পড়েছে জাপানের শেয়ারবাজারে। ইয়েন শক্তিশালী হওয়ায় হোন্ডা মোটরস ও কিয়োসেরার মতো রপ্তানিমুখী বড় কোম্পানির শেয়ারদর গতকাল ব্যাপকভাবে পড়ে গেছে।
এর প্রভাবে সার্বিকভাবে নিক্কি সূচক ২৫৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট পড়ে গিয়ে শেষ হয়েছে ১০ হাজার ৯ দশমিক ৫২ পয়েন্টে। গত জুলাই মাসের পর এটাই ছিল সবচেয়ে বড় পতন।
No comments