ডিসিসি চিঠি দেবে স্পিকারকে কার্যালয় স্থাপন করে সংসদীয় কমিটির তদন্ত নজিরবিহীন
ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন বলেছেন, সংসদীয় কমিটির চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নজিরবিহীন। এতে ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) এবং জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানপ্রধানের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হবে, যা গণতনে্ত্রর জন্য ভালো নয়। মেয়র এ ব্যাপারে অচিরেই স্পিকারকে চিঠি দেওয়ার কথা উলে্লখ করে বলেন, Èএটি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠান। স্পিকার বিষয়টি গুরুত্ব দেবেন বলে আশা করি।'
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত জাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটি ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) দুর্নীতি-অনিয়ম তদনে্তর জন্য নগর ভবনে একটি কার্যালয় স্থাপন করার কথা জানিয়ে ডিসিসিকে চিঠি দেয়। মেয়র সংসদীয় কমিটির কার্যক্রমে এ ধরনের নজির নেই উলে্লখ করে নগর ভবনে কার্যালয় স্থাপন করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন। এরপর সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাংসদ রহমত উল্লাহ ডিসিসির মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অনিয়ম তদনে্ত অসহযোগিতার অভিযোগ করেন।
স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যানের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাদেক হোসেন তঁার ও ডিসিসির অবস্থান ব্যাখ্যা করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠানে কার্যালয় স্থাপন করে ওই প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি বা অনিয়ম তদন্ত করার কোনো নজির সংসদীয় কমিটির কার্যক্রমের ইতিহাসে নেই। মেয়র বলেন, Èএখানে অসহযোগিতার বিষয় নয়, আমরা বলছি নজির নেই। সংসদীয় কমিটি যদি নজির দেখাতে পারে, তাহলে অবশ্যই সেটি করা হবে।'
মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম ও সিলেটের মেয়রও দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু সেখানকার কোনো কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত কমিটি হয় না। ঢাকার ব্যাপারে একের পর এক তদন্ত কমিটি হচ্ছে। এ কারণেই এর উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, ডিসিসি হচ্ছে জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে পরিচালিত একটি বড় সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন দাতা সংস্থার সঙ্গেও কাজ করতে হয়। তাই এভাবে প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হলে ভবিষ্যতে যঁারা কাজ করবেন, তঁাদের জন্যও তা মঙ্গল বয়ে আনবে না।
মেয়র সংসদীয় কমিটির প্রধানের বক্তব্য উলে্লখ করে বলেন, Èসংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান তদনে্তর আগেই বলেছেন, মেয়র নিজে দুর্নীতি-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। তদনে্তর আগে চেয়ারম্যানের এমন মন্তব্যে মনে হয়, এই তদন্ত নিরপেক্ষ হবে না। এতে পক্ষপাতিত্ব হবে এবং সততা থাকবে না।'
এ ছাড়া মেয়র সরকারের অন্য যেকোনো সংস্থাকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, সরকারের সঙ্গে ডিসিসির কোনো দূরত্ব সৃষ্টি হয়নি। ডিসিসি যে কাজ করে, তা পরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অনুমোদন করিয়ে নিতে হয়। তাই যে বিষয়ে অনিয়ম বা দুর্নীতির তদন্ত করতে হবে, তা চাইলেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সংসদীয় কমিটি নিতে পারে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত জাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটি ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) দুর্নীতি-অনিয়ম তদনে্তর জন্য নগর ভবনে একটি কার্যালয় স্থাপন করার কথা জানিয়ে ডিসিসিকে চিঠি দেয়। মেয়র সংসদীয় কমিটির কার্যক্রমে এ ধরনের নজির নেই উলে্লখ করে নগর ভবনে কার্যালয় স্থাপন করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন। এরপর সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাংসদ রহমত উল্লাহ ডিসিসির মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অনিয়ম তদনে্ত অসহযোগিতার অভিযোগ করেন।
স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যানের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাদেক হোসেন তঁার ও ডিসিসির অবস্থান ব্যাখ্যা করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠানে কার্যালয় স্থাপন করে ওই প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি বা অনিয়ম তদন্ত করার কোনো নজির সংসদীয় কমিটির কার্যক্রমের ইতিহাসে নেই। মেয়র বলেন, Èএখানে অসহযোগিতার বিষয় নয়, আমরা বলছি নজির নেই। সংসদীয় কমিটি যদি নজির দেখাতে পারে, তাহলে অবশ্যই সেটি করা হবে।'
মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম ও সিলেটের মেয়রও দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু সেখানকার কোনো কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত কমিটি হয় না। ঢাকার ব্যাপারে একের পর এক তদন্ত কমিটি হচ্ছে। এ কারণেই এর উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, ডিসিসি হচ্ছে জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে পরিচালিত একটি বড় সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন দাতা সংস্থার সঙ্গেও কাজ করতে হয়। তাই এভাবে প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হলে ভবিষ্যতে যঁারা কাজ করবেন, তঁাদের জন্যও তা মঙ্গল বয়ে আনবে না।
মেয়র সংসদীয় কমিটির প্রধানের বক্তব্য উলে্লখ করে বলেন, Èসংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান তদনে্তর আগেই বলেছেন, মেয়র নিজে দুর্নীতি-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। তদনে্তর আগে চেয়ারম্যানের এমন মন্তব্যে মনে হয়, এই তদন্ত নিরপেক্ষ হবে না। এতে পক্ষপাতিত্ব হবে এবং সততা থাকবে না।'
এ ছাড়া মেয়র সরকারের অন্য যেকোনো সংস্থাকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, সরকারের সঙ্গে ডিসিসির কোনো দূরত্ব সৃষ্টি হয়নি। ডিসিসি যে কাজ করে, তা পরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অনুমোদন করিয়ে নিতে হয়। তাই যে বিষয়ে অনিয়ম বা দুর্নীতির তদন্ত করতে হবে, তা চাইলেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সংসদীয় কমিটি নিতে পারে।
No comments