বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচ সরেই যাচ্ছে
ঐতিহাসিক ভেন্যু ইডেন থেকে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচটি না সরাতে আইসিসিকে অনুরোধ জানিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। কিন্তু বিসিসিআইয়ের সেই অনুরোধকে পাত্তা দেয়নি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা। বরং ৩১ জানুয়ারির মধ্যে এই ম্যাচের বিকল্প ভেন্যু খুঁজে বের করে তাদের জানাতে বিসিসিআইকে নির্দেশ দিয়েছে আইসিসি।
ইডেনে বিশ্বকাপ উপলক্ষে চলমান সংস্কারকাজ আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় ভারত ও ইংল্যান্ডের ম্যাচের আগে শেষ হবে না—এই অজুহাতে আইসিসি গত বৃহস্পতিবার এক সিদ্ধান্তে ওই ম্যাচটি কলকাতার ইডেন গার্ডেন থেকে সরিয়ে নেয়। এরপর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (ক্যাব) সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া বিসিসিআইয়ের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের জন্য আইসিসিকে অনুরোধ করেন। এ ছাড়া সংস্কারকাজ শেষ করে ফেলার জন্য ১০ দিনের অতিরিক্ত সময় চেয়েও আবেদন করেন তিনি।
গতকাল শুক্রবার রাতে বিসিসিআইয়ের সভাপতি শশাঙ্ক মনোহরের কাছে পাঠানো এক ই-মেইল বার্তায় আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত জানিয়ে দিয়েছেন, এই অনুরোধ তাঁদের পক্ষে রাখা সম্ভব নয়।
আইসিসির এই সিদ্ধান্তের পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হলো ইডেনের সংস্কারকাজ শেষ হওয়া না হওয়া নিয়ে তাঁদের অবিশ্বাস। সময় বাড়ালেও কাজ আসলেই ঠিক সময়ে শেষ করা যাবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ ও অবিশ্বাস নাকি থেকেই যাচ্ছে। কারণ, পশ্চিমবঙ্গের ক্রিকেট কর্তৃপক্ষও নাকি এ ব্যাপারে জোর দিয়ে তাঁদের কিছু বলতে পারেনি।
এদিকে, কলকাতায় অনুষ্ঠেয় বাকি তিনটি খেলার ভবিষ্যত্ নিয়েও সংশয়টা কাটছে না। ৩১ জানুয়ারির পরই আসলে জানা যাবে, খেলাগুলো আদৌ কলকাতায় অনুষ্ঠিত হবে কি না। তবে, বিশ্বকাপের যে চারটি খেলা আয়োজনের দায়িত্ব কলকাতা পেয়েছিল, তার মধ্যে ভারত-ইংল্যান্ডের খেলাটিই ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও ‘অর্থকরী’। এই ম্যাচটি সরে যাওয়ায় কলকাতাবাসীর যে বাকি তিনটি খেলা নিয়ে কোনো আগ্রহই অবশিষ্ট থাকবে না, তা তো দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে ছাড়া বাকি তিনটি খেলার প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো যে সবাই ‘সহযোগী’।
ইডেনে বিশ্বকাপ উপলক্ষে চলমান সংস্কারকাজ আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় ভারত ও ইংল্যান্ডের ম্যাচের আগে শেষ হবে না—এই অজুহাতে আইসিসি গত বৃহস্পতিবার এক সিদ্ধান্তে ওই ম্যাচটি কলকাতার ইডেন গার্ডেন থেকে সরিয়ে নেয়। এরপর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (ক্যাব) সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া বিসিসিআইয়ের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের জন্য আইসিসিকে অনুরোধ করেন। এ ছাড়া সংস্কারকাজ শেষ করে ফেলার জন্য ১০ দিনের অতিরিক্ত সময় চেয়েও আবেদন করেন তিনি।
গতকাল শুক্রবার রাতে বিসিসিআইয়ের সভাপতি শশাঙ্ক মনোহরের কাছে পাঠানো এক ই-মেইল বার্তায় আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত জানিয়ে দিয়েছেন, এই অনুরোধ তাঁদের পক্ষে রাখা সম্ভব নয়।
আইসিসির এই সিদ্ধান্তের পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হলো ইডেনের সংস্কারকাজ শেষ হওয়া না হওয়া নিয়ে তাঁদের অবিশ্বাস। সময় বাড়ালেও কাজ আসলেই ঠিক সময়ে শেষ করা যাবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ ও অবিশ্বাস নাকি থেকেই যাচ্ছে। কারণ, পশ্চিমবঙ্গের ক্রিকেট কর্তৃপক্ষও নাকি এ ব্যাপারে জোর দিয়ে তাঁদের কিছু বলতে পারেনি।
এদিকে, কলকাতায় অনুষ্ঠেয় বাকি তিনটি খেলার ভবিষ্যত্ নিয়েও সংশয়টা কাটছে না। ৩১ জানুয়ারির পরই আসলে জানা যাবে, খেলাগুলো আদৌ কলকাতায় অনুষ্ঠিত হবে কি না। তবে, বিশ্বকাপের যে চারটি খেলা আয়োজনের দায়িত্ব কলকাতা পেয়েছিল, তার মধ্যে ভারত-ইংল্যান্ডের খেলাটিই ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও ‘অর্থকরী’। এই ম্যাচটি সরে যাওয়ায় কলকাতাবাসীর যে বাকি তিনটি খেলা নিয়ে কোনো আগ্রহই অবশিষ্ট থাকবে না, তা তো দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে ছাড়া বাকি তিনটি খেলার প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো যে সবাই ‘সহযোগী’।
No comments