ফাইনালে মারেকে পেলেন জোকোভিচ
গ্যালারিতে বসে খেলা দেখছিলেন মা জুডি মারে। কখনো হাতে তালি দিয়ে ছেলেকে উৎসাহ দিচ্ছিলেন খেলায়, কিন্তু মাঝেমধ্যেই টেনশনে নখ কামড়াতে দেখা যাচ্ছিল তাঁকে। খেলা শেষ হওয়ার পরপরই টেলিভিশন ক্যামেরা ঘুরে গেল তাঁর দিকে, লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়ালেন জুডি। কারণ স্পেনের ডেভিড ফেরারকে ৪-৬, ৭-৬ (৭/২), ৬-১, ৭-৬ (৭/২) গেমে হারিয়ে যে ফাইনালে পৌঁছে গেছেন তাঁর ছেলে অ্যান্ডি মারে।
প্রথম সেটে হারের পর যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে কাল সেমিফাইনাল জিতলেন, তাতে অ্যান্ডি মারেকে নিয়ে এবার হয়তো একটু বেশি করেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে ব্রিটিশরা। টানা দ্বিতীয়বারের মতো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে ওঠা মারে আগামীকাল ফাইনালে পাচ্ছেন বন্ধু ও অনুশীলন-সঙ্গী সার্বিয়ান নোভাক জোকোভিচকে।
মারে গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে ওঠেন আর শুরু হয় ব্রিটিশদের স্বপ্ন দেখার। এবার কি পারবেন পুরুষ এককে ব্রিটিশদের ৭৫ বছরের গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা-বন্ধ্যাত্ব ঘোচাতে? ২০০৮-এর ইউএস ওপেনে প্রথমবারের মতো তাঁর স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছিলেন রজার ফেদেরার। গত বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালেও স্বপ্নভঙ্গের নাম ছিল ফেদেরার। কিন্তু এবার সেমিফাইনালেই ফেদেরারের বিদায়ে মারের সম্ভাবনা উজ্জ্বল লাগছে।
দ্বিতীয় সেট টাইব্রেকারে জিতে মারে তৃতীয়টি জেতেন সহজেই। চতুর্থ সেটটি টাইব্রেকারে নিয়ে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন ফেরার। শেষ পর্যন্ত ফেরারকে পঞ্চম সেটে টেনে নিতে দেননি ম্যাচটি। ৩ ঘণ্টা ৪৬ মিনিটে চার সেটের সেমিফাইনাল জিতে ফেরারকে অভিনন্দন জানাতে ভোলেননি মারে, ‘ও আসলে অবিশ্বাস্য রকমের এক অ্যাথলেট। অবিশ্বাস্য প্রতিদ্বন্দ্বী ।’
প্রথম সেটে হারের পর যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে কাল সেমিফাইনাল জিতলেন, তাতে অ্যান্ডি মারেকে নিয়ে এবার হয়তো একটু বেশি করেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে ব্রিটিশরা। টানা দ্বিতীয়বারের মতো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে ওঠা মারে আগামীকাল ফাইনালে পাচ্ছেন বন্ধু ও অনুশীলন-সঙ্গী সার্বিয়ান নোভাক জোকোভিচকে।
মারে গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে ওঠেন আর শুরু হয় ব্রিটিশদের স্বপ্ন দেখার। এবার কি পারবেন পুরুষ এককে ব্রিটিশদের ৭৫ বছরের গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা-বন্ধ্যাত্ব ঘোচাতে? ২০০৮-এর ইউএস ওপেনে প্রথমবারের মতো তাঁর স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছিলেন রজার ফেদেরার। গত বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালেও স্বপ্নভঙ্গের নাম ছিল ফেদেরার। কিন্তু এবার সেমিফাইনালেই ফেদেরারের বিদায়ে মারের সম্ভাবনা উজ্জ্বল লাগছে।
দ্বিতীয় সেট টাইব্রেকারে জিতে মারে তৃতীয়টি জেতেন সহজেই। চতুর্থ সেটটি টাইব্রেকারে নিয়ে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন ফেরার। শেষ পর্যন্ত ফেরারকে পঞ্চম সেটে টেনে নিতে দেননি ম্যাচটি। ৩ ঘণ্টা ৪৬ মিনিটে চার সেটের সেমিফাইনাল জিতে ফেরারকে অভিনন্দন জানাতে ভোলেননি মারে, ‘ও আসলে অবিশ্বাস্য রকমের এক অ্যাথলেট। অবিশ্বাস্য প্রতিদ্বন্দ্বী ।’
No comments