আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের জন্য মার্কিন বেসামরিক কৌশল ঘোষণা
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় বেসামরিক কৌশল ঘোষণা করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। এতে ওই অঞ্চলে আরও বেশি মার্কিন বেসামরিক বিশেষজ্ঞ পাঠানের কথা বলা হয়েছে। খবর এএফপির।
আফগানিস্তানে আরও বেশি সেনা মোতায়েনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার ঘোষণার এক মাসের মধ্যেই নতুন এ বেসামরিক কৌশল ঘোষণা করা হলো। আফগানিস্তানে কৃষি খাত ও প্রশাসনের উন্নয়ন এবং সন্ত্রাসীদের সমাজের সঙ্গে পুনরায় অঙ্গীভূত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে নতুন এই কৌশলপত্রে।
একই সঙ্গে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য পাকিস্তানের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সহায়তার মাধ্যমে ইসলামাবাদের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারি প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘আফগানিস্তানে সামরিক মিশনের পাশাপাশি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারি প্রতিষ্ঠায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।’ হিলারি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, নতুন এই কৌশলের মাধ্যমে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার নতুন সর্বোত্তম সম্ভাবনা তৈরি হবে।’
হিলারি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য অর্জনে বেসামরিক কৌশল ব্যবহারের জন্য আমি কংগ্রেসে আলোচনা করব।’ তবে নতুন এই কৌশলের ব্যাপারে তিনি কংগ্রেসের কাছ থেকে কতটা সমর্থন পাবেন, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
আগামী কয়েক সপ্তাহে আফগানিস্তানে এক হাজার মার্কিন বেসামরিক বিশেষজ্ঞ পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তবে বেসামরিক বিশেষজ্ঞের সংখ্যা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন হিলারি।
হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘আমরা মনে করছি, ২০১০ সালের মধ্যেই বেসামরিক বিশেষজ্ঞের সংখ্যা ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বাড়ানো দরকার।’
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড হলব্রুক এই নতুন কৌশলপত্র তৈরি করেছেন। এ নিয়ে তিনি সিনেটরদের সঙ্গে কথা বলা শুরু করেছেন।
গত ডিসেম্বরে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে তালেবানদের তত্পরতা রুখতে সেখানে আরও ৩০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দেন।
আফগানিস্তানে আরও বেশি সেনা মোতায়েনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার ঘোষণার এক মাসের মধ্যেই নতুন এ বেসামরিক কৌশল ঘোষণা করা হলো। আফগানিস্তানে কৃষি খাত ও প্রশাসনের উন্নয়ন এবং সন্ত্রাসীদের সমাজের সঙ্গে পুনরায় অঙ্গীভূত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে নতুন এই কৌশলপত্রে।
একই সঙ্গে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য পাকিস্তানের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সহায়তার মাধ্যমে ইসলামাবাদের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারি প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘আফগানিস্তানে সামরিক মিশনের পাশাপাশি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারি প্রতিষ্ঠায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।’ হিলারি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, নতুন এই কৌশলের মাধ্যমে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার নতুন সর্বোত্তম সম্ভাবনা তৈরি হবে।’
হিলারি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য অর্জনে বেসামরিক কৌশল ব্যবহারের জন্য আমি কংগ্রেসে আলোচনা করব।’ তবে নতুন এই কৌশলের ব্যাপারে তিনি কংগ্রেসের কাছ থেকে কতটা সমর্থন পাবেন, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
আগামী কয়েক সপ্তাহে আফগানিস্তানে এক হাজার মার্কিন বেসামরিক বিশেষজ্ঞ পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তবে বেসামরিক বিশেষজ্ঞের সংখ্যা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন হিলারি।
হিলারি ক্লিনটন বলেন, ‘আমরা মনে করছি, ২০১০ সালের মধ্যেই বেসামরিক বিশেষজ্ঞের সংখ্যা ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বাড়ানো দরকার।’
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড হলব্রুক এই নতুন কৌশলপত্র তৈরি করেছেন। এ নিয়ে তিনি সিনেটরদের সঙ্গে কথা বলা শুরু করেছেন।
গত ডিসেম্বরে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে তালেবানদের তত্পরতা রুখতে সেখানে আরও ৩০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দেন।
No comments