ভারতের সব বিমানবন্দরে কড়া সতর্কতা
বিমান ছিনতাইয়ের আশঙ্কায় ভারতের সব বিমানবন্দরে গতকাল শুক্রবার কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সব ফ্লাইটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। স্কাই মার্শাল (যাত্রী ছদ্মবেশী সশস্ত্র প্রহরী) মোতায়েন করা হয় বিভিন্ন ফ্লাইটে। আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত জঙ্গিরা বিমান ছিনতাই করতে পারে—গোয়েন্দাদের তরফ থেকে এমন বার্তা পাওয়ার পর পরই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়। খবর ফক্স নিউজ ও পিটিআইর।
বিমান চালনা কার্যালয়ের মুখপাত্র মৌসুমী চক্রবর্তী বলেছেন, গোয়েন্দাদের কাছ থেকে বিমান ছিনতাইয়ের হুঁশিয়ারি বার্তা পাওয়ার পর বিমানবন্দরে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর এক খবরে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য আছে যে আল-কায়েদা ও লস্কর-ই-তাইয়েবার সঙ্গে জড়িত জঙ্গিরা এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করেছে। ভারত থেকে দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশে অথবা সেসব দেশ থেকে ভারতগামী একটি ফ্লাইট ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে জঙ্গিরা।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ইউ কে বানসাল বলেন, গোয়েন্দাদের কাছ থেকে সতর্কবার্তা পেয়ে সব বিমানবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যাত্রীদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তল্লাশি করা হচ্ছে। ছিনতাই ঠেকাতে বিমানে স্কাই মার্শাল মোতায়েন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভারতের স্বার্থবিরোধী জঙ্গিরাই বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করেছে। তবে তিনি এ ব্যাপারে কোনো জঙ্গিগোষ্ঠীর নাম উচ্চারণ করেননি। বানসাল বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কোনো ফ্লাইট বাতিলের সুপারিশ করা হয়নি। তবে সব ফ্লাইটে নিরাপত্তাব্যবস্থা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিভিন্ন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, জঙ্গিগোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামির নেতা আমজাদ খোয়াজা গ্রেপ্তার হওয়ার পরই বিমান ছিনতাইয়ের এ পরিকল্পনার খবর ফাঁস হয়েছে। গত সপ্তাহে চেন্নাই থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের জেরার মুখে আমজাদ জঙ্গিদের বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস সম্প্রতি ভারত সফরকালে বলেছেন, আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত একটি জঙ্গিগোষ্ঠী পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে ফের যুদ্ধ বাধানোর কৌশল এঁটেছে। গেটসের এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণের কিছু সময়ের ব্যবধানে জঙ্গিদের বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনার কথা ফাঁস হলো।
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে আফগানিস্তানের কান্দাহারগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট ছিনতাই করা হয়েছিল। বিমানটিতে ক্রুসহ ১৬৭ জন যাত্রী ছিল। সে যাত্রায় ভারত সরকার চারজন জঙ্গি ছেড়ে দিলে ছিনতাই ঘটনার অবসান হয়।
বিমান চালনা কার্যালয়ের মুখপাত্র মৌসুমী চক্রবর্তী বলেছেন, গোয়েন্দাদের কাছ থেকে বিমান ছিনতাইয়ের হুঁশিয়ারি বার্তা পাওয়ার পর বিমানবন্দরে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর এক খবরে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য আছে যে আল-কায়েদা ও লস্কর-ই-তাইয়েবার সঙ্গে জড়িত জঙ্গিরা এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করেছে। ভারত থেকে দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশে অথবা সেসব দেশ থেকে ভারতগামী একটি ফ্লাইট ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে জঙ্গিরা।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ইউ কে বানসাল বলেন, গোয়েন্দাদের কাছ থেকে সতর্কবার্তা পেয়ে সব বিমানবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যাত্রীদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তল্লাশি করা হচ্ছে। ছিনতাই ঠেকাতে বিমানে স্কাই মার্শাল মোতায়েন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভারতের স্বার্থবিরোধী জঙ্গিরাই বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করেছে। তবে তিনি এ ব্যাপারে কোনো জঙ্গিগোষ্ঠীর নাম উচ্চারণ করেননি। বানসাল বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কোনো ফ্লাইট বাতিলের সুপারিশ করা হয়নি। তবে সব ফ্লাইটে নিরাপত্তাব্যবস্থা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিভিন্ন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, জঙ্গিগোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামির নেতা আমজাদ খোয়াজা গ্রেপ্তার হওয়ার পরই বিমান ছিনতাইয়ের এ পরিকল্পনার খবর ফাঁস হয়েছে। গত সপ্তাহে চেন্নাই থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের জেরার মুখে আমজাদ জঙ্গিদের বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস সম্প্রতি ভারত সফরকালে বলেছেন, আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত একটি জঙ্গিগোষ্ঠী পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে ফের যুদ্ধ বাধানোর কৌশল এঁটেছে। গেটসের এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণের কিছু সময়ের ব্যবধানে জঙ্গিদের বিমান ছিনতাইয়ের পরিকল্পনার কথা ফাঁস হলো।
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে আফগানিস্তানের কান্দাহারগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট ছিনতাই করা হয়েছিল। বিমানটিতে ক্রুসহ ১৬৭ জন যাত্রী ছিল। সে যাত্রায় ভারত সরকার চারজন জঙ্গি ছেড়ে দিলে ছিনতাই ঘটনার অবসান হয়।
No comments