ধ্বংসের কাছাকাছি পৃথিবী!
নতুন
করে পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা, ক্রমবর্ধমান হারে গ্রিনহাউজ গ্যাস
নিঃসরণ ও রাষ্ট্র মদতপুষ্ট অসত্য প্রচারণার ফলে বিশ্ব এখন ধ্বংসের
কাছাকাছি। এমনটাই নির্দেশ করছে ডুমস ডে ঘড়ি। শীতল যুদ্ধের উত্তাল সময়ে এমন
অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। এমনটা দাবি করেছেন পারমাণবিক বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোভিত্তিক বুলেটিন অব দ্য এটোমিক সায়েন্টিস্টস তৈরি
করেছে এই ডুমস ডে ক্লক। বিশ্ব কতটা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে এতে
তা ইঙ্গিত করা হয়। বৃহস্পতিবার তারা এই ঘড়িতে দেখিয়েছে দ্বিতীয় বছরের জন্য
মধ্যরাত হতে বাকি আছে দুই মিনিট। বিজ্ঞানীরা এ অবস্থাকে ভয়াবহরকম এক
অস্বাভাবিকতা বলে উল্লেখ করছেন। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বুলেটিন অব দ্য এটোমিক সায়েন্টিস্টস এক বিবৃতিতে বলেছে, ২০১৮ সালে যে অবস্থায় ছিল ডুমস ডে ক্লক। এবারও সেখানেই আছে। একে স্থিতিশীলতা বলে ধরে নেয়া উচিত হবে না। একে বিশ্ব নেতা ও সারাবিশ্বের মানুষের জন্য একটি কড়া হুঁশিয়ারি হিসেবে দেখতে হবে। বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্রকে খর্ব করার জন্য তথ্যযুক্তকে ক্রমাগত বেশিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে গত বছর। সেই ঝুঁকি এসে বিদ্যমান পারমাণবিক যুদ্ধ ও জলবায়ু পরিবর্তনের যে হুমকি তাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, বিশেষ করে সামাজিক মিডিয়া সহ বহু ফোরামে জাতীয় পর্যায়ের নেতারা ও তাদের সহযোগীরা নির্লজ্জের মতো মিথ্যা বলেছেন। তারা বুঝিয়েছেন তারা যে মিথ্যা বলছেন সেটাই সত্য।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ডনাল্ড ট্রাম্প। তারপর থেকে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে এই ডুমস ডে ক্লক পর্যায়ক্রমে ৩০ সেকেন্ড এগিয়ে গেছে। এর কারণ, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি।
বুলেটিন অব দ্য এটোমিক সায়েন্টিস্টস এক বিবৃতিতে বলেছে, ২০১৮ সালে যে অবস্থায় ছিল ডুমস ডে ক্লক। এবারও সেখানেই আছে। একে স্থিতিশীলতা বলে ধরে নেয়া উচিত হবে না। একে বিশ্ব নেতা ও সারাবিশ্বের মানুষের জন্য একটি কড়া হুঁশিয়ারি হিসেবে দেখতে হবে। বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্রকে খর্ব করার জন্য তথ্যযুক্তকে ক্রমাগত বেশিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে গত বছর। সেই ঝুঁকি এসে বিদ্যমান পারমাণবিক যুদ্ধ ও জলবায়ু পরিবর্তনের যে হুমকি তাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, বিশেষ করে সামাজিক মিডিয়া সহ বহু ফোরামে জাতীয় পর্যায়ের নেতারা ও তাদের সহযোগীরা নির্লজ্জের মতো মিথ্যা বলেছেন। তারা বুঝিয়েছেন তারা যে মিথ্যা বলছেন সেটাই সত্য।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ডনাল্ড ট্রাম্প। তারপর থেকে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে এই ডুমস ডে ক্লক পর্যায়ক্রমে ৩০ সেকেন্ড এগিয়ে গেছে। এর কারণ, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি।
No comments