জামালকে দেখতে ভিড়, তুলছেন সেলফিও
প্রতিবছরের
মতো এবারও রাজধানীর হাটে হাটে ভিন্ন ধাঁচের ও দামের কোরবানির পশু এসেছে।
গাবতলীর হাটে এসেছে মরুভূমির জাহাজখ্যাত উট। তার নাম ‘জামাল’। এই উট কেনার
চেয়ে দর্শনার্থীর সংখ্যাই বেশি। হাজারো গরুর মাঝে রয়েছে এই উট। ফলে এখানে
মানুষের ভিড় একটু বেশি। হাট ঘুরে দেখা যায়, উৎসুক অনেকেই সেলফি তুলছেন, কেউ
একনজর দেখার জন্য কাছে এসে উঁকি দিচ্ছেন। কেউ দাম জিজ্ঞেস করছেন।
আবার কেউ জানতে চাইছেন, কোন দেশ থেকে আনা হয়েছে? আমজাদ নামের এক বেপারি উটটির মালিক। তিনি ভারতের রাজস্থান থেকে ‘জামাল’কে আনেন। প্রতিবছরই আনেন উট ও দুম্বা। মূলত কোরবানির বাজার উপলক্ষেই তার এই উটের ব্যবসা। গত বছর ব্যবসা ভালো যায়নি। তাই এবার একটি উট তুলেছেন হাটে। গত বছর কিনে আনার পর থেকেই উটটি রাখা হয়েছে গাবতলী হাটে। উটটির দাম হাঁকিয়েছেন ১৮ লাখ টাকা। আর দুম্বা দুটির দাম চাইছেন সাত লাখ টাকা।
আফতাব নগরে চমক হিসেবে উঠেছে কুষ্টিয়া থেকে আগত ‘বাদশা’। বিশালাকার এই গরুর মালিক মাহমুদ হাসান ২২ লাখ টাকায় বিক্রি করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, এই গরু লম্বায় সাড়ে ছয় ফুট। এর পেছনে প্রতিদিন ৫০০-৬০০ টাকা খরচ হয়েছে। সাড়ে তিন বছর বয়স। এবার পরিণত হওয়ায় হাটে তুলেছি। এদিকে গাবতলীর হাটে ‘রাজা বাবু‘ নামের আরেকটি চমক নিয়ে এসেছেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার খাইরুল ইসলাম। সঙ্গে তার মেয়ে ইতিও রয়েছেন রাজা বাবুকে দেখভালের জন্য। তিন বছর দশ বছর বয়সী এই গরু লম্বায় ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি। রাজা বাবুর মালিক এর দাম হাঁকাচ্ছেন ১৮ লাখ টাকা।
কোরবানির পশু শুধু যে দেশের মধ্যে বা পাশ্ববর্তী ভারত থেকে আসে তা নয়। বিশেষ কিছু ব্যক্তিরা কোরবানি দেন আমেরিকা থেকে গরু আমদানি করে। বিলাসী ক্রেতাদের জন্য এবার টেক্সাস থেকে বিমানে চড়িয়ে আনা হয়েছে ৭টি গরু। এসব ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে গরুগুলো আনা হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দিয়ে। গরুগুলো আমদানি করেছে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম। সবচেয়ে বেশি দামে যে গরুটি বিক্রি করেছে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম তার দাম ছিলো ২৮ লাখ টাকা। খামারের ম্যানেজার সুমন জানান, সাতটি গরুর সবগুলোই ইতোমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। এর মধ্যে বাহাদুর নামের সবচেয়ে বড় গরুটি বিক্রি হয়েছে ২৮ লাখ টাকায়। বাহাদুরের ওজন ১৫’শ কেজি আর লম্বায় ১০ ফুট। ১১’শ কেজি ওজনের আরেকটি গরু বিক্রি হয়েছে ২৫ লাখ টাকায়।
আবার কেউ জানতে চাইছেন, কোন দেশ থেকে আনা হয়েছে? আমজাদ নামের এক বেপারি উটটির মালিক। তিনি ভারতের রাজস্থান থেকে ‘জামাল’কে আনেন। প্রতিবছরই আনেন উট ও দুম্বা। মূলত কোরবানির বাজার উপলক্ষেই তার এই উটের ব্যবসা। গত বছর ব্যবসা ভালো যায়নি। তাই এবার একটি উট তুলেছেন হাটে। গত বছর কিনে আনার পর থেকেই উটটি রাখা হয়েছে গাবতলী হাটে। উটটির দাম হাঁকিয়েছেন ১৮ লাখ টাকা। আর দুম্বা দুটির দাম চাইছেন সাত লাখ টাকা।
আফতাব নগরে চমক হিসেবে উঠেছে কুষ্টিয়া থেকে আগত ‘বাদশা’। বিশালাকার এই গরুর মালিক মাহমুদ হাসান ২২ লাখ টাকায় বিক্রি করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, এই গরু লম্বায় সাড়ে ছয় ফুট। এর পেছনে প্রতিদিন ৫০০-৬০০ টাকা খরচ হয়েছে। সাড়ে তিন বছর বয়স। এবার পরিণত হওয়ায় হাটে তুলেছি। এদিকে গাবতলীর হাটে ‘রাজা বাবু‘ নামের আরেকটি চমক নিয়ে এসেছেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার খাইরুল ইসলাম। সঙ্গে তার মেয়ে ইতিও রয়েছেন রাজা বাবুকে দেখভালের জন্য। তিন বছর দশ বছর বয়সী এই গরু লম্বায় ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি। রাজা বাবুর মালিক এর দাম হাঁকাচ্ছেন ১৮ লাখ টাকা।
কোরবানির পশু শুধু যে দেশের মধ্যে বা পাশ্ববর্তী ভারত থেকে আসে তা নয়। বিশেষ কিছু ব্যক্তিরা কোরবানি দেন আমেরিকা থেকে গরু আমদানি করে। বিলাসী ক্রেতাদের জন্য এবার টেক্সাস থেকে বিমানে চড়িয়ে আনা হয়েছে ৭টি গরু। এসব ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে গরুগুলো আনা হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দিয়ে। গরুগুলো আমদানি করেছে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম। সবচেয়ে বেশি দামে যে গরুটি বিক্রি করেছে সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম তার দাম ছিলো ২৮ লাখ টাকা। খামারের ম্যানেজার সুমন জানান, সাতটি গরুর সবগুলোই ইতোমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। এর মধ্যে বাহাদুর নামের সবচেয়ে বড় গরুটি বিক্রি হয়েছে ২৮ লাখ টাকায়। বাহাদুরের ওজন ১৫’শ কেজি আর লম্বায় ১০ ফুট। ১১’শ কেজি ওজনের আরেকটি গরু বিক্রি হয়েছে ২৫ লাখ টাকায়।
No comments