চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ
সরকারি
চাকরিতে কোটাপদ্ধতি সংস্কারসহ ১০ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ
শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে কোটা সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন করেছে
মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটি।
শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে ‘ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ এর ব্যানারে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এতে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। দ্রুত কোটা সংস্কার না হলে কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা। এই দাবিতে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে মানববন্ধন করার ঘোষণা দেন তারা।
কোটা সংস্কারের দাবিতে শাহবাগ জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে মানববন্ধন করার ঘোষণা দেন। কিন্তু সেখানে পূর্বে থেকে মানববন্ধন করতে থাকে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটি। পুলিশের হস্তক্ষেপে তারা সেখান থেকে সরে যায়। তখন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান গ্রহণ করেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, ‘৫৬ শতাংশ কোটার বাইরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য ৪৪ শতাংশ রাখা হয়েছে। সেই ৪৪ শতাংশ আবার থাকছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আগত মেধাবী, নারী কোটায় আগত মেধাবী, উপজাতি কোটায় আগত মেধাবী। এত কোটা দেয়া হয়েছে, যার বিপরীতে সব সময় শূন্যপদ থাকে। যেখানে কারো নিয়োগ দেয়া হয় না। এটা একটা বৈষম্য।’
এই সময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেন। এগুলো হলো কোটা সংস্কার করে সহনীয় পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে, কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে খালি থাকা পদগুলোতে মেধাবীদের নিয়োগ দিতে হবে, একই ব্যক্তির একই কোটার সুবিধা বার বার নিয়ে চাকরি পরিবর্তিত বন্ধ করতে হবে, একবার নির্দিষ্ট কোটা সুবিধায় চাকরি নিয়ে পুনরায় অন্য চাকরিতে যেতে চাইলে মেধার ভিত্তি যেতে হবে, প্রিলিমিনারিতে অভিন্ন কার্ট মার্ক এর নিশ্চয়তা দেয়া উল্লেখযোগ্য।
শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে ‘ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ এর ব্যানারে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এতে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। দ্রুত কোটা সংস্কার না হলে কঠোর কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা। এই দাবিতে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে মানববন্ধন করার ঘোষণা দেন তারা।
কোটা সংস্কারের দাবিতে শাহবাগ জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে মানববন্ধন করার ঘোষণা দেন। কিন্তু সেখানে পূর্বে থেকে মানববন্ধন করতে থাকে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটি। পুলিশের হস্তক্ষেপে তারা সেখান থেকে সরে যায়। তখন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান গ্রহণ করেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, ‘৫৬ শতাংশ কোটার বাইরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য ৪৪ শতাংশ রাখা হয়েছে। সেই ৪৪ শতাংশ আবার থাকছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আগত মেধাবী, নারী কোটায় আগত মেধাবী, উপজাতি কোটায় আগত মেধাবী। এত কোটা দেয়া হয়েছে, যার বিপরীতে সব সময় শূন্যপদ থাকে। যেখানে কারো নিয়োগ দেয়া হয় না। এটা একটা বৈষম্য।’
এই সময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেন। এগুলো হলো কোটা সংস্কার করে সহনীয় পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে, কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে খালি থাকা পদগুলোতে মেধাবীদের নিয়োগ দিতে হবে, একই ব্যক্তির একই কোটার সুবিধা বার বার নিয়ে চাকরি পরিবর্তিত বন্ধ করতে হবে, একবার নির্দিষ্ট কোটা সুবিধায় চাকরি নিয়ে পুনরায় অন্য চাকরিতে যেতে চাইলে মেধার ভিত্তি যেতে হবে, প্রিলিমিনারিতে অভিন্ন কার্ট মার্ক এর নিশ্চয়তা দেয়া উল্লেখযোগ্য।
No comments