ইয়েমেনে কলেরা পরিস্থিতি ভয়াবহ: জাতিসংঘ
গৃহযুদ্ধে
জর্জরিত ইয়েমেনে কলেরার ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব ঘটেছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।
দেশটিতে কলেরায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানিয়েছে
সংস্থাটি।
এক বিবৃতিতে ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, কলেরায় এ পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ জন প্রাণ হারিয়েছে। এর এক-চতুর্থাংশই শিশু। মৃত ব্যক্তির সংখ্যা আরও বাড়বে বলে হুঁশিয়ার করেছে জাতিসংঘের সংস্থা দুটি। তারা বলছে, কলেরার প্রাদুর্ভাব থামাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সংস্থা দুটি বলছে, গত দুই মাসে এই দেশের প্রায় প্রতিটি শহরে কলেরা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন প্রায় পাঁচ হাজারজন নতুন করে কলেরায় আক্রান্ত হচ্ছে। পরিস্থিতি এখন চরমে।
পানিবাহিত এ রোগ সহজে নিরাময়যোগ্য হলেও যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে সবার জন্য চিকিৎসা নিশ্চিত করা বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। চলতি বছর এপ্রিলে ইয়েমেনে কলেরাকে মহামারি ঘোষণা করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, কলেরা রোগের প্রতিরোধে ও প্রকোপ কমাতে সংস্থাটির উন্নয়নবিষয়ক দলগুলো ইয়েমেনের ঘরে ঘরে ঘুরে সচেতন করছে। কিন্তু নিরাপদ পানি সরবরাহ কম থাকায় প্রাদুর্ভাব কমানো সম্ভব হচ্ছে না।
দুই বছর ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ইয়েমেনের স্বাস্থ্য, পানি ও পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে। ভয়াবহ খাদ্যসংকট দেখা দেওয়ায় দেশটির বহু শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। কলেরার পাশাপাশি দুর্ভিক্ষের মতো মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে ইয়েমেন।
ইয়েমেনে ২০১৫ সালের মার্চে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে এ পর্যন্ত আট হাজারের বেশি লোক নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। শিয়া হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করে প্রেসিডেন্ট আবেদ রাব্বো মানসুর হাদিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আরব দেশগুলোর জোট সুন্নি শাসক হাদির পক্ষ নিয়ে হুতিদের বিরুদ্ধে লড়ছে। ইরান হুতিদের সমর্থন দিচ্ছে। সূত্র: বিবিসি অনলাইন।
এক বিবৃতিতে ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, কলেরায় এ পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ জন প্রাণ হারিয়েছে। এর এক-চতুর্থাংশই শিশু। মৃত ব্যক্তির সংখ্যা আরও বাড়বে বলে হুঁশিয়ার করেছে জাতিসংঘের সংস্থা দুটি। তারা বলছে, কলেরার প্রাদুর্ভাব থামাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সংস্থা দুটি বলছে, গত দুই মাসে এই দেশের প্রায় প্রতিটি শহরে কলেরা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন প্রায় পাঁচ হাজারজন নতুন করে কলেরায় আক্রান্ত হচ্ছে। পরিস্থিতি এখন চরমে।
পানিবাহিত এ রোগ সহজে নিরাময়যোগ্য হলেও যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে সবার জন্য চিকিৎসা নিশ্চিত করা বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। চলতি বছর এপ্রিলে ইয়েমেনে কলেরাকে মহামারি ঘোষণা করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, কলেরা রোগের প্রতিরোধে ও প্রকোপ কমাতে সংস্থাটির উন্নয়নবিষয়ক দলগুলো ইয়েমেনের ঘরে ঘরে ঘুরে সচেতন করছে। কিন্তু নিরাপদ পানি সরবরাহ কম থাকায় প্রাদুর্ভাব কমানো সম্ভব হচ্ছে না।
দুই বছর ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে ইয়েমেনের স্বাস্থ্য, পানি ও পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে। ভয়াবহ খাদ্যসংকট দেখা দেওয়ায় দেশটির বহু শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। কলেরার পাশাপাশি দুর্ভিক্ষের মতো মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে ইয়েমেন।
ইয়েমেনে ২০১৫ সালের মার্চে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে এ পর্যন্ত আট হাজারের বেশি লোক নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। শিয়া হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করে প্রেসিডেন্ট আবেদ রাব্বো মানসুর হাদিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন আরব দেশগুলোর জোট সুন্নি শাসক হাদির পক্ষ নিয়ে হুতিদের বিরুদ্ধে লড়ছে। ইরান হুতিদের সমর্থন দিচ্ছে। সূত্র: বিবিসি অনলাইন।
No comments