উগ্রপন্থী আনজেম চৌধুরী দোষী সাব্যস্ত
জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটকে (আইএস) সহায়তা দিতে উদ্বুদ্ধ করার দায়ে যুক্তরাজ্যের উগ্র ধর্মীয় নেতা আনজেম চৌধুরী দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তাঁর সহযোগী মোহাম্মদ মিজানুর রহমানকেও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাঁদের দুজনের সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। ব্রিটিশ পুলিশ বলেছে, আইএসকে সহায়তা দিতে উদ্বুদ্ধ করার দায়ে আনজেম চৌধুরীকে ২০১৪ সালে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বক্তব্য শোনার পর অনেকেই মারাত্মক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সংঘটনের চেষ্টা করেছেন। যুক্তরাজ্যের সন্ত্রাসবিরোধী বিভাগের প্রধানেরা প্রায় ২০ বছর বিচারের আওতায় আনার চেষ্টা করেছেন। তরুণদের উগ্রপন্থায় দীক্ষিত করার দায়ে তাঁর সংগঠনকেও ধরার চেষ্টা করেছেন। সর্বশেষ চৌধুরী ও তাঁর সহযোগী মিজানুর রহমানকে সন্ত্রাস আইনের অভিযুক্ত করা হয়। গত ২৮ জুলাই এই দুজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হলেও গত মঙ্গলবার এই রায় প্রকাশ করা হয়।
আদালতে বলা হয়, আনজেম চৌধুরী ও তাঁর সহযোগী একাধিক বক্তব্যে আইএসে যোগ দিতে অনেককে আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে আইএসের প্রতি তাঁদের সমর্থন জানান। আনজেম চৌধুরী একসময় আল-মোহাজিরুন নামের একটি সংগঠনের মুখপাত্র ছিলেন। এই সংগঠনটি একাধিক সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এই সংগঠনের নেতা ওমর বাকরি মোহাম্মদ ২০০৫ সালের ৭ জুলাই লন্ডনে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণের পর যুক্তরাজ্য থেকে পালিয়ে যান। শুধু যুক্তরাজ্য নয়, পুরো ইউরোপে উগ্র ইসলামি নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন চৌধুরী। আদালতে ২০১৩ সালের মার্চে দেওয়া এক বক্তব্য শোনানো হয়। সেখানে চৌধুরী এটি স্পষ্ট করে বলেন, তিনি চান মুসলিমরা সমগ্র বিশ্ব শাসন করুক। ২০১৪ সালে আইএস ‘খিলাফত’ ঘোষণার পর চৌধুরী তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে পূর্ব লন্ডনের একটি দোকানে বৈঠক করেন। এখন লেবাননের কারাগারে বন্দী ওমর বাকরির সঙ্গে খিলাফত নিয়ে কথাও বলেন চৌধুরী।
আদালতে বলা হয়, আনজেম চৌধুরী ও তাঁর সহযোগী একাধিক বক্তব্যে আইএসে যোগ দিতে অনেককে আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে আইএসের প্রতি তাঁদের সমর্থন জানান। আনজেম চৌধুরী একসময় আল-মোহাজিরুন নামের একটি সংগঠনের মুখপাত্র ছিলেন। এই সংগঠনটি একাধিক সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এই সংগঠনের নেতা ওমর বাকরি মোহাম্মদ ২০০৫ সালের ৭ জুলাই লন্ডনে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণের পর যুক্তরাজ্য থেকে পালিয়ে যান। শুধু যুক্তরাজ্য নয়, পুরো ইউরোপে উগ্র ইসলামি নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন চৌধুরী। আদালতে ২০১৩ সালের মার্চে দেওয়া এক বক্তব্য শোনানো হয়। সেখানে চৌধুরী এটি স্পষ্ট করে বলেন, তিনি চান মুসলিমরা সমগ্র বিশ্ব শাসন করুক। ২০১৪ সালে আইএস ‘খিলাফত’ ঘোষণার পর চৌধুরী তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে পূর্ব লন্ডনের একটি দোকানে বৈঠক করেন। এখন লেবাননের কারাগারে বন্দী ওমর বাকরির সঙ্গে খিলাফত নিয়ে কথাও বলেন চৌধুরী।
No comments