যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু যুদ্ধ মোকাবিলায় উত্তর কোরিয়ার হাইড্রোজেন বোমা!
উ.
কোরীয় নেতা কিম জং উন রোববার দেশটির হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষার প্রতি
সমর্থন প্রকাশ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরমাণু যুদ্ধ প্রতিরোধে
আত্মরক্ষার জন্য এ বোমার পরীক্ষা চালানো হয়েছে।
উত্তর কোরিয়া গত বুধবার প্রথমবারের মতো সফলভাবে হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষার দাবি জানায়।
পিয়ইয়ংয়ের এ পরীক্ষা নিশ্চিত হলে এটা হবে দেশটির চতুর্থ পারমাণবিক ও প্রথম হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা। এতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ হয়েছে এবং প্রতিবেশী দ. কোরিয়ার সঙ্গে উত্তেজনা বেড়েছে। আণবিক বোমার চেয়েও আরো শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমা। তবে তাদের হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষার দাবি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে সন্দেহ থাকলেও এ কর্মকান্ডের নিন্দা জানানো হয়েছে।
কিম বলেন, কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি রক্ষা ও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পারমাণবিক যুদ্ধের বিপদ থেকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিধানে আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এই হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, একটি সার্বভৌম দেশের এটা বৈধ অধিকার এবং এ ধরণের বৈধ কর্মকান্ডের কেউ সমালোচনা করতে পারে না। দ. কোরিয়ার সরকারি সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির (কেসিএনএ) খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
কেসিএনএ জানায়, সফল পরীক্ষার জন্য পিপলস আর্মড ফোর্সেস মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানাতে ওই মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের পর কিম এ মন্তব্য করেন। তবে কিম কবে মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করেন তার বিস্তারিত জানানো হয়নি।
উ. কোরীয় নেতা কিম জং-উন ব্যক্তিগতভাবে হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে ইতোমধ্যে খবর বেরিয়েছে। কিমের জন্মদিনের দুই দিন আগে গত বুধবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম থেকে এ বোমার পরীক্ষা চালানোর ঘোষণা দেয়া হয়। উত্তর কোরিয়া আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিল, অল্প সময়ের মধ্যেই ‘গুরুত্বপূর্ণ ও অধিকতর শক্তিশালী অস্ত্র’ আসছে।
উত্তর কোরিয়ার হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানোর দিনই নিউইয়র্কে এক জরুরি বৈঠকে বসে জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্য দেশ। বৈঠকে পিয়ংইয়ংয়ের পরীক্ষা চালানোর কড়া নিন্দা জানানো হয়। একই সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘আরও গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা’ সংবলিত একটি নতুন জাতিসংঘ খসড়া প্রস্তাবের কাজ শুরু করা হবে বলে জানান পরিষদের প্রতিনিধিরা।
উত্তর কোরিয়া গত বুধবার প্রথমবারের মতো সফলভাবে হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষার দাবি জানায়।
পিয়ইয়ংয়ের এ পরীক্ষা নিশ্চিত হলে এটা হবে দেশটির চতুর্থ পারমাণবিক ও প্রথম হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা। এতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ হয়েছে এবং প্রতিবেশী দ. কোরিয়ার সঙ্গে উত্তেজনা বেড়েছে। আণবিক বোমার চেয়েও আরো শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমা। তবে তাদের হাইড্রোজেন বোমা পরীক্ষার দাবি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে সন্দেহ থাকলেও এ কর্মকান্ডের নিন্দা জানানো হয়েছে।
কিম বলেন, কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি রক্ষা ও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পারমাণবিক যুদ্ধের বিপদ থেকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিধানে আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এই হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, একটি সার্বভৌম দেশের এটা বৈধ অধিকার এবং এ ধরণের বৈধ কর্মকান্ডের কেউ সমালোচনা করতে পারে না। দ. কোরিয়ার সরকারি সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির (কেসিএনএ) খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
কেসিএনএ জানায়, সফল পরীক্ষার জন্য পিপলস আর্মড ফোর্সেস মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানাতে ওই মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের পর কিম এ মন্তব্য করেন। তবে কিম কবে মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করেন তার বিস্তারিত জানানো হয়নি।
উ. কোরীয় নেতা কিম জং-উন ব্যক্তিগতভাবে হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে ইতোমধ্যে খবর বেরিয়েছে। কিমের জন্মদিনের দুই দিন আগে গত বুধবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম থেকে এ বোমার পরীক্ষা চালানোর ঘোষণা দেয়া হয়। উত্তর কোরিয়া আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিল, অল্প সময়ের মধ্যেই ‘গুরুত্বপূর্ণ ও অধিকতর শক্তিশালী অস্ত্র’ আসছে।
উত্তর কোরিয়ার হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালানোর দিনই নিউইয়র্কে এক জরুরি বৈঠকে বসে জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্য দেশ। বৈঠকে পিয়ংইয়ংয়ের পরীক্ষা চালানোর কড়া নিন্দা জানানো হয়। একই সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘আরও গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা’ সংবলিত একটি নতুন জাতিসংঘ খসড়া প্রস্তাবের কাজ শুরু করা হবে বলে জানান পরিষদের প্রতিনিধিরা।
No comments