সিরিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের ফল উল্টো হতে পারে
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বলেছেন, কয়েক মাস ধরে চলা প্রতিবাদ বিক্ষোভ সত্ত্বেও তাঁর সরকার পতনের ঝুঁকি নেই। গত রোববার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎ কারে তিনি আরও বলেন, কঠোরভাবে সহিংসতা মোকাবিলা করা হবে।
বাশার আল-আসাদ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, যেকোনো বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপ উল্টো ফল নিয়ে আসতে পারে। সিরিয়ার ভূরাজনৈতিক অবস্থান ও সিরিয়ার সামর্থ্যের কারণেই এটা ঘটবে।
সাক্ষাৎ কারে প্রেসিডেন্ট বাশার বলেন, সিরিয়ার সংকট রাজনৈতিকভাবে সমাধান করা হবে। তবে সহিংসতা মোকাবিলা করা হবে নিরাপত্তা বাহিনীর সাহায্যে।
প্রেসিডেন্ট আসাদ বলেন, বহুদলীয় পদ্ধতি প্রবর্তনে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন হতে পারে।
এরই মধ্যে সিরিয়া সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য জেনেভায় বৈঠকে বসতে যাচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ বাশার আল-আসাদকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন। গত মার্চের মাঝামাঝি সিরিয়ায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হয়। ৪০ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে আসাদের পরিবার।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, গত মার্চে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ শুরুর পর দেশটিতে প্রায় দুই হাজার বেসামরিক লোক ও নিরাপত্তা বাহিনীর ৫০০ সদস্য নিহত হয়েছেন। গ্রেপ্তার করা হয়েছে শত শত লোককে। দেশে অস্থিতিশীলতার জন্য ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে’ দায়ী করেছে সরকার।
বাশার আল-আসাদ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, যেকোনো বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপ উল্টো ফল নিয়ে আসতে পারে। সিরিয়ার ভূরাজনৈতিক অবস্থান ও সিরিয়ার সামর্থ্যের কারণেই এটা ঘটবে।
সাক্ষাৎ কারে প্রেসিডেন্ট বাশার বলেন, সিরিয়ার সংকট রাজনৈতিকভাবে সমাধান করা হবে। তবে সহিংসতা মোকাবিলা করা হবে নিরাপত্তা বাহিনীর সাহায্যে।
প্রেসিডেন্ট আসাদ বলেন, বহুদলীয় পদ্ধতি প্রবর্তনে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন হতে পারে।
এরই মধ্যে সিরিয়া সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য জেনেভায় বৈঠকে বসতে যাচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ বাশার আল-আসাদকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন। গত মার্চের মাঝামাঝি সিরিয়ায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হয়। ৪০ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে আসাদের পরিবার।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, গত মার্চে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ শুরুর পর দেশটিতে প্রায় দুই হাজার বেসামরিক লোক ও নিরাপত্তা বাহিনীর ৫০০ সদস্য নিহত হয়েছেন। গ্রেপ্তার করা হয়েছে শত শত লোককে। দেশে অস্থিতিশীলতার জন্য ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে’ দায়ী করেছে সরকার।
No comments