ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ বিধানসভার ২৫ জন সদস্যের পদত্যাগ
ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বিধানসভা থেকে কংগ্রেসদলীয় ২৫ জন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। জগন মোহন রেড্ডির বিরুদ্ধে তদন্তকে কেন্দ্র করে তাঁরা পদত্যাগ করলেন।
২৫ জনের পদত্যাগের কারণে অন্ধ্র প্রদেশের কংগ্রেস সরকার সংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অবশ্য এঁদের পদত্যাগের পরও বিধানসভায় কংগ্রেসের সংখ্যাগরিষ্ঠতা বহাল আছে।
জগন মোহনের অনুগত ওই ২৫ জন সদস্য অন্ধ্র প্রদেশ বিধানসভার স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। তাঁরা কংগ্রেস থেকেও পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জগন মোহনের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বাবা কংগ্রেসের জনপ্রিয় নেতা ওয়াই এস রাজশেখর রেড্ডির নাম অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি গণপদত্যাগে ইন্ধন জুগিয়েছে।
জগন মোহন ভারতের ধনী রাজনীতিকদের একজন। তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি সংবাদপত্র, একটি টিভি চ্যানেল, একটি সিমেন্ট কারখানা ও বিদ্যুৎ প্রকল্প রয়েছে।
২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে মারা যান রাজশেখর। তিনি তখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ছেলে জগন মোহনকে উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করেনি কংগ্রেস। গত বছর কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে ওয়াইএসআর কংগ্রেস গঠন করেন জগন মোহন।
২৫ জনের পদত্যাগের কারণে অন্ধ্র প্রদেশের কংগ্রেস সরকার সংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অবশ্য এঁদের পদত্যাগের পরও বিধানসভায় কংগ্রেসের সংখ্যাগরিষ্ঠতা বহাল আছে।
জগন মোহনের অনুগত ওই ২৫ জন সদস্য অন্ধ্র প্রদেশ বিধানসভার স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। তাঁরা কংগ্রেস থেকেও পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জগন মোহনের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বাবা কংগ্রেসের জনপ্রিয় নেতা ওয়াই এস রাজশেখর রেড্ডির নাম অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি গণপদত্যাগে ইন্ধন জুগিয়েছে।
জগন মোহন ভারতের ধনী রাজনীতিকদের একজন। তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি সংবাদপত্র, একটি টিভি চ্যানেল, একটি সিমেন্ট কারখানা ও বিদ্যুৎ প্রকল্প রয়েছে।
২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে মারা যান রাজশেখর। তিনি তখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ছেলে জগন মোহনকে উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করেনি কংগ্রেস। গত বছর কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে ওয়াইএসআর কংগ্রেস গঠন করেন জগন মোহন।
No comments