ব্রাজিলের ‘হুমকি’ জার্মানি-স্পেন
ইংল্যান্ডের ফুটবলাররা দারুণ। তবে আগামী বছর অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপের শিরোপার লড়াইয়ে ইংল্যান্ডকে ব্রাজিলের জন্য ‘হুমকি’ মনে করেন না নেইমার।
ব্রাজিলের আক্রমণভাগের প্রাণভোমরা নেইমার মনে করেন, বিশ্বকাপে ব্রাজিলের সত্যিকারের হুমকি হয়ে দেখা দিতে জার্মানি ও স্পেন। ব্রিটিশ পত্রিকা ‘দ্য সান’ এ খবর জানিয়েছে।
ওয়েম্বলিতে গত ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারায় স্বাগতিক ইংল্যান্ড। কাল দুই দলের মধ্যকার আরেকটা প্রীতি ম্যাচ। ভেন্যু হলো ব্রাজিলের ‘ঐতিহাসিক’ মারাকানা স্টেডিয়াম। কালকের ম্যাচ দিয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে ২০১৪ বিশ্বকাপ উপলক্ষে নতুন সাজে সজ্জিত মারাকানা স্টেডিয়ামের। এক বছর দূরে থাকলেও স্বাভাবিকভাবেই চলে আসছে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গ।
পরবর্তী বিশ্বকাপ ঘরের মাঠে বলে শিরোপা জয়ের স্বপ্নে বিভোর পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। নেইমার বলেন, ‘ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের প্রতি খুব শ্রদ্ধা রয়েছে আমার। ক্লাব ফুটবলে তারা অনেক কিছু করেছে। কিন্তু জাতীয় দল হিসেবে ইংল্যান্ডকে আমি বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জন্য হুমকি হিসেবে দেখি না।’
নেইমার বলেন, ‘নিজেদের দর্শকদের সামনে শিরোপার উত্সব করতে চাই আমরা। আমার কাছে বিশ্বকাপে আমাদের সামনে সত্যিকারের হুমকি দুটি দেশ—জার্মানি ও স্পেন। এরপর রয়েছে আর্জেন্টিনা, হল্যান্ড, ইতালি এবং আরও দু-একটি দেশ। ইংল্যান্ডকে সেভাবে দেখি না।’
আগামীকালের প্রীতি ম্যাচটি সম্পর্কে নেইমার বলেন, ‘রোববারের ম্যাচটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নতুন সাজে সজ্জিত এই স্টেডিয়ামে জয় দিয়ে শুরু করতে চাই আমরা।’ কোচের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যও ম্যাচটি খেলোয়াড়দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বর্তমান সময়ের অন্যতম প্রতিভাবান এই ফুটবলার। নেইমার বলেন, ‘কোচকে মুগ্ধ করাটাও গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ১১ জন খেলোয়াড় জায়গা পাবে। ওই দলে জায়গা পেতে হলে এই ম্যাচে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।’
২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে বেশ কয়েকবারই দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিল ব্রাজিল ও বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। স্টেডিয়াম নির্মাণ, অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজের ধীরগতি ইত্যাদি নিয়ে ফিফার কঠোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল আয়োজকদের। তবে কিছুটা দেরি হলেও শেষ পর্যন্ত পরবর্তী বিশ্বকাপের অন্যতম প্রধান ভেন্যু মারাকানা স্টেডিয়ামের পুনর্নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছে ব্রাজিল। আয়োজকদের প্রস্তুতিতে সন্তুষ্টিও প্রকাশ করেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। বিশ্বকাপের ফাইনালসহ মোট সাতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা এই স্টেডিয়ামে।
কালকের প্রীতি ম্যাচ নিয়ে অবশ্য সংশয় জেগেছিল। মারাকানা স্টেডিয়াম এখনো পুরোপুরি ‘নিরাপদ’ নয় উল্লেখ করে গত পরশু সেখানে ম্যাচ আয়োজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন ব্রাজিলের একটি আদালত। রিও ডি জেনিরো রাজ্য সরকার এর বিরুদ্ধে আপিল করলে রাতেই আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেন।
ব্রাজিলের আক্রমণভাগের প্রাণভোমরা নেইমার মনে করেন, বিশ্বকাপে ব্রাজিলের সত্যিকারের হুমকি হয়ে দেখা দিতে জার্মানি ও স্পেন। ব্রিটিশ পত্রিকা ‘দ্য সান’ এ খবর জানিয়েছে।
ওয়েম্বলিতে গত ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে ব্রাজিলকে ২-১ গোলে হারায় স্বাগতিক ইংল্যান্ড। কাল দুই দলের মধ্যকার আরেকটা প্রীতি ম্যাচ। ভেন্যু হলো ব্রাজিলের ‘ঐতিহাসিক’ মারাকানা স্টেডিয়াম। কালকের ম্যাচ দিয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে ২০১৪ বিশ্বকাপ উপলক্ষে নতুন সাজে সজ্জিত মারাকানা স্টেডিয়ামের। এক বছর দূরে থাকলেও স্বাভাবিকভাবেই চলে আসছে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গ।
পরবর্তী বিশ্বকাপ ঘরের মাঠে বলে শিরোপা জয়ের স্বপ্নে বিভোর পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। নেইমার বলেন, ‘ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের প্রতি খুব শ্রদ্ধা রয়েছে আমার। ক্লাব ফুটবলে তারা অনেক কিছু করেছে। কিন্তু জাতীয় দল হিসেবে ইংল্যান্ডকে আমি বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জন্য হুমকি হিসেবে দেখি না।’
নেইমার বলেন, ‘নিজেদের দর্শকদের সামনে শিরোপার উত্সব করতে চাই আমরা। আমার কাছে বিশ্বকাপে আমাদের সামনে সত্যিকারের হুমকি দুটি দেশ—জার্মানি ও স্পেন। এরপর রয়েছে আর্জেন্টিনা, হল্যান্ড, ইতালি এবং আরও দু-একটি দেশ। ইংল্যান্ডকে সেভাবে দেখি না।’
আগামীকালের প্রীতি ম্যাচটি সম্পর্কে নেইমার বলেন, ‘রোববারের ম্যাচটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নতুন সাজে সজ্জিত এই স্টেডিয়ামে জয় দিয়ে শুরু করতে চাই আমরা।’ কোচের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যও ম্যাচটি খেলোয়াড়দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বর্তমান সময়ের অন্যতম প্রতিভাবান এই ফুটবলার। নেইমার বলেন, ‘কোচকে মুগ্ধ করাটাও গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ১১ জন খেলোয়াড় জায়গা পাবে। ওই দলে জায়গা পেতে হলে এই ম্যাচে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।’
২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে বেশ কয়েকবারই দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিল ব্রাজিল ও বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। স্টেডিয়াম নির্মাণ, অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজের ধীরগতি ইত্যাদি নিয়ে ফিফার কঠোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল আয়োজকদের। তবে কিছুটা দেরি হলেও শেষ পর্যন্ত পরবর্তী বিশ্বকাপের অন্যতম প্রধান ভেন্যু মারাকানা স্টেডিয়ামের পুনর্নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছে ব্রাজিল। আয়োজকদের প্রস্তুতিতে সন্তুষ্টিও প্রকাশ করেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। বিশ্বকাপের ফাইনালসহ মোট সাতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা এই স্টেডিয়ামে।
কালকের প্রীতি ম্যাচ নিয়ে অবশ্য সংশয় জেগেছিল। মারাকানা স্টেডিয়াম এখনো পুরোপুরি ‘নিরাপদ’ নয় উল্লেখ করে গত পরশু সেখানে ম্যাচ আয়োজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন ব্রাজিলের একটি আদালত। রিও ডি জেনিরো রাজ্য সরকার এর বিরুদ্ধে আপিল করলে রাতেই আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেন।
No comments