এবারও সেই আলজেরিয়া
বিশ্বকাপে নিজেদের অভিষেক ম্যাচেই হইচই ফেলে দিয়েছিল আলজেরিয়া। ১৯৮২ বিশ্বকাপে জার্মানির বিপক্ষে ২-১ জয়—বিশ্বকাপ ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম বড় অঘটন।
ওই বিশ্বকাপে আলজেরিয়া থেমে যায় প্রথম রাউন্ডেই। দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার ভালো সুযোগ ছিল সামনে। জার্মানি-অস্ট্রিয়া ম্যাচে অস্ট্রিয়া জিতলে বা ড্র করলে জার্মানি বাদ পড়ে যেত, আলজেরিয়া চলে যেত দ্বিতীয় রাউন্ডে। অভিযোগ আছে, ওই ম্যাচে অস্ট্রিয়া ছেড়ে দিয়েছে জার্মানিকে। দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানির সঙ্গী অস্ট্রিয়া। আলোড়ন তুলেও আলজেরিয়ার কিছু করার রইল না। গোলগড়ে বিদায়।
সেই আলজেরিয়া ১৯৮৬ বিশ্বকাপ খেলার পর হারিয়ে গেল। অবশেষে ২৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন। ’৮২-এর মতো আজ আরেকটা স্মরণীয় ‘অভিষেক’ চাইছে আলজেরিয়া। তবে বড় কোনো প্রতিপক্ষ নেই সামনে। ‘ডেজার্ট ফক্স’দের প্রত্যাবর্তন ম্যাচের প্রতিপক্ষ স্লোভেনিয়া, বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা যাদের খুবই কম।
যুগোস্লাভিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর স্লোভেনিয়া বিশ্বকাপে প্রথম খেলেছে ২০০২ সালে। স্মরণীয় ছিল না অভিষেকটা। তিন ম্যাচেই হার। গত বিশ্বকাপের বাছাইপর্বেই বিদায় নেওয়া দলটি এবার ফিরে এসে প্রথমেই চাইছে জয়ের খাতায় একটা দাগ ফেলতে। সেটা না হলে দেশে ফিরে যাওয়াটা হবে হতাশার। চূড়ান্ত পর্বে আসতে কী লড়াই-ই না করতে হয়েছে! রাশিয়ার বিপক্ষে প্লে-অফে এসেছে সেই কাঙ্ক্ষিত বিশ্বকাপ টিকিট।
বার্তা সংস্থাগুলো জানাচ্ছে, প্রস্তুতি ম্যাচে সার্বিয়া, আয়ারল্যান্ডের কাছে ০-৩ হার আলজেরিয়ার মনোবলে দিয়েছে বড় ধাক্কা। তার ওপর ঝামেলা বেধেছে অধিনায়ক ইয়াজিদ মানসুরিকে নিয়ে। বাজে ফর্ম ও আচরণের কারণে আজ তাঁকে দলে রাখছেন না কোচ। সুযোগটা নিশ্চয়ই নিতে চাইবে স্লোভেনিয়া।
আলজেরিয়া-স্লোভেনিয়া
কারিম জিয়ানি
মূলত মিডফিল্ডার, তবে খেলতে পারেন যেকোনো পজিশনেই, সঙ্গে প্রয়োজনের সময় গোল করতে পারার ক্ষমতা কারিম জিয়ানিকে করে তুলেছে আলজেরিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার। ২৪ বছর পর বিশ্বকাপে আসা আলজেরিয়ার স্বপ্ন এবার শেষ ১৬, আর স্বপ্নপূরণে সবচেয়ে বড় ভরসা ভলফ্সবুর্গের এই তারকা।
মিলিভোজে নোভাকোভিচ
বাছাইপর্বে করেছেন পাঁচ গোল, সব মিলিয়ে তিনি স্লোভেনিয়ার ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। দিন দশেক আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচেও করেছেন দুই গোল। বিশ্বকাপ ইতিহাসে নিজেদের প্রথম জয় পেতে হলে আজ বড় ভূমিকা রাখতে হবে ৬ ফুট ৪ চার ইঞ্চি লম্বা এই স্ট্রাইকারকে।
ওই বিশ্বকাপে আলজেরিয়া থেমে যায় প্রথম রাউন্ডেই। দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার ভালো সুযোগ ছিল সামনে। জার্মানি-অস্ট্রিয়া ম্যাচে অস্ট্রিয়া জিতলে বা ড্র করলে জার্মানি বাদ পড়ে যেত, আলজেরিয়া চলে যেত দ্বিতীয় রাউন্ডে। অভিযোগ আছে, ওই ম্যাচে অস্ট্রিয়া ছেড়ে দিয়েছে জার্মানিকে। দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানির সঙ্গী অস্ট্রিয়া। আলোড়ন তুলেও আলজেরিয়ার কিছু করার রইল না। গোলগড়ে বিদায়।
সেই আলজেরিয়া ১৯৮৬ বিশ্বকাপ খেলার পর হারিয়ে গেল। অবশেষে ২৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন। ’৮২-এর মতো আজ আরেকটা স্মরণীয় ‘অভিষেক’ চাইছে আলজেরিয়া। তবে বড় কোনো প্রতিপক্ষ নেই সামনে। ‘ডেজার্ট ফক্স’দের প্রত্যাবর্তন ম্যাচের প্রতিপক্ষ স্লোভেনিয়া, বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা যাদের খুবই কম।
যুগোস্লাভিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর স্লোভেনিয়া বিশ্বকাপে প্রথম খেলেছে ২০০২ সালে। স্মরণীয় ছিল না অভিষেকটা। তিন ম্যাচেই হার। গত বিশ্বকাপের বাছাইপর্বেই বিদায় নেওয়া দলটি এবার ফিরে এসে প্রথমেই চাইছে জয়ের খাতায় একটা দাগ ফেলতে। সেটা না হলে দেশে ফিরে যাওয়াটা হবে হতাশার। চূড়ান্ত পর্বে আসতে কী লড়াই-ই না করতে হয়েছে! রাশিয়ার বিপক্ষে প্লে-অফে এসেছে সেই কাঙ্ক্ষিত বিশ্বকাপ টিকিট।
বার্তা সংস্থাগুলো জানাচ্ছে, প্রস্তুতি ম্যাচে সার্বিয়া, আয়ারল্যান্ডের কাছে ০-৩ হার আলজেরিয়ার মনোবলে দিয়েছে বড় ধাক্কা। তার ওপর ঝামেলা বেধেছে অধিনায়ক ইয়াজিদ মানসুরিকে নিয়ে। বাজে ফর্ম ও আচরণের কারণে আজ তাঁকে দলে রাখছেন না কোচ। সুযোগটা নিশ্চয়ই নিতে চাইবে স্লোভেনিয়া।
আলজেরিয়া-স্লোভেনিয়া
কারিম জিয়ানি
মূলত মিডফিল্ডার, তবে খেলতে পারেন যেকোনো পজিশনেই, সঙ্গে প্রয়োজনের সময় গোল করতে পারার ক্ষমতা কারিম জিয়ানিকে করে তুলেছে আলজেরিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার। ২৪ বছর পর বিশ্বকাপে আসা আলজেরিয়ার স্বপ্ন এবার শেষ ১৬, আর স্বপ্নপূরণে সবচেয়ে বড় ভরসা ভলফ্সবুর্গের এই তারকা।
মিলিভোজে নোভাকোভিচ
বাছাইপর্বে করেছেন পাঁচ গোল, সব মিলিয়ে তিনি স্লোভেনিয়ার ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। দিন দশেক আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচেও করেছেন দুই গোল। বিশ্বকাপ ইতিহাসে নিজেদের প্রথম জয় পেতে হলে আজ বড় ভূমিকা রাখতে হবে ৬ ফুট ৪ চার ইঞ্চি লম্বা এই স্ট্রাইকারকে।
No comments